Traveller Taufiq

10/11/2022

I লিচিয়াং এনসিয়েন্ট ভিলেজ l
চীনে বেড়াতে গেলে হাজার বছরের কোনো না কোনো একটি এনসিয়েন্ট ভিলেজ অবশ্যই ভ্রমণ করবেন।

09/11/2022

শুভ সকাল ☕

29/10/2022

ডাক রোস্ট। চীন ভ্রমনে গেলে একটি মাস্ট ট্রাই ডিস!

27/10/2022

Cangshan Mountain, China

26/10/2022

Dali, Yunnan, China

24/10/2022

Jade Dragon Snow Mountain, Yunnan, China

22/10/2022

স্টোন ফরেস্ট, ইউনান, চীন

21/10/2022

রিভারফ্রন্ট, হার্বার পার্ক, ফিলাডেলফিয়া, পেন্সিলভেনিয়া, আমেরিকা।

07/10/2022

কক্সবাজারে পর্যটকের ভিড় বাড়লেই হোটেল-মোটেলে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ও রেস্তোরাঁয় বেশি দামে খাবার বিক্রি শুরু হয়। কে ...

19/08/2022

আজ ভোরের বালু নদী। হর্দি বাজার, সেক্টর ২৬, পুর্বাচল

13/08/2022

আমেরিকা ভ্রমণে বাঙালির অন্যতম গন্তব্যের একটি হচ্ছে স্ট্যাচু অব লিবার্টি। ফ্রান্সের কাছ থেকে পাওয়া এই স্ট্যাচু এখন আমেরিকার সিম্বলিক আইকন । ভাস্কর্যটি আমেরিকার স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচারের প্রতীক। তাই বাংলাদেশ থেকে রওনা হবার আগেই গন্তব্য হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছিল নিউইয়র্কের স্ট্যাচু অব লিবার্টি। নিচের লিংকে ক্লিক করে জানুন স্ট্যাচু অব লিবার্টির প্রকৃত ইতিহাস এবং আমাদের ভ্রমন অভিজ্ঞতা...

https://barta24.com/details/arts-literature/165708/statue-of-liberty

শুরুর দিকে আমেরিকাবাসীরাও খুব একটা আগ্রহ দেখাননি এই ভাস্কর্য নিয়ে।

10/08/2022

আমেরিকা ভ্রমনের প্রথম লেখা আজ এসেছে প্রিয় বার্তা ২৪ এ। আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে। আরও লেখা ক্রমশ আসছে।

https://barta24.com/details/arts-literature/165580/the-liberty-bell-is-the-symbol-of-american-freedom

পেনসিলভেনিয়াকে বলা হয় আমেরিকার জন্মস্থান। পেনসিলভানিয়া একসময় একটি বৃটিশ উপনিবেশ ছিল

10/08/2022

৯/১১ বিশ্বের পুরো রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট কে বদলে দেয। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরে আমেরিকার ইতিহাসে ভয়াবহতম সন্ত্রাসী হামলার দিন যেদিন যাত্রীবাহী বিমান ছিনতাই করে নিয়ে সরাসরি আঘাত করানো হয় নিউইয়র্কের দুটি আকাশচুম্বী ভবন টুইন টাওয়ারে। সেই হামলার ঘটনায় নিহত হয় ৩ হাজার মানুষ যার মধ্যে ৬ জন বাংলাদেশি আমেরিকানও ছিল। হামলায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া টুইন টাওয়ার বা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের স্থানটির বর্তমান নামকরণ গ্রাউন্ড জিরো। স্মৃতি হিসেবে যায়গাটিতে আর কোন বিল্ডিং তৈরি করা হয়নি, তৈরি করা হয়েছে স্মৃতিশালা হিসেবে।

ধ্বংস হয়ে যাওয়া টুইন টাওয়ারের স্থানটিতে চারিদিকে ওক গাছ লাগানো হয়েছে। মাঝে একটি কৃত্রিম পুকুরের মতো তৈরি করা হয়েছে যা পাড়টি খানিকটা উঁচু । উঁচু পাড়ের উপরের অংশে ব্রোঞ্জের তৈরি প্যানেল বসিয়ে সকল শহীদের নাম খোদাই করে রাখা আর মধ্যবর্তী জলাধারটি মুলত একটি কৃত্রিম প্রপাত। পাড়ের অংশ থেকে হাজার হাজার গ্যালন পানি অবিরত ধারায় নিচের দিকে গিয়ে পরছে প্রতিনিয়ত। সারা বিশ্ব থেকেই পর্যটকেরা সেখানে বেড়াতে যায়। কেউ অবনতমস্তকে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে শ্রদ্ধা জানায়, কেউ বেদীতে খোদাই করা প্রিয়জনের নাম খুঁজে তাতে হাত বোলায় আবার কেউ প্রিয়জনের নামের অংশে ফুল গুঁজে দেয়। আবার কেউ নিছক পর্যটন স্পট হিসেবে ঘুরে দেখে ছবি তুলেই বেড়িয়ে যায়...

07/08/2022

ধরে নিন স্ট্যাচু অব লিবার্টি তে বেড়াতে গেছেন আর আপনার সব টাকা পয়সা শেষ! কোন চিন্তা নাই, যে পথ ধরে আপনি ফিরতি জাহাজে উঠবেন তার বাহিরের দিকে তাকাবেন দেখবেন হাজার হাজার কয়েন পরে আছে। ডানে-বামে না তাকিয়ে ব্যাগে চালান করে দিতে পারেন 😛। ইউরোপিয়ান-আমেরিকানরা এরকম হাজারো কয়েন প্রতিবছর নানা ধরনের মনোবাসনা নিয়ে পানিতে ছুঁড়ে মারে। এখনেও হয়তো তেমনি কিছু হয়, কিছু অংশ গিয়ে সাগরে পরে আর কিছু পল্টুনের স্টিল স্ট্রাকচারের গ্যাপে আটকে যায়..

05/08/2022

04/08/2022

স্ট্যাচু অব লিবার্টি: ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা যুদ্ধে আমেরিকানদের বিশেষভাবে সাহায্য করেছিল ফ্রান্স। স্বাধীনতা অর্জনের ১০০ বছর পূর্তিতে দুই দেশের বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে, ১৮৮৬ সালে ফ্রান্সের জনগনের পক্ষ থেকে ভাষ্কর্যটি আমেরিকাকে উপহার দেয়া হয়। বিশাল ভাষ্কর্যটি জাহাজে করে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

বিশ্বখ্যাত ভাস্কর্যটি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম 'সিম্বোলিক আইকন'। স্ট্যাচু অব লিবার্টি'কে স্থাপন করা হয় যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান শহর ও একদার রাজধানী নিউইয়র্কের লিবার্টি আইল্যান্ডে হাডসন নদীর মুখে। এই ভাষ্কর্যটি সেইসব অভিবাসীদেরকে আমেরিকায় স্বাগত জানাত। বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ৩৫ লক্ষ লোক স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখতে আসে।

১৯২৪ সাল পর্যন্ত ভাষ্কর্যটির নাম ছিল "লিবার্টি এনলাইটেনিং দ্যা ওয়াল্ড" এবং পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় স্ট্যাচু অব লিবার্টি। ভাষ্কর্যটির ডান হাতে রয়েছে প্রজ্জলিত মশাল এবং বাম হাতে রয়েছে আইনের বই। স্ট্যাচু অব লিবাটির মুকুটে রয়েছে সাতটি কাটা, যা সাত মহাদেশ ও সাত সমুদ্র কে নিদের্শ করে। স্ট্যাচু অব লিবার্টির মূল ভাষ্কর্যটির উচ্চতা ১৫১ ফুট ১ ইঞ্চি। তবে মাটি থেকে মূল বেদি সহ এর উচ্চতা ৩০৫ ফুট ১ ইঞ্চি। মূর্তিটির নাকের র্দৈঘ্য ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং এর এক কান থেকে আরেক কানের দূরত্ব ১০ ফুট। মূর্তিটির ওজন প্রায় আড়াই লক্ষ কেজি। এর পায়ের কাছে পরে থাকা শেকল আমেরিকার মুক্তির প্রতীক। স্ট্যাচু অব লিবার্টির ভেতরে দিয়ে সিঁড়ি বেয়ে মূর্তির মাথায় ওঠা যায়। মূর্তির মুকটের কাছে রয়েছে ২৫ টি জানালা, যা অনেকটাই ওয়াচ টাওয়ার হিসেবে কাজ করে। আমাদের দুর্ভাগ্য যে মাথাপিছু ২৩ ডলারে মুকুট পর্যন্ত উঠার জন্য টিকেট কেটেও কোভিডের কারনে একদম মুকুট পর্যন্ত উঠতে পারিনি আমরা।

04/08/2022