Ucchash Tours - উচ্ছ্বাস ট্যুরস

Ucchash Tours - উচ্ছ্বাস ট্যুরস We are your trusted partner

এখন সময় দেশটাকে ফুলে ফুলে ভরিয়ে তোলার
08/08/2024

এখন সময় দেশটাকে ফুলে ফুলে ভরিয়ে তোলার

03/06/2024
উন্মুক্ত পার্ক বা অন্যান্য সবুজ স্থানের সংস্পর্শে মানবকোষের বয়সের ছাপ কমে যায়। সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্টে প্রকাশ...
09/12/2023

উন্মুক্ত পার্ক বা অন্যান্য সবুজ স্থানের সংস্পর্শে মানবকোষের বয়সের ছাপ কমে যায়। সায়েন্স অব দ্য টোটাল এনভায়রনমেন্টে প্রকাশিত এক সমীক্ষায় এই তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। গবেষকেরা জানিয়েছেন, যারা বেশি সবুজ স্থানের আশপাশে বসবাস করেন, তাদের দীর্ঘ টেলোমেরেস রয়েছে, যা দীর্ঘ জীবন ও ধীর বার্ধক্যের সাথে যুক্ত। টেলেমোর ক্রোমোজমের শেষ প্রান্তের একটি ডিএনএ অংশবিশেষ। টেলোমেরেস এমন কাঠামো, যা প্রতিটি কোষের ৪৬টি ক্রোমোজমের শেষ প্রান্তে অবস্থান করে। জুতার ফিতে দুই প্রান্তে যেমন প্লাস্টিকের টুপি থাকে তেমনি টেলোমেরেস ক্রোমোজমের ডিএনএকে উন্মোচন থেকে বিরত রাখে। একটি কোষের টেলোমের যত দীর্ঘ হবে, তত বেশি তা প্রতিলিপি করা যাবে। যখন টেলোমেরেস ছোট হয়ে যায়, তখন কোষ বিভক্ত হতে পারে না, কোষ মারা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনার বিজ্ঞানী অ্যারন হিপ বলেন, নতুন গবেষণা বলছে আমরা কোথায় থাকি, আমরা কিসের সংস্পর্শে আসি, আমরা কতক্ষণ ব্যায়াম করি, আমরা কী খাই, সবই টেলোমেরের গতি কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে। এতে আমাদের বার্ধক্য প্রক্রিয়ায় প্রভাব দেখা যায়। লম্বা টেলোমের সাধারণত ছোট টেলোমেরের চেয়ে বেশি সুরক্ষা দেয়, সহায়তা দেয় বেশি। লম্বা টেলোমের কোষকে বার্ধক্যপ্রক্রিয়া থেকে রক্ষা করে। সবুজ স্থান শারীরিক কার্যকলাপ ও ব্যক্তির সাথে আশপাশের মানুষের মিথস্ক্রিয়াকে উৎসাহিত করে। এতে ভালো স্বাস্থ্যগত ফলাফল পাওয়া যায়। প্রচুর গাছ ও সবুজের আশপাশের এলাকা প্রায়শই শীতল, বন্যার থেকে যেমন প্রতিরোধী হয় তেমনি বায়ুদূষণের হার কম থাকে।
গবেষণায় বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ অংশ নেন। যারা দূষণের শিকার সবুজ এলাকায় বাস করেন, তাদের টেলোমেরেসের দৈর্ঘ্য ছোট দেখা যায়। বিজ্ঞানীরা ১৯৯৯ ও ২০০২ সালের পরিচালিত জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধসংক্রান্ত এক জরিপের তথ্যাদি বিশ্লেষণ করেন।
গবেষণায় সাত হাজার ৮০০ জনেরও বেশি মানুষের প্রতিক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা হয়। অংশগ্রহণকারীদের জৈবিক নমুনা থেকে টেলোমেরের দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা হয়। সবুজ স্থানে যারা বাস করেন, তাদের বার্ধক্যের কোষের বৃদ্ধি হ্রাস পেতে দেখা যায়। ৫ শতাংশ সবুজ বৃদ্ধি করলে ১ শতাংশ কোষের বৃদ্ধি কমে যেতে দেখা যায়। এলাকা যত সবুজ হবে, কোষের বয়স তত ধীর হবে।

23/11/2023

দেশের অভ্যন্তরে এখন প্রায় এক কোটি পর্যটক রয়েছেন যাদের ৭০%-৮০% নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি, এই চার মাসে ভ্রমণ করে থাকেন।

কক্সবাজারে পর্যটকরা এবার ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারব...
11/11/2023

কক্সবাজারে পর্যটকরা এবার ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবে
ইউরোপ-আমেরিকার মতো এবার পর্যটন নগরী কক্সবাজারেও ছাদখোলা বাসে ঘুরতে পারবেন পর্যটকরা। এর জন্য দুটি ট্যুরিস্ট বাস এনেছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। এই দুটি বাস চলবে কক্সবাজারের পর্যটন জোন থেকে দীর্ঘ ৮০ কিলোমিটার মেরিন ড্রাইভে। এই ট্যুরিস্ট বাস দুটি আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারকে বলা হয় পর্যটন রাজধানী। তাই দেশী-বিদেশী পর্যটকদের কাছে কক্সবাজারকে আকর্ষণীয় করতে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তাই এবার দেশী-বিদেশী পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় করতে নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে ট্যুরিস্ট বাসের। যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার সকালে লাল-সবুজ রঙের দুটি ছাদখোলা বাস জেলা প্রশাসনের তথ্য কেন্দ্রের সামনে এসে দাঁড়ায়। বাস দুটির গায়ে বিআরটিসি লেখা রয়েছে এবং একটি বাসে কক্সবাজারের আকর্ষণীয় পর্যটন স্পটগুলোর স্টিকার লাগানোর পাশাপাশি ট্যুরিস্ট বাস লেখা রয়েছে। বাস দুটি দাঁড়ানোর কয়েক মিনিটের মধ্যে অন্তত ১০ জনের বেশি মানুষ বাস থেকে নামে। তাদের গলায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের কার্ড ঝোলানো রয়েছে।

এ বিষয়ে তাদের সাথে কথা বলতে চাইলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দেখছে বলে জবাব দেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চালক বলেন, ছাদখোলা বাস দুটি এখন থেকে কক্সবাজার চলাচল করবে। যার জন্য এই বাসগুলো এখানে আনা হয়েছে।

এ বিষয়ে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইয়ামিন হোসেন বলেন, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন থেকে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন দুটি ছাদখোলা ট্যুরিস্ট বাস লিজ নিয়েছে। এখন থেকে এই ট্যুরিস্ট বাসগুলো কক্সবাজারে চলাচল করবে। বাস দুটি কক্সবাজার জেলা প্রশাসন পরিচালনা করবে।

তিনি বলেন, দুটি বাসের মধ্যে একটি কক্সবাজার সৈকতের লাবণী, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্ট থেকে পর্যটকদের নিয়ে রেজুখাল ব্রিজ পর্যন্ত যাবে। এরপর তাদের তুলে দেয়া হবে ব্রিজের অপরপ্রান্তে অবস্থান করা ট্যুরিস্ট বাসে। এই বাস মেরিন ড্রাইভের পাতুয়ারটেক পর্যন্ত চলাচল করবে। দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভে যেসব পর্যটন স্পট রয়েছে সেখানে থামবে এবং পর্যটকদের তা ঘুরে দেখানো হবে।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইয়ামিন হোসেন বলেন, প্রতিটি বাসে ৫৫ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতা রয়েছে। বাসগুলোতে থাকছে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা। আশা করি, পর্যটকদের বিনোদনে নতুন মাত্রা যোগ করবে এই ট্যুরিস্ট বাস।

তবে, ভাড়া কত বা কখন থেকে চালু হবে এটি উদ্বোধনের পর এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইয়ামিন হোসেন।

টানা ৩ দিনের ছুটিতে লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটবে কক্সবাজারেবিশ্ব পর্যটন দিবসকে উপলক্ষে করে জমকালো আয়োজনের মধ্যদিয়ে কক্সবাজার...
24/09/2023

টানা ৩ দিনের ছুটিতে লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটবে কক্সবাজারে

বিশ্ব পর্যটন দিবসকে উপলক্ষে করে জমকালো আয়োজনের মধ্যদিয়ে কক্সবাজারে শুরু হচ্ছে সপ্তাহজুড়ে উৎসব। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত এ আয়োজন চলবে সমুদ্রসৈকতের লাবনী পয়েন্টে। আর আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর রয়েছে টানা ৩ দিনের ছুটি। তাই এবার লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটবে এমন আশা করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। এরই মধ্যে তারকামানের হোটেলগুলোর শতভাগ রুম বুকিং হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাঙাভাব ফিরবে পর্যটন ব্যবসায়।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের দেয়া তথ্য মতে, বিশ্ব পর্যটন দিবসের সপ্তাহব্যাপী আয়োজনে সার্কাস প্রদর্শনী, বিচ বাইক র‌্যালি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ডিজে শো, আতশবাজি, রোড শো, সেমিনার, ঘুড়ি উৎসব, ম্যাজিক শো, ফায়ার স্পিন, লাইফ গার্ড রেসকিউ প্রদর্শনী, ফানুস উৎসব, সার্ফিং প্রদর্শনী, বিচ ম্যারাথন, বিচ ভলিবল ও কনসার্ট থাকছে।

আর কার্নিভালে দর্শক মাতাবে দেশের বিখ্যাত ব্যান্ড দল চিরকুট, আভাস, সুনামগঞ্জের শাহ আবদুল করিমের দল, কুষ্টিয়ার লালন গীতির দল, সিলেট, কুড়িগ্রাম, ময়মনসিংহের পালা গানের দলসহ জনপ্রিয় ব্যান্ড ও সংগীত শিল্পীরা। নৃত্য পরিবেশন করবেন তিন পার্বত্য জেলা- বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটিসহ কক্সবাজারের রাখাইন সম্প্রদায়ের তরুণ-তরুণীরা।
বালুকাবেলায় নোনাপানির ফেনিল ছাপ স্পষ্ট। সমুদ্রের গর্জন ধেয়ে আসে কিনারে। আছড়ে পড়ে ঢেউ। বালুকাবেলার গর্ত থেকে বেরিয়ে ছোটাছুটিতে ব্যস্ত লাল কাঁকড়া দল। একে অপরের সাথে মেতেছে খুনসুঁটিতে। প্রকৃতিও বলে দিচ্ছে শীত আসছে, নিজের মতো করে নতুন সাজে সাজছে সৈকতের চারপাশ।

একদিকে শুরু হচ্ছে টানা ৩ দিনের ছুটি, তার সাথে শুরু হচ্ছে সপ্তাহজুড়ে উৎসব। তাই সৈকত নগরীও সাজছে নতুন সাজে। চারদিকে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

সৈকতে লাবণী পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, লাবণী মঞ্চের সামনে সড়কের দুপাশে তৈরি হচ্ছে স্টল। হোটেল কল্লোলের সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষেও দোকানপাট বসানো হচ্ছে। তিন রাস্তার মুখে বসানো নৌকা থেকে কিছু দূরে নির্মিত হচ্ছে মঞ্চ।

সুগন্ধা পয়েন্টে দেখা যায়, হাজারো পর্যটক এক সাথে আনন্দে মেতেছেন। কলাতলী মোড়ে সৈকতে যার যার মতো করে গোসল করছে ও আনন্দ উপভোগ করছেন।

স্থানীয় ব্যবসায়ী মোহাম্মদ ইউনুস বলেন, এখন থেকে কক্সবাজারে যেভাবে পর্যটক আসতে শুরু করেছে তাতে পর্যটন কেন্দ্রীক ব্যবসায়ীরা দারুণভাবে লাভবান হবেন।

সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা উপলক্ষে হোটেল, মোটেল, পরিবহন ব্যবস্থা ও রেস্তোরাঁর মালিকরাও দিচ্ছেন আকর্ষণীয় ছাড়। হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউজে সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ ছাড় দেয়া হচ্ছে। সকল রেস্তোরাঁয় খাবারের ওপর ও সব বাস ভাড়ার ওপর ১৫ ও ২০ শতাংশ ছাড় দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এ ছাড়াও হেলিকপ্টারে জয় রাইড, টিউব ভাড়া, কিটকট চেয়ার ভাড়া, প্যারাসেইলিং রাইড, জেটস্কি/বিচ বাইক, লকার ভাড়া, গাড়ি পার্কিং ছাড়সহ চাঁদের গাড়ি ভাড়া ও বিমান ভাড়াতেও থাকছে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা।

এরই মধ্যে আগামী ২৮ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা ৩ দিনের ছুটিতে শতভাগ বুকিং হয়েছে বলে জানিয়েছে তারকামানের হোটেলগুলো।

হোটেল সী-গালের ম্যানেজার নুর মোহাম্মদ রাব্বী বলেন, টানা ছুটি ও সপ্তাহব্যাপী মেলা ও বিচ কার্নিভালকে কেন্দ্র করে নতুন সাজে সাজানো হয়েছে হোটেলকে। টানা ৩ দিনের ছুটিতে হোটেল শতভাগ রুম বুকিং হয়েছে। আশা করি, পর্যটকরা যেমন আনন্দ পাবে ঠিক তেমনি ভালো ব্যবসাও হবে।

হোটেল প্রাসাদ প্যারাডাইসের ফ্রন্ট অফিসার একে রানা বলেন, পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল উপলক্ষে ছাড় দেয়ায় টানা ৩ দিনের ছুটিতে সব রুম বুকিং হয়েছে। এখন পর্যটকরা এলে তাদের স্বাগত জানাব।

প্রশাসন বলছে, উৎসবে ভিন্নতা আনতে আয়োজনে আনা হচ্ছে নতুন মাত্রা। তৈরি হয়েছে নতুন নতুন স্পট। যা সাজানো হয়েছে রঙ্গিন ছাতায়। একই সাথে সৈকতের বালুকাবেলায় তৈরি হচ্ছে বালু ভাস্কর্য।

ভাস্কর্য শিল্পী শেখ রাসেল বলেন, সৈকতের লাবণী পয়েন্টে দুটি বালু ভাস্কর্য নির্মিত হবে। একটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও অপরটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। ভাস্কর্য নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। আশা করি, আগামী ২৬ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভাস্কর্য নির্মাণের কাজ শেষ হবে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: ইয়ামিন হোসেন বলেন, সাত দিনব্যাপী চলা এই পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালে কক্সবাজারসহ দেশের ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে। বিশ্ববাসীর সামনে কক্সবাজারকে উপস্থাপন করতেই এ মেলার আয়োজন। আশা করি, এ আয়োজনে উৎসবের নগরীতে পরিণত হবে পর্যটন নগরী কক্সবাজার।

টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের পুলিশ সুপার জিললুর রহমান বলেন, পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার আওতায় থাকবে। বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে সৈকতে কয়েক লাখ পর্যটকের সমাগম আশা করা হচ্ছে। সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে কয়েক স্তরের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

06/09/2023

চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন স্থানের নাম কীভাবে এলো?
☞ হালিশহরঃ আরবি 'হাওয়ালে শহর' থেকে উদ্ভুত। অর্থ- 'শহরতলি'। এটি ছিল আরব বণিকদের সাময়িক বসবাসের জন্য নির্ধারিত স্থান।
☞ সুলকবহরঃ আরব বণিকদের নৌবাণিজ্যের যুগে প্রাচীন কর্ণফুলী নদীর যে স্থানটিতে বাণিজ্যতরী অবস্থান করত সেটি 'সুলকুল বহর' নামে খ্যাত ছিল। আরবি 'সুলকুল বহর' শব্দের অর্থ- 'বাণিজ্যতরীর বিরতি স্থান- পোতাশ্রয়'। পরবর্তীতে এলাকাটি বর্তমানের 'সুলকবহর' নামে বিবর্তিত হয়েছে।
☞ ষোলশহরঃ সুলকবহরের কাছের এই জায়গাটি 'চাহেলে শহর' নামে পরিচিত ছিল। আরবি চাহেলে শহর নামের অর্থ 'নদীর তীরবর্তী শহর' যা কালক্রমে ষোলশহর নাম ধারণ করে।
☞ আন্দরকিল্লাঃ আরকানি আমলে এখানে প্রাচীন দুর্গ ছিল। নাম ছিল- 'চাটিগাঁ দুর্গ'। ১৬৬৬ সালে মোগল বাহিনী আরকানি বাহিনীকে পরাজিত করে এই দুর্গ দখল করলে প্রধান সেনাপতি উমেদ খাঁ এই দুর্গের নাম দেন 'আন্দরকিল্লা'।
☞ লালদিঘিঃ বর্তমান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর দপ্তরে ইংরেজ আমলের শুরুর দিকে একটি পাকা ভবন ছিল যেটির দেওয়ালে লাল রঙ দেয়া হয়েছিল যা 'লালকুঠি' নামে পরিচিত ছিল। লালকুঠির সন্নিকটের দিঘিটি 'লালদিঘি' নামে বিখ্যাত হয়ে উঠে।
☞ হাজারি লেনঃ আন্দরকিল্লার মধ্যস্থিত এই গলিতে বারজন মোগল 'হাজারি' বা সেনাপতির অন্যতম ভগবান সিং হাজারির বাড়ি ছিল। তা থেকে এই নামের উৎপত্তি।
☞ মেহেদিবাগঃ চট্টগ্রাম শহরের এই এলাকাটিতে এককালে মেহেদি গাছের আধিক্য ছিল।
☞ চকবাজারঃ পূর্ব নাম- 'সদরবাজার'। আরকানিদের হটিয়ে চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হলে এই বাজার স্থাপনের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম শহরের গোড়াপত্তন হয়। চট্টগ্রামের ১৮তম মোগল শাসক নবাব অলি বেগ খাঁ সদরবাজারের নাম 'চকবাজার' নামে পরিবর্তন করেন। চকবাজারেই 'অলি খাঁর মসজিদ' নামে পুরাতন একটি মসজিদ এখনো রয়েছে।
☞ কাপাসগোলাঃ কার্পাস শব্দের বিকৃত রূপ 'কাপাস'। প্রাচীনকালে পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্ত কার্পাস তুলা এখানে বিক্রির জন্য গোলাজাত বা জমা হতো বলে এই এলাকাটি 'কাপাসগোলা' নামে খ্যাত হয়।
☞ কাঠগড়ঃ এই স্থানে আরকানিদের কাঠের নির্মিত দুর্গ ছিল। কাঠের দুর্গের অপর নাম ছিল 'কাঠগড়'।
☞ লাভ লেইনঃ ব্রিটিশ আমলে এটি ছিল ইংরেজ কর্মচারীদের আবাসিক এলাকা। এই এলাকায় ইংরেজ নারী-পুরুষের প্রকাশ্য প্রেমের কারনে এই নামের উৎপত্তি।
☞ আলকরণঃ আলকরণ অর্থ- গণ্ডারের শিং। আরব বাণিজ্যের যুগে এই এলাকায় গণ্ডারের শিং এর আড়ৎ ছিল। তৎকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে গণ্ডারের শিং মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে রপ্তানি হতো।
☞ অভয় মিত্রের ঘাটঃ ফিরিঙ্গি বাজার নিবাসী ধনাঢ্য রায় বাহাদুর অভয়চরণ মিত্রের নামানুসারে এই ঘাট।
☞ দেবপাহাড়ঃ ব্রিটিশ সরকার শরচ্চন্দ্র দাস নামের এক ব্যক্তির কাজে খুশি হয়ে তাঁকে পুরষ্কারস্বরূপ 'জয়নামা বা জাঁহানুমা' পাহাড়টি প্রদান করেন। শরচ্চন্দ্র ঐ পাহাড়শীর্ষে একটি দেবমন্দির নির্মাণ করে নতুন নাম দেন 'দেবপাহাড়'।
☞ চন্দনপুরাঃ পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎপাদিত আগরকাঠ প্রাচীনকাল হতে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে জাহাজযোগে ইউরোপে রপ্তানি হতো। আগরকাঠ সেকালে চট্টগ্রামবাসীর কাছে 'চন্দনকাঠ' নামে খ্যাত ছিল। বর্তমান চন্দনপুরা ছিল এসব চন্দনকাঠের গোলাঘর বা মজুতস্থান।
☞ পার্সিভাল হিলঃ চন্দনপুরার বিপরীতের এক উচ্চ পাহাড়ে 'ব্রেডন পার্সিভাল' নামের এক পর্তুগিজ বাসিন্দা সপরিবারে বসবাস করার জন্য বাড়ি তৈরি করেন। এই পার্সিভাল পরিবারের একাধিক সদস্য পরবর্তীতে চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আইনজীবী ছিলেন। আরেক সদস্য ছিলেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের শিক্ষক। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় চট্টগ্রামের পার্সিভাল পরিবারের শেষ পুরুষ চট্টগ্রাম ত্যাগ করে লন্ডনবাসী হন।
☞ পাথরঘাটাঃ কথিত আছে- পীর বদর শাহ আরব দেশ থেকে সমুদ্রপথে একটি পাথরের উপর সওয়ার হয়ে চট্টগ্রামে আসেন। এবং সেই পাথরখানি কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী একটি স্থানে থেমে যাওয়ার পর তিনি তীরে উঠে আসেন। তখন থেকে এই জায়গার নাম 'পাথরঘাটা' নামে খ্যাত হয়৷
☞ এনায়েত বাজারঃ এনায়েত খাঁ নামের একজন মোগল সেনাপতির নামানুসারে এই নামকরণ হয়েছিল। এনায়েত বাজার ছিল তৎকালীন মোগল সেনাবাহিনীর মুসলমান সেনাদলের আবাসস্থল।
☞ টাইগার পাসঃ দু'পাশে উঁচু পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে এই রাস্তাটি সোজা চলে গেছে সমুদ্রে। ১৯ শতকের শেষার্ধেও এসব পাহাড় ছিল জনবসতিহীন, গভীর জঙ্গলাবৃত এবং বাঘের আখড়া। ১৮৬২ সালে চট্টগ্রামে কর্মরত ব্রিটিশ সিভিলিয়ান মিস্টার ক্লে'র আত্মজীবনী থেকে জানা যায়- এখানে নিয়মিত বাঘের আক্রমনে লোকে প্রাণ হারাতো, এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে এই রাস্তা ধরে বাঘ চলাচল করতো বিধায় এটি "টাইগার পাস" নামে খ্যাত হয়। সেই ঐতিহাসিক স্মৃতির স্মারক হিসেবে বর্তমানে টাইগার পাস এলাকায় টাইগার বা বাঘের মূর্তি স্থাপিত আছে।
☞ বাঘ ভ্যালিঃ চট্টেশ্বরী রোডের ওয়ার সিমেট্রির সন্নিকটস্থ এই পাহাড়ি এলাকাটি একসময় ছিল জনমানবহীন ও জঙ্গল আবৃত- সেখানে দিনে দুপুরে বাঘ বিচরণ করতো। এই এলাকায় বাঘ ধরার জন্য ফাঁদ পাতার ব্যবস্থা ছিল, জীবন্ত বাঘ ধরতে পারলে মিলতো পুরষ্কার। এভাবেই এলাকাটি বাঘভ্যালি বা বাঘের উপত্যকা হিসেবে খ্যাত হয়।
☞ খুলশীঃ আরবি ও ফারসি ভাষার প্রচলিত "খোলাসা" শব্দ থেকে খুলশী নাম উদ্ভুত। খোলাসা অর্থ খোলামেলা, জনবিরল স্থান।
☞ কাজির দেউড়িঃ কাজি মির আবদুল গণির নামানুসারে এই এলাকা খ্যাত হয়েছে। ১৮ শতকের গোড়ার দিকে তিনি দিল্লী গমন করে তৎকালীন মোগল সম্রাটের কাছ থেকে চট্টগ্রামের কাজী (বিচারক) এর দায়িত্ব লাভ করেন এবং স্টেডিয়ামের পূর্বদিকে নিজের দেউড়ি (বহির্বাড়ি) ও মসজিদ স্থাপন করেন।
☞ আসাদগঞ্জঃ পটিয়া থানার বড় উঠান গ্রামনিবাসী ১৮ শতকের প্রখ্যাত জমিদার আসাদ আলী খাঁ'র নামানুসারে এই এলাকার নামকরণ হয়েছে।
☞ বকশীর হাটঃ ইংরেজ আমলের শুরুর দিকে বাঁশখালীর নিবাসী বকশী হামিদ নামের এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি এই বকশীর হাট স্থাপন করেন। বাঁশখালীর ইলসা গ্রামে বকশী হামিদের নামে দিঘি, মসজিদ ইত্যাদি নিদর্শন আজো বিদ্যমান।
☞ খাতুনগঞ্জঃ উনবিংশ শতকে চট্টগ্রামের একজন অভিজাত, গুণী ও খ্যাতিমান ব্যক্তি ছিলেন খান বাহাদুর হামিদউল্লাহ খাঁ।

পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা হাউজবোটএকটি নৌকায় কি নেই? রান্নাঘর, বাথরুম বিলাশ বহুল কেবিন থেকে শুরু করে দৈনন্দিন প্রয়োজনের সবই আ...
06/09/2023

পর্যটনে নতুন সম্ভাবনা হাউজবোট

একটি নৌকায় কি নেই? রান্নাঘর, বাথরুম বিলাশ বহুল কেবিন থেকে শুরু করে দৈনন্দিন প্রয়োজনের সবই আছে। পর্যটকরা নৌকার বেডরুম থেকে ছাদে বসে, শুয়ে, হেঁটে ইচ্ছেমতো মন ভরে উপভোগ করেন হাওরের প্রকৃতি। সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকদের জন্য এমন বিলাশ বহুল হাউজবোট চালু করে পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থা।
স্থানীয় ট্যুরিজমের সাথে সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যক্তি জানান, বছর আগেও পর্যটকরা যখন সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে ঘুরতে যেতেন, তখন তাদের খুব কষ্ট হতো। বিশেষ করে সারা দিন ঘুরার পর সেখানে থাকার কোনো হোটেল ছিল না। ছিল না কোনো ভালো মানের বাথরুম। যার কারণে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়তেন পরিবার নিয়ে যাওয়া ব্যক্তিরা। তাতে করে অনেকে টয়লেট সারতে হাওর এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে যেতেন। এর বাইরে ভালো খাবারেরও কোনো ব্যবস্থা ছিল না। সব মিলিয়ে যারা যেতেন তারা সন্ধ্যা ও রাতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারতেন না।

এসব বিবেচনায় স্থানীয় ট্যুর অপারেটররা হাউজবোট চালুর সিদ্ধান্ত নেন। তাদের ভাষ্য, শুরুতে একটি দিয়ে চালু করার পর তাতে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়। কারণ এসব নৌকার ভেতরে একটি ভালো মানের হোটেলের সুযোগ সুবিধার সবই আছে। তাতে করে পর্যটকরা নৌকা ভাড়া নিয়ে সেখানে রাত্রি যাপন থেকে শুরু করে রান্নাবান্না সবই করতে পারেন। অর্থাৎ একটি নিয়ে থাকার জন্য যা যা সুযোগ-সুবিধা প্রয়োজন, সবই এই নৌকাতে রয়েছে। ফলে পর্যটকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়ে। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য পর্যাপ্ত সেবা দিতে একে একে এখন অসংখ্য হাউজবোট চালু করা হয়েছে। তার পরও সঙ্কুলান দেয়া যাচ্ছে না। এক ব্যবসায়ী জানান, এসব নৌকায় কমপক্ষে দুই দিনের রাত্রি যাপনে একেকজনকে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা গুনতে হয়। যা অত্যন্ত বেশি বলে মনে করেন অনেক পর্যটক। কী কারণে এমন বেশি টাকা ভাড়া গুনতে হচ্ছে? এমন প্রশ্নে একজন ব্যবসায়ী জানান, তাদের নৌকাগুলো কাঠের তৈরি। প্রতিটি নৌকা তৈরিতে খচর হয় প্রায় ১৩ থেকে ১৫ লাখ টাকা। আর তাতে ব্যবসা হয় বছরে প্রায় চার মাস।

আর নৌকাগুলো প্রতিটিতেই আছে অ্যাটাচড ওয়াশরুম। চারটি ওপেন কেবিন। যার দু’টিতে চারজন করে আর অন্য দু’টিতে তিনজন করে থাকার ব্যবস্থা আছে। দু’টি বড়সড় ও পরিচ্ছন্ন ওয়াশরুম আছে। এখানে ভ্রমণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হলো বর্ষাকাল। তবে পাখি দেখতে চাইলে শীতকালই উত্তম।
হাসান নামের এক ব্যবসায়ীর ভাষ্য, বছরে ৮ মাস কোনো ব্যবসা থাকে না। এতে নৌকাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণ করতে হয়। যা অনেকটা ব্যয়বহুল। তাতে করে চার মাসে যে ব্যবসা হয় তা হিসাবে একেবারেই সামান্য।
হাওরের পরিধির বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, টাঙ্গুয়ার হাওর প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। যাকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠা পানির জলাভূমি বলা হয়। যদিও স্থানীয়দের কাছে হাওরটি নয়কুড়ি কান্দার ও ছয়কুড়ি বিল নামেও পরিচিত।
হাওরটি ভারতের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। ফলে মেঘালয় পাহাড় থেকে ৩০টিরও বেশি ঝরনা এসে মিশেছে এই হাওরে। দুই উপজেলার ১৮টি মৌজায় ৫১টি হাওরের সমন্বয়ে ৯ হাজার ৭২৭ হেক্টর এলাকা নিয়ে এটি জেলার সবচেয়ে বড়ো জলাভূমি। শীত মৌসুমে পানি শুকিয়ে কমে গেলে এখানকার প্রায় ২৪টি বিলের পাড় যাকে স্থানীয় ভাষায় বলে কান্দা জেগে উঠলে শুধু কান্দার ভেতরের অংশেই আদি বিল থাকে। আর শুকিয়ে যাওয়া অংশে স্থানীয় কৃষকেরা রবি শস্য ও বোরো ধানের আবাদ করেন।

এক ঝাঁক পর্যটক নিয়ে উচ্ছ্বাস যাচ্ছে পূণ্যভূমি সিলেট। দেখবে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, ঝাঁপাঝাঁপি করবে সাদাপাথর-এর স্বচ্ছ জ...
04/09/2023

এক ঝাঁক পর্যটক নিয়ে উচ্ছ্বাস যাচ্ছে পূণ্যভূমি সিলেট। দেখবে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, ঝাঁপাঝাঁপি করবে সাদাপাথর-এর স্বচ্ছ জলে, ঘুরে বেড়াবে মালনীছড়া চা বাগান ও হযরত শাহ জালাল (রহ.)-এর মাজারে।
একদিনের স্পেশাল ট্যুর। বৃহস্পতিবার রাতে দিয়ে শুক্রবার রাতে চলে আসবো। ট্যুর ডেট: ২৯ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার।
🙋‍♂️🙋‍♂️ আপনিও যোগ দিতে পারেন আমাদের সঙ্গে।
★★ ইভেন্ট লিংক: https://www.facebook.com/events/1415262975686938
★★ যোগাযোগ:
01822-965540 (WhatsApp), 01785-727763 (WhatsApp), 01838-987962

💠ট্যুর প্লান💠
🟢ভোর বেলা সিলেট গিয়ে নামার পর আমরা চলে যাবো মালনীছড়া চা বাগান এরিয়ায়। সেখানে নাস্তা সেরে, চা বাগানে ঢুকে পড়বো।
🟢এরপর আমরা চলে যাবো, ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর। সেখানে লাফালাফি, ঝাঁপাঝাঁপি, ডুবাডুবি চলবে আনলিমিটেড। তারপর খিদে পেলে চলে যাবো রেস্তোরাঁতে।
🟢নাওয়া-খাওয়া সেরে আমরা রওয়া দেবো, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট-এর দিকে। সেখানে নৌকায় সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য উপভোগ করবো, বিকেলের নরম আলোয়।
🟢এরপর ফেরার পথে আমরা যাবো হযরত শাহ জালাল (রহ.)-এর মাজার।
🟢হাতে সময় থাকলে আরেকটি আকর্ষণ থাকবে।
🟢রাতের খাবার শেষে আমরা উঠে পড়বো ফেরার গাড়িতে। ঢাকায় এসে পৌঁছবো ভোরের দিকে, ইনশাআল্লাহ।

রহস্যঘেরা আলুটিলা গুহা-ড. এ কে এম মাকসুদুল হকরূপসী বাংলার রূপের ছটা দেশব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষায় বাংলার গ্র...
03/09/2023

রহস্যঘেরা আলুটিলা গুহা
-ড. এ কে এম মাকসুদুল হক

রূপসী বাংলার রূপের ছটা দেশব্যাপী ছড়িয়ে রয়েছে। শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষায় বাংলার গ্রামে-গঞ্জে প্রকৃতি সাজে নানান সাজে। সেই সাথে দেশের দক্ষিণ-পূর্বে সাগর আর পাহাড়ের সহাবস্থান মাতৃভূমির রূপকে দিয়েছে পরিপূর্ণতা। পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার পাহাড়ি সৌন্দর্য তাই দেশ-বিদেশের ভ্রমণপিয়াসী মানুষকে বার বার টানে। এখানে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ আলুটিলা। আর দুঃসাহসী অভিযাত্রিকদেরকে হাতছানি দেয় আলুটিলার রহস্যময় গুহা।

আলুটিলা গুহাকে স্থানীয় পাহাড়িরা ডাকে ‘মাতাই হাকর’ নামে। এর অর্থ হলো এটা সেই গুহা যেখানে ভগবান বাস করেন। খাগড়াছড়ি জেলা শহরে ঢোকার ৮ কিলোমিটার আগে মাটিরাঙ্গা উপজেলায় রয়েছে আলুটিলা পাহাড়। পাহাড়টি সমুদ্র সমতল থেকে তিন হাজার ফুট উঁচুতে। আলুটিলা পাহাড়ের চূড়া থেকে ২৬৬টি ধাপের সিঁড়ি বেয়ে নামলেই পাওয়া যাবে সেই রহস্যময় গুহা। গুহাটি প্রায় ৩৫০ ফুট দীর্ঘ, ব্যাস ১৮ ফুট। শতবর্ষ পুরনো এই গুহার ভিতের ঘুটঘুটে অন্ধকার। এর ভেতরে দু’টি বাঁক থাকায় বাইরের ছিটেফোঁটা আলোও প্রবেশ করতে পারে না। গুহায় প্রবেশ করে এক-তৃতীয়াংশ গিয়ে বামে একটি অন্ধকার বাঁক বা ব্লাইন্ড কর্নার এবং দুই-তৃতীয়াংশ পেরিয়ে ডানে বাঁক। এরপর একটু বামে ঘুরেই বাইরের আলোর দেখা পাওয়া যায় অর্থাৎ বের হওয়ার মুখের সন্ধান পাওয়া যায়। অর্থাৎ প্রথমে সিঁড়ি ভেঙে প্রায় ৩৭০ ফুট পাহাড় থেকে নেমে গুহার প্রবেশমুখে ঢুকে আবার ৩৫০ ফুট দীর্ঘ গুহার ভেতর দিয়ে উপরের দিকে উঠে এলে বাইরের মুখ পাওয়া যাবে। গুহার মুখে ঢোকার সাথে সাথে আরামদায়ক শীতল পরশ পাওয়া যায়, যেন প্রাকৃতিক শীতাতপ ব্যবস্থা। গুহার মাঝ বরাবর ব্যাস একটু কম হওয়ায় কখনো কখনো কুঁজো হয়ে হাঁটতে হয়। ভেতরে মাটি-পাথরের দেয়াল বেয়ে ঝির ঝির করে প্রাকৃতিকভাবে পানি বেরিয়ে এসে নিচের দিকে গুহার বাইরে একটি জলাধার বা ঝরনা সৃষ্টি করেছে। তাই গুহার ভিতর হাঁটার সময় স্থানে স্থানে ছোট ছোট গর্তে জমাট পানিতে পায়ের পাতা ডুবে যায়। পুরো গুহাটিই ছোট-বড় পাথরে পরিপূর্ণ, যেগুলোর কোনো কোনোটি অমসৃণ ও পিচ্ছিল। তাই সাবধানে কদমে চলতে হয়। আর ঘুটঘুটে অমাবস্যার রাতের মতো নিকষ কালো অন্ধকারে আলো বহন করা অত্যাবশ্যক। টর্চলাইট বা সেল ফোনের টর্চ জ্বলে চলতে হয়।

আলুটিলা গুহায় ভ্রমণ চ্যালেঞ্জিং এবং রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার জন্ম দেয়। গুহামুখে প্রবেশ করে কিছু দূর এগুলেই সামনে-পিছনে নেমে আসে অন্ধকার। কালো অন্ধকারে শীতল আবহাওয়া আর পাহাড়ের পাদদেশের চুঁইয়ে পড়া পানির ঝিরঝিরে শব্দ মন ও সত্ত্বাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। যেন কবরের অন্ধকার! কখনো মনে হয় স্বেচ্ছায় কি মৃত্যুপুরীতে চলে যাচ্ছি! খুব সাহসী মানুষের মনেও ভীতির সঞ্চার হয়। মনে প্রশ্ন জাগে, সামনে গুহার মুখ খোলা পাবো তো? আবার পেছনের দিকে ফিরে যাব নাকি? পেছনে ফিরে যেতে থাকলে পরে পিছনে যারা আসছে তাদের সাথে সংঘর্ষ ও চাপাচাপি হয়ে দম বন্ধ হয়ে যাবে না তো? ইত্যাদি ভাবতে ভাবতে অজানার ভীতি আর মনের সাহস সঞ্চারের সংমিশ্রণে এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে করতে ১৫ মিনিটের মধ্যেই গুহার বাহিরমুখের আলো দেখা যাবে। সাথে সাথে মনের সব ভীতি দূর হয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে সাহসী ব্যক্তি বলে মনে হবে নিজেকে। মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে কৃতজ্ঞতায় হৃদয়-মন নুইয়ে আসবে। নিজেকে মনে হবে বিশ্বজয়ী!

আলুটিলা গুহায় এলে মহান সৃষ্টিকর্তার অজস্র নিদর্শনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। পাহাড়ের নিচ দিয়ে এই যে সুড়ঙ্গ, এটা কি এমনিতেই সৃষ্টি হয়েছে? ভেতরের পাথর, মাটি ভেদ করে অবিরাম পানির প্রবাহ; চার পাশের মজবুত মাটি-পাথরের দেয়াল এগুলো কি আপনা আপনিই এভাবে গঠিত হয়ে আছে? ভেতরে দু’টি বাঁকের কারণে আলো না ঢুকলেও অক্সিজেন প্রবাহিত হচ্ছে যেন মানুষ আল্লাহর এই নিদর্শন দেখতে গিয়ে অসুবিধায় না পড়ে।

একজন মুসলিম পর্যটক এই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে গিয়ে একবারের জন্য হলেও অনুভব করবেন কবর তো এমনই অন্ধকারাচ্ছন্ন হবে! তখন আমার অবস্থাটা কী হবে? একজন মুসলমানের হৃদয়ে এই গুহার অভিজ্ঞতা সবচেয়ে বেশি ছোঁয়া দিতে পারে। পবিত্র কুরআনে কমপক্ষে দুই স্থানে গুহার কথা এসেছে। তার মধ্যে একটি স্থান মুসলমানদের জন্য খুবই হৃদয়স্পর্শী ও অত্যন্ত উদ্বেগের! সেটি হলো সওর গিরিগুহা (সূরা তাওবা, ৯:৪০)। রাসূলুল্লাহ সা:-কে মক্কার কাফির সন্ত্রাসীরা হত্যা করার পরিকল্পনা করলে রাসূলুল্লাহ সা: আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে মদিনায় হিজরত করার পথে হজরত আবু বকর রা:-এর সাথে সওর গিরিগুহায় আশ্রয় নেন। আল্লাহ তায়ালার সীমাহীন অনুগ্রহে তখন সেই গুহার মুখে রাতারাতি একটি আগাছা জন্মায়। গাছের ডালে একটি কবুতর বাসা বেঁধে তাতে দু’টি ডিম পেড়ে রাখে। আর একটি মাকড়সা গুহার মুখ বরাবর জাল বুনে রাখে। ফলে কাফিররা রাসূল সা:-কে খুঁজতে এসে গুহার কাছে এসেও এর ভেতর কোনো মানুষ থাকতে পারে না ভেবে ফিরে যায়। তিন দিন এখানে অবস্থানের পর রাসূলুল্লাহ সা: সুযোগমতো মদিনার উদ্দেশে রওনা করেন এবং নিরাপদে মদিনা পৌঁছেন (সিরাত বিশ্বকোষ, ৫ম খণ্ড : পৃ-২৩৮, ঢাকা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, ২০০৩)। গুহাসংক্রান্ত ইসলামের ইতিহাসের দ্বিতীয় বিষয়টি হলো ‘আসহাবে কাহাফের’ ঘটনা (সূরা কাহাফ, ১৮:৯-২২)। ‘কাহাফ’ অর্থ বিস্তীর্ণ গুহা। ২৫০ খ্রিষ্টাব্দে রোমান সাম্রাজ্যের অধীন জর্ডানের আফসোস নামক নগরের পাহাড়ে একটি গুহায় সাত যুবক আশ্রয় নিয়েছিলেন। তারা তাওহিদে বিশ্বাসী ছিলেন বলে সম্রাট ডিকিয়ানুস তাদেরকে হত্যা করতে চাইলে তারা নগর থেকে পালিয়ে এসে সে গুহায় আশ্রয় নেন। গুহায় প্রবেশ করে তারা সেখানে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন আর তাদের সাথে আসা একটি কুকুর গুহার মুখে পাহারাদারের মতো বসে ঘুমিয়ে পড়েছিল। আল্লাহ তায়ালার অপার মহিমায় তারা ৩০০ সৌর বছর এভাবে ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। ঘুম ভেঙে গেলে ক্ষুধা নিবারণের উদ্দেশ্যে খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে গেলে ঘটনা জানাজানি হয়ে যায়। তখন তারা আবার গুহায় প্রবেশ করে শুয়ে পড়লে তাদের মৃত্যু হয় (Atlas of the Qura’n, Dr. Shouki Abu Khalil, Riyadh : Dar-us-Salam, KSA, 2003, P-172)। এভাবে গুহার ইতিহাসের ইঙ্গিতের মাধ্যমেই আমাদের কাছে আল্লাহ তায়ালার একত্ববাদ এবং তাঁরই অসীম ক্ষমতার শিক্ষা পৌঁছেছে। ফলে গুহার বিষয়ে ইসলামের অনুসারী অনেক মানুষের মনে গভীর আগ্রহ থাকতে পারে।

চিন্তাশীল হৃদয় ও বুদ্ধিমান মানুষের জন্য আমাদের আলুটিলা গুহাতেও শিক্ষার উপাদান রয়েছে। এ গুহাকে আমরা পর্যটনের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণের জন্যও ব্যবহার করতে পারি। বিভিন্ন বাহিনীতে মৌলিক প্রশিক্ষণের সময় শিক্ষার্থীদের ‘কনফিডেন্স’ বিল্ড আপের জন্য এবং ‘অজানা’র ভয় (যুদ্ধের সময় অজানার ভয় সৈনিকের মনোবল ভেঙে দেয়। সামরিক পরিভাষায় এটিকে Fear of unknown বলে), দূর করার উদ্দেশ্যে কমপক্ষে একবারের জন্য হলেও এই গুহা ভ্রমণ করানো দরকার। এ ছাড়া স্কুলের নবম-দশম শ্রেণী থেকে শুরু করে বিশ^বিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদেরও প্রয়োজন এর অভিজ্ঞতা নেয়া, যেন তারা জীবন-সংগ্রামের মনোবল অর্জনের উপাদান এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারে। যেসব রেমিট্যান্স যোদ্ধা বিদেশে যাবেন দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে, তাদের জন্যও এই গুহার অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে বিদেশ-বিভুঁইয়ে জীবিকা অর্জনের সংগ্রাম চালিয়ে যেতে। আর যারা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির রহস্যঘেরা নিদর্শন দেখতে চান তারাও এই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন। এসব ছাড়াও অসংখ্য মানুষ পৃথিবীব্যাপী রয়েছেন যারা ভ্রমণবিলাসী এবং প্রকৃতির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে মুখিয়ে থাকেন। তাদেরকে আকর্ষণের জন্য দেশের বাইরেও আলুটিলা গুহার আকর্ষণীয় প্রচারণার ব্যবস্থা করতে হবে।

আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্রের বর্তমান ব্যবস্থাপনা সন্তোষজনক হলেও সেটার আরো আধুনিকায়নের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে গুহা ভ্রমণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। গুহার প্রবেশ এবং বাইর মুখে প্রশিক্ষিত নিরাপত্তা প্রহরী থাকতে হবে। এই দুই প্রহরীর মধ্যে সার্বক্ষণিক বেতার যোগাযোগ থাকতে হবে। পর্যটকদের গ্রুপ করে একজন করে গাইডের তত্ত্বাবধানে প্রবেশ করতে হবে। গাইডের সাথে প্রয়োজনীয় আলো এবং বেতারযন্ত্র থাকতে হবে। এক্সিট পয়েন্টকে সবসময়ই জনজটমুক্ত রাখতে হবে। অর্থাৎ গুহা থেকে বের হওয়ার সাথে সাথে পর্যটকদেরকে গেটের বাইরে বের করে নিয়ে আসতে হবে। একটি গ্রুপ গুহায় প্রবেশের কমপক্ষে ৮ মিনিট পর পরবর্তী গ্রুপকে প্রবেশ করাতে হবে। প্রতিটি গ্রুপ গুহায় প্রবেশের আগে প্রবেশমুখে গুহার প্রকৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত ব্রিফিং দিতে হবে। গুহার বাইরে একটি রেসকিউ টিম বা উদ্ধারকারী দল সার্বক্ষণিকভাবে স্ট্যান্ডবাই রাখতে হবে। উদ্ধারকারী দলে প্রয়োজনীয় এক্সপার্ট ও ডাক্তার থাকতে হবে। সেই সাথে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রাখতে হবে। এ ছাড়া মাঝে মধ্যেই ভূতত্ত্ব বিশেষজ্ঞসহ একটি ছোট্ট নিরাপত্তা দল দিয়ে গুহার ভেতরে টহলের ব্যবস্থা করতে হবে যেন গুহার ভেতরের নিরাপত্তা, মাটি ও দেয়ালের আচরণ বুঝে প্রয়োজনীয় ট্রিটমেন্ট দিয়ে বা বিভিন্ন প্রয়োজনীয় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। যারা স্নায়বিকভাবে দুর্বল, যাদের টানেল ফোবিয়া রয়েছে তাদেরকে গুহা ভ্রমণের বিষয়ে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিতে হবে।

মানুষ সব সময়ই নিরাপত্তার বিষয়টি আগে চিন্তা করে। কাজেই এ ধরনের কম্প্রিহেনসিভ নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং সার্বিক একটি আধুনিক ব্যবস্থাপনা দৃশ্যমান থাকলে আলুটিলার গুহা জয়ের জন্য পর্যটকরা হুমড়ি খেয়ে পড়বে। তবে এ জন্য প্রয়োজন যথাযথ ভিশন ও লক্ষ্য ঠিক করে সুচিন্তিত পরিকল্পনা এবং সেই সাথে তা বাস্তবায়নে সমন্বিত প্রচেষ্টা। আমরা যদি আলুটিলা গুহাকে দেশের তরুণদেরকে আত্মপ্রত্যয়ী করে গড়ে তোলার প্রশিক্ষণের একটি উপাদান এবং অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই তবে তা সহজেই সম্ভব।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

সাজেকে পাহাড়ধস!
05/10/2022

সাজেকে পাহাড়ধস!

সাজেকে পাহাড়ধসে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে পাঁচ হাজার পর্যটক আটকা পড়েছে। মঙ্গলবার রাতে ভারী বৃষ্টির ফলে হঠাৎ...

খৈয়াছড়া ঝর্ণায় ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটক। ভ্রমণপ্রেমীদের সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী।
19/09/2022

খৈয়াছড়া ঝর্ণায় ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটক। ভ্রমণপ্রেমীদের সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরী।

মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝর্ণায় ঘুরতে এসে ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়েছেন আট মাদরাসা ছাত্র। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আনোয়....

15/07/2022

ফ্যামিলি ট্যুর-এর প্লান করছেন কে কে ?

স্থল পথে ভারতীয় পোর্ট ওপেন হবার পূর্বে যারা এয়ারে ভিসা পেয়েছিলেন তারা এখন স্থলবন্দর পোর্ট এড করেও ভারতে যেতে পারবেন। বিস...
31/03/2022

স্থল পথে ভারতীয় পোর্ট ওপেন হবার পূর্বে যারা এয়ারে ভিসা পেয়েছিলেন তারা এখন স্থলবন্দর পোর্ট এড করেও ভারতে যেতে পারবেন। বিস্তারিত নিন্মরূপ :-

📌অতিরিক্ত পোর্ট এর জন্য আবেদন করার পদ্ধতি ও আবেদন করতে যা যা প্রয়োজনঃ-

১। https://www.ivacbd.com/ লিংকে প্রবেশ করে *অন্যান্য ফর্ম থেকে *অতিরিক্ত পোর্ট আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
২। ফর্মে থাকা সকল তথ্য নির্ভুল পূরণ করতে হবে।
৩। ওরিজিনাল পাসপোর্ট।
৪। ১ কপি ছবি।
৫। পাসপোর্ট কপি।
৬। ভিসা কপি।
৭। ফি ৩০০টাকা।
এরপর সকল ডকুমেন্ট নিয়ে সরাসরি এম্বাসীতে গেলেই নির্দিষ্ট বুথে আপনার আবেদন পত্র গ্রহণ করবে।

***ফর্মের মধ্যেই সব নির্দেশনা দেওয়া আছে; ভালোভাবে পড়লেই আশাকরি সবাই বুঝতে পারবেন।***

09/12/2021

বিদেশ ভ্রমণ | কি করবেন, কি করবেন না...

Address

520, Lake City Concord Shopping Complex, Khilkhet
Dhaka
1229

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801844118824

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ucchash Tours - উচ্ছ্বাস ট্যুরস posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ucchash Tours - উচ্ছ্বাস ট্যুরস:

Share