Ayan Tourism - আয়ান ট্যুরিজম

Ayan Tourism - আয়ান ট্যুরিজম আয়ান টুরিজম স্বল্প খরচে সুন্দরবন ভ্র?

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর৬,৭,৮ ফেব্রুয়ারী , ২০২৩জাহাজ ওয়াটার কিং-৮যোগাযোগ : ০১৭৯০০৪৮০১২ভ্রমণ খরচ:ঢাকা-খুলনা ...
08/12/2022

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর
৬,৭,৮ ফেব্রুয়ারী , ২০২৩
জাহাজ ওয়াটার কিং-৮
যোগাযোগ : ০১৭৯০০৪৮০১২

ভ্রমণ খরচ:
ঢাকা-খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা- ঢাকা
এটাচ বাথরুম কেবিন 10000টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন 9000 টাকা প্রতিজন
খুলনা- সুন্দরবন - খুলনা
এটাচ বাথরুম কেবিন 9000টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন 7500 টাকা প্রতিজন
সুন্দরবন_ভ্রমণ
আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ,জলা প্রকৃতি উপভোগ, উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণে।
( খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা ৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)
ভ্রমণ_স্পট :
হাড়বাড়িয়া
জামতলা সী-বীচ
কটকা অফিস পাড়
টাইগার টিলা
করমজল
ডিমের চর
খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।
১ম_দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা বি আই ডাব্লউ টি এ এর ৪ নাম্বার ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।
দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।
শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য়_দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।
এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে যাবো টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট" উদ্দেশ্যে।
হিরণ পয়েন্টের গা,ছমছমে বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর বা ডিমের চর
মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য়_দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী।
সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
 উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
 কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
 পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
 এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
 জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
 যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
 জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
 গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
 পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
 স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
 গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
প্রয়োজনীয় ঔষধ।
টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
 ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
 ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
 সাবান,শ্যাম্পু
 রেইন কোর্ট বা ছাতা
 ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

02/09/2022
25/12/2021

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর
২৫,২৬,২৭ ফেব্রুয়ারী , ২০২২
জাহাজ ওয়াটার কিং-৮
ভ্রমণ খরচ:
ঢাকা-খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা- ঢাকা
এটাচ বাথরুম কেবিন ৯০০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৮০০০ টাকা প্রতিজন
খুলনা- সুন্দরবন - খুলনা
এটাচ বাথরুম কেবিন ৮০০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৭০০০ টাকা প্রতিজন

সুন্দরবন_ভ্রমণ
🌿আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ,জলা প্রকৃতি উপভোগ, উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণে।

(◾খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা ৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)
ভ্রমণ_স্পট :
🛑▪হাড়বাড়িয়া
🛑▪জামতলা সী-বীচ
🛑▪কটকা অফিস পাড়
🛑▪টাইগার টিলা
🛑▪করমজল
🛑▪ডিমের চর

খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।

🇧🇩 ১ম_দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা বি আই ডাব্লউ টি এ এর ৪ নাম্বার ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।

দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।

শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।

🇧🇩 ২য়_দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।

এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে যাবো টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট" উদ্দেশ্যে।

হিরণ পয়েন্টের গা,ছমছমে বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর বা ডিমের চর
মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।

🇧🇩 ৩য়_দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।

🇧🇩 নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী।

🇧🇩 সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
 উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
 কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
 পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
 এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
 জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
 যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
 জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
 গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
 পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
 স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
 গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

🇧🇩 সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
✅প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✅টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
 ✅ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
 ✅ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
 ✅সাবান,শ্যাম্পু
 ✅রেইন কোর্ট বা ছাতা
 ✅ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

24/12/2021

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর
১৪,১৫,১৬ জানুয়ারী , ২০২২
জাহাজ ওয়াটার কিং-৮
ভ্রমণ খরচ:
ঢাকা-খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা- ঢাকা
এটাচ বাথরুম কেবিন ৮৮০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৮০০০ টাকা প্রতিজন
খুলনা- সুন্দরবন - খুলনা
এটাচ বাথরুম কেবিন ৭৭০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৭০০০ টাকা প্রতিজন

সুন্দরবন_ভ্রমণ
🌿আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ,জলা প্রকৃতি উপভোগ, উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণে।

(◾খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা ৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)
ভ্রমণ_স্পট :
🛑▪হাড়বাড়িয়া
🛑▪জামতলা সী-বীচ
🛑▪কটকা অফিস পাড়
🛑▪টাইগার টিলা
🛑▪করমজল
🛑▪ডিমের চর

খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।

🇧🇩 ১ম_দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা বি আই ডাব্লউ টি এ এর ৪ নাম্বার ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।

দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।

শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।

🇧🇩 ২য়_দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।

এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে যাবো টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট" উদ্দেশ্যে।

হিরণ পয়েন্টের গা,ছমছমে বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর বা ডিমের চর
মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।

🇧🇩 ৩য়_দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।

🇧🇩 নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী।

🇧🇩 সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
 উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
 কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
 পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
 এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
 জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
 যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
 জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
 গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
 পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
 স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
 গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

🇧🇩 সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
✅প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✅টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
 ✅ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
 ✅ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
 ✅সাবান,শ্যাম্পু
 ✅রেইন কোর্ট বা ছাতা
 ✅ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর২৫,২৬,২৭ ফেব্রুয়ারী ,  ২০২২জাহাজ ওয়াটার কিং-৮ভ্রমণ খরচ:ঢাকা-খুলনা - সুন্দরবন - খুলন...
24/12/2021

আমাদের পরবর্তী সুন্দরবন প্যাকেজ ট্যুর
২৫,২৬,২৭ ফেব্রুয়ারী , ২০২২
জাহাজ ওয়াটার কিং-৮
ভ্রমণ খরচ:
ঢাকা-খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা- ঢাকা
এটাচ বাথরুম কেবিন৯০০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৮০০০ টাকা প্রতিজন
খুলনা- সুন্দরবন - খুলনা
এটাচ বাথরুম কেবিন ৮০০০টাকা প্রতিজন
কমন টয়লেট কেবিন ৭০০০ টাকা প্রতিজন

সুন্দরবন_ভ্রমণ
🌿আরামদায়ক নৌ ভ্রমণ,জলা প্রকৃতি উপভোগ, উন্মুক্ত বন্য প্রাণী দেখা এবং সমূদ্র দর্শনের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের সুন্দরবন ভ্রমণে।

(◾খুলনা-সুন্দরবন-খুলনা ৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ)
ভ্রমণ_স্পট :
🛑▪হাড়বাড়িয়া
🛑▪জামতলা সী-বীচ
🛑▪কটকা অফিস পাড়
🛑▪টাইগার টিলা
🛑▪করমজল
🛑▪ডিমের চর

খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।

🇧🇩 ১ম_দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা বি আই ডাব্লউ টি এ এর ৪ নাম্বার ঘাট থকে আমাদের গাইড আপনাকে রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড,রুপসা ব্রিজ,রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে আমাদের শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।

দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।

শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।

🇧🇩 ২য়_দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।

এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে যাবো টাইগার টিলার উদ্দেশ্যে। কাঁদা,শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান।যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে।
এরপর ফিরবো শীপে৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্ট" উদ্দেশ্যে।

হিরণ পয়েন্টের গা,ছমছমে বনের ভিতর দিয়ে হাটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবো শীপে। শীপে করে যাবো দুবলার চর বা ডিমের চর
মনরম সুন্দর সী বীচে থাকবো সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবো শীপে। শীপ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।

🇧🇩 ৩য়_দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।

🇧🇩 নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী।

🇧🇩 সুন্দরবন_ভ্রমণের_করনীয় :
 উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
 কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
 পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
 এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
 জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
 যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
 জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
 গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
 পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
 স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
 গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

🇧🇩 সাথে_কি_কি_রাখতে_হবে:
✅প্রয়োজনীয় ঔষধ।
✅টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
 ✅ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
 ✅ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক, টেলিটক সিম কার্ড।
 ✅সাবান,শ্যাম্পু
 ✅রেইন কোর্ট বা ছাতা
 ✅ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।

11/11/2020

সুন্দরবন (Sundarbans) পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন, UNESCO World Heritage Site. শহরের কোলাহলে আপনি যখন অনেকটাই একঘেয়েমি, ঘুরে আসতে পারেন সুন্দরবন থেকে। কথায় আছে “Talk to the forest because the forest always talks to you”। পুরো বনটিতে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, ছোট ছোট নদী, খাল-বিল, কাদাযুক্ত চর। নিজ চোখে খোলা পরিবেশেই দেখতে পাবেন বাঘ, হরিণ, কুমির, বানর, অজগর সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি ও সরীসৃপ।

আমরা নিয়ে এলাম সল্প খরচে সুন্দরবন ভ্রমনের সুব্যবস্থা।।
আমাদের প্যাকেজ সমূহ :
ডিসেম্বর ৪, ৫, ৬
ডিসেম্বর ১১, ১২, ১৩
ডিসেম্বর ১৫,১৬,১৭
ডিসেম্বর ১৮, ১৯, ২০
ডিসেম্বর ২৫, ২৬, ২৭

ভ্রমন চলবে ২ রাত ৩ দিন।।
যেসকল স্থান দেখব :

১/ করমজল
২/ হাড়বাড়িয়া
৩/ কটকা
৪/হিরণ পয়েন্ট ইত্যাদি।।

আমাদের প্যাকেজ ফি সমূহ :
খুলনা থেকে সুন্দরবন = ৬০০০ টাকা
ঢাকা থেকে সুন্দরবন = ৮৫০০ টাকা

যোগাযোগ :
০১৭৩৬৪২৫৪২৫
০১৯২২৪৮৯৮২৫
০১৯৮১০০৬৭৭৫

সুন্দরবনের কটকা অফিস পাড় পয়েন্ট
10/01/2020

সুন্দরবনের কটকা অফিস পাড় পয়েন্ট

Address

Nazirghat Main Road
Khulna
9100

Telephone

+8801736425425

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayan Tourism - আয়ান ট্যুরিজম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ayan Tourism - আয়ান ট্যুরিজম:

Videos

Share

Category


Other Tour Agencies in Khulna

Show All