আমাদের মুড়াপাড়া

আমাদের মুড়াপাড়া A Beautiful place "The Murapara" Tour this place

মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর লুটপাটের ইতিহাস
31/01/2024

মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর লুটপাটের ইতিহাস

সেন্ট মার্টিন এসে নিজেকে রোহিঙ্গা মনে হচ্ছে 🥵যারা আসেন নাই বেচে গেছেন, যারা আসতে চান তাদের জন্য বার্তা হলো আসা যাওয়া থাক...
27/12/2023

সেন্ট মার্টিন এসে নিজেকে রোহিঙ্গা মনে হচ্ছে 🥵

যারা আসেন নাই বেচে গেছেন, যারা আসতে চান তাদের জন্য বার্তা হলো আসা যাওয়া থাকা-খাওয়া আর যাতায়াতের প্রত্যাশার চেয়েও ২-৫ গুন বেশি।
দু:খ বেড়ে যাবে তখন যখন টাকা দিয়েও একটা ভালো সেবা পাবেন না এখানে 😭 থাকার জন্য রুম, হোটেল, বা কটেজ যাই বলুন না কেন দুই চারটি ভালো পাবেন যেখান প্রতি রাতের খরচ হবে থাকার জন্য ৭-১৫০০০৳ অর্থাৎ আপনি যদি ভালো মানের চোর হোন বা ডলার নিয়ে ভিনদেশি হিসেবে বাংলাদেশে আসেন আর ভুল করে সেন্টমার্টিন ঢুকে পড়েন তবে এমন পরিবেশ আপনি ডিজার্ভ করতে পারেন।

স্থানীয় যাতায়াত অনিরাপদ আর দুর্ভোগের পাশাপাশি ভালো খাবার বেশি দামে অর্ডার করেও পচা মাছ, পচা মুরগির যাচ্ছেতাই রেসিপি মুখ বুজে গিলে জীবন আর টাকার অপচয় বাচাতে হবে।
বিশ্বাস করেন আর না করেন বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল শহর দুবাইয়েও খাবার এতোটা দাম দিয়ে খেতে হয়নি।

এখানে এসে বারবার এটাই উপলব্ধি হলো, পরিবার নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়তি পরিবহন ভাড়া দিয়ে ১৫-১৭ ঘন্টা জার্নি করে, ৩-৫ গুন বেশি দাম দিয়ে রুম ভাড়া করে যাতায়াত বা খাবার বিল দিয়ে এই সেন্টমার্টিনের বাজেট দিয়ে বাস বা ট্রেনে দার্জিলিং -মেঘালয় বেড়াতে যাওয়া উত্তম সিদ্ধান্ত হতো।

সেন্ট মার্টিনের পরিবেশ এতোটাই নোংরা হয়ে গেছে যে যেভাবে পারছে গাছ কেটে বন উজাড় করে পরিবেশের বারোটা বাজিয়ে টিন, বাশ বা কিছু ইট দিয়ে ঘর বানিয়ে সেখানে রিসোর্ট নাম দিয়ে লুটপাট করতেছে।

সেন্ট মার্টিনে ধুলোবালি আর সাগর ছাড়া আর কিছুই দেখার বা উপভোগ করার মতো অবশিষ্ট নেই, আর খাবার খেতে হবে বেচে থাকার জন্য, তাই শুধু সাগর দেখতে ইচ্ছে হলে এতোদুর না এসে, কুয়াকাটা, চট্রগ্রামের পতেঙ্গা, বা কক্সবাজার পর্যন্ত ভ্রমণ করাই উত্তম।

২০১৭ সালে এই অঞ্চলে রোহিঙ্গাদের ত্রাণ নিয়ে ৬ বার এসেছিলাম, রোহিঙ্গাদের থেকেই শুনেছি অনেক রোহিঙ্গা শরনার্থী বাংলাদেশি টাকার নোট চিনতো না তাই ৫০০৳ পুরো নোটে ১ কেজি আলু কিনেছিল তারা।

রোহিঙ্গাদের দু:খ থাকার কথা নয় কারণ তারা না জেনেই ভুল করে ফ্রী পাওয়া অর্থে ৫০০৳ কেজির আলু কিনেছে, তাই বলা যায় ৩-৫ গুন টাকা দিয়েও থাকা-খাওয়া আর যাতায়াতের যে সেবা সেন্টমার্টিনে পাওয়া যায় তার চেয়ে ভালো সেবা পেয়েছে মিয়ানমার থেকে ভেসে আসা রোহিঙ্গারা।

একজন বাংলাদেশি হিসেবে লেখা গুলো লেখা খুবই লজ্জার, এদেশে অন্যায়ই নিয়ম, শৃঙ্খলা আর জবাবদিহিতা না থাকায় একটা অন্যায় আরো দশজনকে একই অন্যায়ে করতে উদ্ভুদ্ধ করে, আর সব নষ্টামির শিকার হয় আমার আপনার মতো সাধারণ মানুষ।

জানিনা কবে এদেশে শৃঙ্খলা আসবে আর মানুষের মুক্তি মিলবে....
*সংগ্রহীত

25/12/2023
পেঁয়াজ নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই। ২০০/- কেজি তাতে কি,৩০০/- হোক অসুবিধা নেই। দাম বেশি দিয়ে কিনবো না দামি পেঁয়াজ। এই সময়...
11/12/2023

পেঁয়াজ নিয়ে এত হতাশ হওয়ার কিছু নেই।
২০০/- কেজি তাতে কি,
৩০০/- হোক অসুবিধা নেই।
দাম বেশি দিয়ে কিনবো না দামি পেঁয়াজ।
এই সময় বাজারে এলাকা ভেদে ৫০ থেকে ৬০ ৭০ ৮০ ১০০ টাকায় এটা পাওয়া যায়।
এভাবে ১৫ দিন নিজেকে মানিয়ে নিন।

তার পর দেখবেন
রাস্তায় বস্তা বস্তা পেঁয়াজ পঁচে পড়ে আছে।
ফেলার জায়গা খুঁজে পাবে না।
আঙুল ফুলে কলা গাছ হওয়ার স্বপ্ন
তখন এরা ভুলে যাবে।

ভয়ংকর ব্যাপার!
03/11/2023

ভয়ংকর ব্যাপার!

9 inch Android car players for Toyota Corolla 2006-2013
18/10/2023

9 inch Android car players for Toyota Corolla 2006-2013

এ কেমন রাজাকার , যার জন্য লাখো মানুষের বুকফাটা আর্তনাদ ?বেইমানদের কাছে তিনি নিন্দিত কিন্তু ইমানদারদের কাছে তিনি নন্দিত ।...
15/08/2023

এ কেমন রাজাকার , যার জন্য লাখো মানুষের বুকফাটা আর্তনাদ ?
বেইমানদের কাছে তিনি নিন্দিত কিন্তু ইমানদারদের কাছে তিনি নন্দিত ।
কোটি মোমিনের হৃদয় রাজ্যের বাদশাহর শেষ বিদায়তো এমনই হওয়ার কথা ।

বিপক্ষশক্তি জেগে উঠতে চাইলেই প্রশাসনকে ব্যবহার করে তাদেরকে দমন করা, ব্যক্তিগত তথ্যের তোয়াক্কা না করে নির্বিচারে সাধারণ জ...
28/07/2023

বিপক্ষশক্তি জেগে উঠতে চাইলেই প্রশাসনকে ব্যবহার করে তাদেরকে দমন করা, ব্যক্তিগত তথ্যের তোয়াক্কা না করে নির্বিচারে সাধারণ জনতার ফোন ঘেটে সেখানে বিরোধীদলের ভুত খুঁজা এসব অসভ্য আর হাস্যকর পন্থায় জনগণের আস্থা অর্জনের বদলে উল্টো বিপক্ষশক্তিকে প্রোমোট করা হয়। এতে করে সাধারণ জনতার বড় একটা অংশ বিরোধীদলের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে শুরু করে।

ঠিক এইভাবেই এক আস্থা হারাতে হারাতে জনগণ এক সময় মন্দের ভালো হিসেবে অন্য দলে ভোট দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এভাবেই ৫ বছর পর পর ক্ষমতা পাল্টাচ্ছিলো। যাকে বলে ভাগাভাগি করে খাওয়া অনেকটা। কিন্তু গত ৩ কিস্তি ধরে ভাগাভাগি হচ্ছে না। এবার ভাগেরটা বুঝে নিতে মরিয়া বিপক্ষশক্তি। শেষ ছোবলের অপেক্ষায় আছে বলা যায়। কিন্তু আমি আর আশাবাদী নই। ঘুরে ফিরে সব তো একই। আদর্শ আর অনুভূতি বেচে চেয়ার দখল, অত:পর লুটপাট।

একটা মানবিক রাজনৈতিক দলের স্বপ্ন দেখতাম। এখন আর দেখি না। কারণ আমরা জাতটাই গণতন্ত্রের যোগ্য নই। আমাদের জন্য স্বৈরশাসন উপযুক্ত। আর স্বৈরশাসক হিসেবে কে ভালো ছিলেন তা ইতিহাসের পাতায় লেখা আছে।

লেখা: একজন স্বৈরাচার-সমর্থক
ছবি: প্রথম আলো

কাঁচা মরিচ পচনশীল পণ্য।  আসুন আমরা ৭ দিন কাঁচা মরিচ কেনা বন্ধ করি। একটু কষ্ট করে হলেও কয়েকটা দিন শুকনা মরিচ খাই,   দেখবে...
02/07/2023

কাঁচা মরিচ পচনশীল পণ্য। আসুন আমরা ৭ দিন কাঁচা মরিচ কেনা বন্ধ করি। একটু কষ্ট করে হলেও কয়েকটা দিন শুকনা মরিচ খাই, দেখবেন কেজি ৮০ টাকায় চলে আসবে।

আলহামদুলিল্লাহ -জিলহজ্জ্ব মাসের চাঁদ দেখা গেছে, ইনশাআল্লাহ ২৯ শে জুন ঈদুল আযহা
19/06/2023

আলহামদুলিল্লাহ -

জিলহজ্জ্ব মাসের চাঁদ দেখা গেছে, ইনশাআল্লাহ
২৯ শে জুন ঈদুল আযহা

কোথাও হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি অথবা হাতি বেধে রাখতে দেখলে নিচের দুটো নাম্বারে কল দিয়ে জানাবেন। একইসাথে সম্ভব হলে হাতির পিঠে থ...
20/05/2023

কোথাও হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি অথবা হাতি বেধে রাখতে দেখলে নিচের দুটো নাম্বারে কল দিয়ে জানাবেন।
একইসাথে সম্ভব হলে হাতির পিঠে থাকা ছেলেটির কাছ থেকে হাতি ভাড়া নেয়ার জন্য ফোন নাম্বার বা কার্ড চাইবেন। ভিডিও করবেন। কিন্তু কোন প্রতিবাদ করবেন না। আপনি বিষয়টায় আনন্দ পাচ্ছেন বা কোন একটা প্রোগ্রামে হাতি ভাড়া নিতে চাচ্ছেন এটাই বুঝাবেন। তাদের কার্ড, ঠিকানা এনং ফোন নাম্বার পেলে অবশ্যই বন বিভাগের নাম্বারটায় ফোন দিয়ে বলবেন ব্যবস্থা নিতে। এটা তাদের দায়িত্ব।
বনবিভাগের অপরাধ দমন ইউনিটের নাম্বার-
01999000095
প ফাউন্ডেশনের হাতি বিষয়ক তথ্যের নাম্বার-
01733938927

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা🌙✨🎉 ঈদের দিনের আমলঃ১. মেসওয়াক করা সুন্নত।২. গোসল করা সুন্নত।৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন...
21/04/2023

সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা🌙✨🎉

ঈদের দিনের আমলঃ

১. মেসওয়াক করা সুন্নত।
২. গোসল করা সুন্নত।
৩. সুগন্ধি ব্যবহার করা সুন্নত।
৪. কিছু খেয়ে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নত। বিজোড় সংখ্যায় যেকোনো মিষ্টিদ্রব্য খাওয়া উত্তম; খেজুর অতি উত্তম।
৫. ঈদগাহে হেঁটে যাওয়া উত্তম। এক রাস্তা দিয়ে যাওয়া অন্য রাস্তা দিয়ে আসা মোস্তাহাব।
৬. ঈদগাহে যাওয়ার পথে নিচু স্বরে তাকবির (আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ) পড়া সুন্নত।
৭. সাধ্যমতো উত্তম পোশাক পরিধান করা মোস্তাহাব।
৮. নামাজের জন্য ঈদগাহে যাওয়ার আগে সাদকায়ে ফিতর আদায় করা সুন্নত। (দাতা ও গ্রহীতার সুবিধার্থে রমজানেও প্রদান করা যায়)।
৯. ঈদের দিন চেহারায় খুশির ভাব প্রকাশ করা ও কারও সঙ্গে দেখা হলে হাসিমুখে কথা বলা মোস্তাহাব।
১০. আনন্দ-অভিবাদন বিনিময় করা মোস্তাহাব।
সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা

োবারক

আগামী ২০ শে ফেব্রুয়ারী ২০২৩ খ্রীঃ সোমবার সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন  এপ্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হইবে। উক্ত ক্যাম্পেইন চলাকাল...
16/02/2023

আগামী ২০ শে ফেব্রুয়ারী ২০২৩ খ্রীঃ সোমবার সারাদেশে জাতীয় ভিটামিন এপ্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হইবে। উক্ত ক্যাম্পেইন চলাকালীন নিকটস্থ ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রে/ক্যাম্পেইন কেন্দ্রে আপানার শিশুকে নিয়ে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো নিশ্চিত করুন।

মনে রাখবেন, ভিটামিন এ শুধুমাত্র শিশুদেরকে অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে রক্ষা করে তাই নয়, ভিটামিন এ শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল ও জটিলতা কমায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুকি কমায়।

তাই বাংলাদেশে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত সমস্যা প্রতিরোধে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় পুষ্টিসেবা, জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্টান বছরে দুইবার জাতীয় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালনা করে থাকে।

★★ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্যঃ 👇
✅ ৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের মধ্যে ভিটামিন এ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগের প্রাদুর্ভাব এক শতাংশের নিচে কমিয়ে আনা এবং তা অব্যাহত রাখা।
✅ ৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অপুষ্টিজনিত মৃত্যু প্রতিরোধ করা
★★ ক্যাম্পেইনের লক্ষমাত্রাঃ 👇
✅ ৯০ শতাংশের বেশি যাদের বয়স ১২-৫৯ মাস, তাদের প্রতি ছয় মাস অন্তর বছরে দুইবার একটি করে লাল রঙের ভিটামিন এ (দুইলক্ষ আই ইউ) ক্যাপসুল খাওয়ানো।
✅ ৯০ শতাংশের বেশি যাদের বয়স ৬-১১ মাস, তাদের প্রতি ছয় মাস অন্তর বছরে দুইবার একটি করে নীল রঙের ভিটামিন এ একলক্ষ আই ইউ) ক্যাপসুল খাওয়ানো।
ভিটামিন এ এর বার্তা সমুহঃ
✅ ভিটামিন এ অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুদের রক্ষা করে, শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল কমায় এবং শিশুমৃত্যুর ঝুকি কমায়।
✅ জেরোফথ্যালমিয়া, দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া, হাম ও মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুকে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ান।
✅ জাতীয় ভিটামিন এপ্লাস ক্যাম্পেইন এর দিন আপনার ৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে নিকটস্থ ক্যাম্পেইন কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো নিশ্চিত করুন।
✅ যদি কোন শিশু গত ৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে তবে সেই শিশুকে ক্যাম্পেইনে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
✅ ভিটামিন এ ক্যাপসুল ভরাপেটে খাওয়ানো ভাল।
✅ ভিটামিন এ ক্যাপসুল শিশুর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ।
✅ মনে রাখবেন, আপনি যেখানেই থাকুন না কেন দেশের যে কোন ক্যাম্পেইন কেন্দ্র থেকে আপনার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে পারবেন।
✅ ভ্রমনে থাকাকালীন সময়েও আপনি রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল, ফেরিঘাট ও লঞ্চঘাটে অবস্থিত ক্যাম্পেইন কেন্দ্র থেকে আপনার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়াতে পারবেন।

★★ ক্যাম্পেইনের পুষ্টি বার্তাসমুহঃ 👇
📢 জন্মের পরপরই শিশুকে শালদুধ সহ মায়ের দুধ খাওয়ানো শুরু করুন।
📢 জন্মর প্রথম ৬ মাস ( ১৮০ দিন) শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ান। এ বয়সে পানি, মধু, চিনি বা মিস্রির পানি ইত্যাদি শিশুকে খাওয়ানো যাবে না।
📢 শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি পরিমাণমত ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়ান।
📢 মায়ের এবং শিশুর পুষ্টির জন্য গর্ভবতি ও প্রসূতি মায়েদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমানে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ প্রাণীজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, কলিজা ইত্যাদি) ও উদ্ভিজ্জ খাবার ( হলুদ ফলমূল ও রঙিন শাক-সবজি) খেতে দিন।
📢 পরিবারের রান্নায় ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ভোজ্য তেল ব্যবহার করুন।
ভিটামিন এ এর উৎস
📢 প্রাণীজ উৎসঃ মায়ের দুধ বিশেষ করে শাল দুধ, ডিম, দুধ, কলিজা, মাছ বিশেষ করে মলা মাছ, মাংস ইত্যাদি।
উদ্ভিজ্জ উৎসঃ
📢 গাঢ় রঙের শাক সবজি যেমন মিষ্টি আলু, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লালশাক, কচুশাক, পুঁইশাক, পালংশাক ইত্যাদি
📢 হলুদ ফলমূল যেমন পাকা আম, পাকা পেঁপে, পাকা কাঁঠাল, খেজুর ইত্যাদি।

★★ ক্যাম্পেইনে যাদের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না👇
❌ ৬ মাসের কম বয়সী শিশু
❌ ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু
❌ ৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন 'এ' ক্যাপসুল প্রাপ্ত শিশু
❌ অসুস্থ শিশু

★★ ক্যাম্পেইনে যে সকল সতর্কতা মেনে চলতে হবে।👇
✅ ভিটামিন এ ক্যাপসুল অবশ্যই প্রশিক্ষিত মাঠকর্মী/এনজিওকর্মী/স্বেচ্ছাসেবি দ্বারা খাওয়াতে হবে। কোন অবস্থাতেই অভিভাবক/ শিশুর হাতে ভিটামিন এ ক্যাপসুল দেওয়া যাবে না।
✅ কান্নারত অবস্থায় কিংবা জোর করে শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।
✅ ক্যাপসুলের মুখ কেটে শুধুমাত্র ক্যাপসুলের ভিতরের তরল ভিটামিন টুকু শিশুকে খাওয়াতে হবে। কোন অবস্থাতেই আস্ত বা খোসাসহ ভিটামিন এ শিশুকে খাওয়ানো যাবে না।
✅ ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর পর একটি নির্দিষ্ট স্থানে ক্যাপসুলের খোসাটি রাখতে হবে।
💗💗 আপনার শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ান, শিশুমৃত্যুর ঝুকি কমান।💗💗

31/01/2023

সৌদি সরকারের উন্মুক্ত করা ভার্চ্যুয়াল সিস্টেমে এখন থেকে আপনি চাইলে অনলাইনেই মসজিদে নববি ঘুরে দেখতে পারবেন।

লিংকঃ কমেন্টে

 H A P P Y  N E W  Y E A R  -  2 0 2 3
01/01/2023

H A P P Y N E W Y E A R - 2 0 2 3

গা হিম করা একটা ছবি। এটা বিরল সূর্যগ্রহণের দৃশ্য। দৃশ্যটাকে ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন কাতারের ইলিয়াস চেজিওটিস।রাসূল (সাল্লা...
16/12/2022

গা হিম করা একটা ছবি। এটা বিরল সূর্যগ্রহণের দৃশ্য। দৃশ্যটাকে ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন কাতারের ইলিয়াস চেজিওটিস।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, ফজরের ছালাত পড়বে, অতঃপর সূর্যোদয়কালে ছালাত আদায় করবে না, যতক্ষণ না তা কিছুটা উপরে উঠে। কেননা, যখন তা উদিত হয়, তখন শয়তানের দুই শিং-এর মধ্য দিয়ে উদিত হয় এবং এসময় কাফেররা তাকে সিজদা করে। ...অতঃপর ছালাত থেকে বিরত থাকবে, যতক্ষণ না সূর্য ডুবে যায়। কেননা তা শয়তানের দুই শিং-এর মধ্য দিয়ে অস্তমিত হয় এবং এসময় কাফেররা তাকে সিজদা করে (বুখারী হা/৩২৭৩; মুসলিম হা/৮৩২; মিশকাত হা/১০৪২)।

কাফের-মুশরিকরা সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় সূর্যের পূজা করে। এসময় শয়তান সূর্যের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়। সে চায় যে, কাফেররা যেন তারই পূজা করে। এসময় শয়তান এমনভাবে দাঁড়ায়, যেন সূর্য তার মাথার মধ্যবর্তী স্থান দিয়ে সামনে অগ্রসর হয়। সেকারণ হাদীছে বলা হয়েছে যে, ‘সূর্য শয়তানের দুই শিংয়ের মধ্য দিয়ে উদিত হয়’। এ সময় ছালাত আদায় করা নিষিদ্ধ হওয়ার এটাই মূল কারণ (ফাৎহুল বারী ২/৬০)। হাদীছে শয়তানের শিং বলতে তার মাথার উভয় পার্শ্বকে বুঝানো হয়েছে (নববী, শরহ মুসলিম ৬/১১২)।

ছবি টি ডিসেম্বরের ২৬, ২০১৯তারিখে কাতারের আল ওয়াকরাহে থেকে তোলা হয়েছে।

©️সংগৃহীত..

মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে তালক্বীন করা সুন্নত। তালক্বীন করার কয়েকটি নিয়ম রয়েছে।হযরত আবু উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা...
12/11/2022

মৃত ব্যক্তিকে দাফন করার পর কবরে তালক্বীন করা সুন্নত। তালক্বীন করার কয়েকটি নিয়ম রয়েছে।

হযরত আবু উমামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন- আখেরী রসূল হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন-



“যখন তোমাদের কোন মুসলমান ভাই ইন্তেকাল করবে তখন তাকে কবরে রেখে তার উপর ভালভাবে মাটি দিয়ে অর্থাৎ দাফন করে তার মাথার নিকট দাঁড়িয়ে বলবে- “হে অমুকের সন্তান অমুক” তখন মৃত ব্যক্তি ইহা শুনবে কিন্তু কোন জবাব দিবেনা। তারপর বলবে- “হে অমুকের সন্তান অমুক” ইহা শুনে মৃত ব্যক্তি উঠে বসবে। অতঃপর আবার বলবে- “হে অমুকের সন্তান অমুক” ইহা শুনে মৃত ব্যক্তি বলবে কি বলছেন? (যদিও তার কথা শুনা যাবেনা) তখন তোমরা বলবে তুমি এই সময় বলো দুনিয়ায় থাকাকালীন অবস্থায় তুমি যার উপর কায়েম ছিলে) অর্থাৎ আল্লাহ্ পাক ব্যতীত অন্য কোন মাবুদ নাই, তিনিই একমাত্র প্রতিপালক। ইসলাম তোমার দ্বীন, হযরত মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তোমার নবী, কোরআন শরীফ তোমার পথ প্রদর্শক।

এসময় মুনকার এবং নাকীর একে অপরের হাত ধরে বলবে- এখান হতে চল, এর নিকট বসে কি করব? একেতো আখেরাতের দলীল শিখিয়ে দেয়া হচ্ছে।

অতঃপর আল্লাহ্ পাক তার এই কথাগুলো লিখে নেন। অমুকের পুত্র অমুকের স্থলে মৃত ব্যক্তি ও তার মাতার নাম উল্লেখ করবে।

এক ব্যক্তি উঠে জিজাসা করল- ইয়া রসূলাল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যদি তার মাতার নাম জানা না থাকে তখনু উপায় কি? হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তর দিলেন- তাহলে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম-এর নাম উল্লেখ করে বলবে- হে হযরত হাওয়া আলাইহাস সালামএর পুত্র অমুক।

আর কোন কোন বর্ণনায় রয়েছে মাইয়্যেতকে দাফন করার পর উপস্থিত ব্যক্তিবর্গ থেকে একজন প্রশ্ন করবে, من ربك.
উচ্চারণঃ মার রাব্বুকা?
অন্যান্য সকলেই বলবে- ربى الله.
উচ্চারণঃ রব্বিইয়াল্লাহু।
এরপর বলবে- ومن نبيك.
উচ্চারণঃ ওয়া মান নাবিয়্যুকা?
অন্যান্য সকলেই বলবে,
ونبى محمد صلى الله عليه وسلم
উচ্চারণঃ নাবিয়্যী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। অতঃপর বলবে, وما دينك.
উচ্চারণঃ ওয়ামা দ্বীনুকা?
সকলেই বলবে, دينى الاسلام.
উচ্চারণঃ দ্বীনিয়্যাল ইসলাম।

হাদীস শরীফে রয়েছে, যখন মৃত ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কবরে তালক্বীন দেয়া হয় তখন মুনকার ও নকীর ফেরেশতাদ্বয় পরস্পর পরস্পরের হাতে ধরে বলেন যে, তাকে প্রশ্ন করে কি হবে, তাকে তো সব শিখিয়ে দেয়া হয়েছে। চল আমরা চলে যাই। অর্থাৎ তালক্বীনের কারণে সে সুওয়াল-জাওয়াব থেকে নিস্কৃতি ও নাযাত পায়। (সুবহানাল্লাহ্)

( দলীলসমূহঃ- ত্বাষ্কানী মুজামুল কবীর, বুলুগুল মারাম, ফিকাহুস সুনান, কবীরি, নূরুচ্ছুদুর, আরকানে আরবায়া, ফতওয়ায়ে রশিদীয়া, ইত্যাদি।)

অথচ এখন অনেকেই কবরে তালক্বীন দেয় না। তাল্কীন দিতে হয় , এ বিষয় আমরা অনেকে জানিই না—-

সূরা কাহফ তেলাওয়াত করতে গিয়ে আমি وَلْيَتَلَطَّفْ শব্দটায় আন্ডারলাইন দেখতে পাই। স্বভাবতই কৌতুহল জাগে এমনটা কেন, নিচে এ রি...
26/10/2022

সূরা কাহফ তেলাওয়াত করতে গিয়ে আমি وَلْيَتَلَطَّفْ শব্দটায় আন্ডারলাইন দেখতে পাই। স্বভাবতই কৌতুহল জাগে এমনটা কেন, নিচে এ রিলেটেড কোন টীকা নাই। অন্য কাউকে জিজ্ঞেস করেও উত্তর পাইনি।

পবিত্র কোরআনের তাফসীর পড়তে গিয়ে বিষয়টি জানতে পারলাম আলহামদুলিল্লাহ।

হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ তার শাসনামলে কারী, হাফেজ ও লেখকের আদেশ দেন তারা যেন কোরআনুল কারীমের অক্ষরগুলো গণনা করে তাকে জানান। তারা সর্বসম্মতিক্রমে হিসাব করে বলেন, কোরআনে মোট তিন লক্ষ সাতশ চল্লিশটি অক্ষর আছে। সুবহান আল্লহ।

এরপর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ বলেন, অক্ষর হিসাবে কোরআনের অর্ধাংশ কোথায় আমাকে বলুন। তখন তারা হিসাব করে দেখলেন সূরা কাহফের وَلْيَتَلَطَّفْ পর্যন্ত (সূরা কাহফ, ১৯) কোরআনের ঠিক অর্ধাংশ হবে।

সুবহান আল্লহ, পবিত্র কোরআন সম্পর্কে কত তথ্য আমাদের অজানা রয়ে গেছে।

আরবি হিসাবে কিন্তু মাগরিবের পরেই অন্য দিন শুরু হয়ে যায়। তাই বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার শুরু। আর শুক্রবারে সূরা কাহফ তেলাওয়াত করতে ভুলবেন না কিন্তু, সাথে দরুদ আর এস্তেগফারও।
তথ্য: তাফসীর ইবন কাসীর

21/10/2022

The Power Of "সূরা মূলক"❣️
মনে করুন, আপনি মারা গেছেন! আপনার জানাজার নামাজ শেষ! আপনাকে কবরে রাখা হলো! আপনি অপেক্ষা করতেছেন মুনকার নাকির ফেরেশতার জন্য! কিন্তু, তাঁরা আসছে না! অথচ জান্নাতের সুঘ্রাণ পাওয়া শুরু করেছেন আপনি!
একটু পরেই;
কবরের সাথে জান্নাতের একটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি হয়ে গেলো! আপনি ভাবলেন, এ কেমন কথা! প্রশ্ন-উত্তর কই!?
তখন আপনার মনে পড়ল- 'প্রতি রাতে সূরা মূলক পাঠ করলে কবরে প্রশ্ন উত্তরের ঝামেলা নাই! কবর আজাবেরও কোনো চান্স নাই!🌻
অতঃপর, রেশমী চাদরের নরম বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে আপনি বললেন 'আলহামদুলিল্লাহ'!❤️
~(তিরমিজি -২৮৯০ এর সহীহ অংশ থেকে)।
৩০ টা আয়াতের ছোট্ট একটা সূরা এটা! বাট কতো পাওয়ারফুল এই সূরাটা! আপনি মন থেকে চাইলেই প্রতি এশার নামাজের পরে অথবা ঘুমাতে যাওয়ার আগে এই সূরাটা পাঠ করতে পারেন! আপনার মূল্যবান জীবনের খুবই মূল্যবান সময় থেকে বড়জোর ৭-৮ মিনিট সময় খরচ হবে! আর এর বিনিময়ে আপনি পাবেন চিরস্থায়ী জান্নাত!
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সূরা মূলক তিলাওয়াত করার তৌফিক দান করুক! আমীন!!🌸

~Collected

09/10/2022

আসসালাতু ওয়াসসালামু আলাইকা ইয়া রাসূলুল্লাহ !
আসসালাতু ওয়াসসালামু আলাইকা ইয়া হাবীবাল্লাহ !
আসসালাতু ওয়াসসালামু আলাইকা ইয়া শাফীয়াল মুজনাবীন !
আসসালাতু ওয়াসসালামু আলাইকা ইয়া রাহমাতাল্লিল আ'লামীন !


"পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাল্লাম মোবারাক"

04/10/2022

ভুল প্রশ্নের সঠিক উত্তর -

১) প্রেম হারাম হলে নবী ইউসুফ (আ) কেন জুলেখার সাথে প্রেম করেছিলেন? নবী হয়ে প্রেম করলে প্রেম হারাম হয় কিভাবে?

২) সিরি ফরহাদ, লাইলি মজনু তারা কেন প্রেম করলো?
বর্তমানে প্রেমাক্রান্ত অনেক ভাই - বোনকে যখন বলা হয় বিবাহপূর্ব প্রেম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, তখন তারা ঠিক উপরের বাক্যগুলো ছুঁড়ে দেয়।

১) ইউসুফ (আ) ছিলেন খুবই সুন্দর মানুষ। তার সৌন্দর্যের ব্যাপারে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না।

‘ইউসুফ (আ) ও তাঁর মাকে পৃথিবীর অর্ধেক সৌন্দর্য দান করা হয়েছে। ’
(মুসতাদরাক হাকেম, হাদিস : ৪০৮২)

পবিত্র কোরআনে সূরা ইউসুফ এ আল্লাহ তা'য়ালা ইউসুফ (আ) এর কাহিনী বর্ণনা করেন।

হযরত ইয়াকুব (আ) এর পুত্র হযরত ইউসুফ (আ)। ঘটনাক্রমে ষড়যন্ত্র করে ইউসুফ (আ) কে তার সৎ ভাইয়েরা কূপে নিক্ষেপ করে। সেই কূপ থেকে তুলে এনেছিল কিছু পথচারী বা বণিক। তাদের কাছ থেকে মিশরের আযিয বা মন্ত্রী তাকে নিয়ে নিজের বাড়িতে রাখলেন। সেই মন্ত্রীর স্ত্রীর নাম ছিল "জুলেখা"। যিনি ইউসুফ (আ) এর সৌন্দর্য় দেখে মোহে পরে গিয়েছিলো। মন্ত্রী বিষয় টা আঁচ করতে পেরে তার স্ত্রী কে ইউসুফ (আ) এর কাছে যখন তখন যাওয়া আসা করা থেকে বিরত থাকতে বললো।

"মন্ত্রী তার স্ত্রী (জুলেখা) কে বললঃ একে সম্মানে রাখ। সম্ভবতঃ সে আমাদের কাছে আসবে অথবা আমরা তাকে পুত্ররূপে গ্রহণ করে নেব।"
(সূরা ইউসুফ : আয়াত ২১)

তবুও মন্ত্রীর স্ত্রী (জুলেখা) ছলে বলে কৌশলে ইউসুফ (আ) এর সাথে অপকর্ম করার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকলো। অতঃপর একদিন জুলেখা অপকর্ম করার সুযোগ পেলো, সে কৌশলে ইউসুফ (আ) এর ঘরে প্রবেশ করলো এবং সব দরজা বন্ধ করে দিলো।

"আর সে যে মহিলার ঘরে ছিল, ঐ মহিলা তাকে ফুসলাতে লাগল এবং দরজাসমূহ বন্ধ করে দিল"
(সূরা ইউসুফ : আয়াত ২৩)

এরপর ইউসুফ (আ) নিজেকে রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করতে থাকলো তখন জুলেখা যিনা করার জন্য ইউসুফ (আ) কে কাছে আসতে বললো।

"সে মহিলা বললঃ শুন! তোমাকে বলছি, এদিকে আস,"
(সূরা ইউসুফ : আয়াত ২৩)

তখন ইউসুফ (আ) বললেন, "সে (ইউসুফ) বললঃ আল্লাহ আমাকে রক্ষা করুন; তোমার স্বামী আমার মালিক। তিনি আমাকে সযত্নে থাকতে দিয়েছেন। নিশ্চয় সীমা লংঘনকারীগণ সফল হয় না।"
(সূরা ইউসুফ : আয়াত ২৩)

এরপর আল্লাহর সাহায্যে ইউসুফ (আ) নিজেকে জুলেখা থেকে রক্ষা করলেন, তখন জুলেখা নিজের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে না পেরে মন্ত্রীকে বললো, ইউসুফ তার সাথে অপকর্ম করতে চেয়েছিলো, ইউসুফকে কারাগারে বন্দি করে রাখুন।

"মহিলা বললঃ যে ব্যক্তি তোমার পরিজনের সাথে কুকর্মের ইচ্ছা করে, তাকে কারাগারে পাঠানো অথবা অন্য কোন যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি দেয়া ছাড়া তার আর কি শাস্তি হতে পারে?"
(সূরা ইউসুফ : আয়াত ২৫)

(এখানে শুধু মূল অংশটুকু উল্লেখ করলাম, যাতে বিষয়টি বুঝতে পারেন। বিস্তারিত জানতে সূরা ইউসুফ পড়ুন)

তাহলে কি বুঝলেন? এগুলা সব ডাহা মিথ্যা কথা, ইউসুফ (আ) সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ ছাড়া কিছুই না।

"প্রেম করেছেন ইউসুফ নবি, তার প্রেমে জুলেখা বিবি গো" এই গান অনেকেই শুনেছেন। কিছু স্বল্প শিক্ষিত মৌলভী পর্যন্ত ওয়াজ মাহফিলে এ সব বিভ্রান্ত মূলক কথা বার্তা বলে থাকেন। আল্লাহ আমাদের এ সব ফিতনাবাজ থেকে হেফাজত রাখুন।


২) এখন সিরি-ফারহাদ, লাইলি-মজনু তাদের বিষয়ে শুনুন-

"সিরি-ফরহাদ" (Khosrow and Shirin) একটি কাব্যগ্রন্থ মাত্র। শিয়া কবি ফেরদৌসি (Abul-Qâsem Ferdowsi Tusi) তার শাহনামা কাব্যগ্রন্থে শিরি-ফরহাদ এর গল্প লিখেছেন।
একই রকমভাবে "লাইলি-মজনু" একটি কাব্যগ্রন্থ, যা কবি দৌলত উজির বাহরাম খান রচিত পার্সিয়ান তথা ইরানি সুফি কবি জামীর (Nūr ad-Dīn 'Abd ar-Rahmān Jāmī) এর লেখা Layla and Majnun নামক কাব্যের ভাবানুবাদ।
কাব্য,উপন্যাস,গল্প এগুলো লেখকের নিজস্ব মস্তিষ্কের চিন্তা মাত্র। চিত্রায়িত কোন চরিত্রকে ইসলামের সাথে সম্পর্কিত করা উচিত নয়। ইসলামিক যেকোন বিষয়ের প্রধান উৎস কোরআন ও হাদিস। এ ছাড়া অন্য যেকোন লেখকের কথাকে দিয়ে ইসলামকে বিচার করা একেবারেই ইসলাম বিরোধী কাজ।

"আমি তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি, যতক্ষন তোমরা এই দুটিকে আকড়ে ধরে রাখবে ততক্ষন তোমরা কেউ পথভ্রষ্ট হবে না। আর তা হলো আল্লাহর কিতাব ও আমার সুন্নাহ।"
(মুয়াত্তা ইমাম মালেক, হাদিস নাম্বার ৩৩৩৮)
ইসলামে বিয়ের আগে প্রেম সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে আলেমদের মধ্যে কোনো দ্বিমত নেই। পবিত্র কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে অসংখ্য আয়াত ও হাদিস আছে। এমনকি বিবাহ বহিভূর্ত প্রেম ক্রিষ্টান ও ইহুদী ধর্মেও নিষিদ্ধ।

"আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে।"
(সূরা আহযাব, ৩৩)
প্রিয় ভাই - বোন, মিথ্যে মরীচিকার পেছনে ছুটে আর কত রবকে অবহেলা করবেন? এখনো কি হয়নি সময়? দেখুন না তাকিয়ে এ-ধারে কত স্বপ্নচারী আজ কবরে শুয়ে আছে। প্রেম, বিরহ, বেদনার রঙগুলো দিয়ে জীবনকে আর ধূসর করবেন না। ফিরে আসুন আপনার রবের দিকে।
#হারাম_সম্পর্ক

সংগৃহীত পোস্ট 🙂  গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় প্রায়ই এই কেসটি পাচ্ছি।  রোগীকে কাউন্সিলিং করাটা কস্টসাধ্য, তাদের যতো...
12/09/2022

সংগৃহীত পোস্ট 🙂



গত ২মাসে আল্ট্রাসনোগ্রাম করার সময় প্রায়ই এই কেসটি পাচ্ছি।
রোগীকে কাউন্সিলিং করাটা কস্টসাধ্য, তাদের যতোই বুঝাই শুধু কান্না আর কান্না । এটা স্বাভাবিক, একজন মা ৪-৫ বা ৬মাসের সময় আল্ট্রা করতে এসে যদি শুনে বাচ্চার হাত-পা-হার্টবিট সব ঠিক আছে, মেশিনে দেখা যাচ্ছে শিশুটি নড়াচড়া করছে কিন্তুু মাথার (খুলির) স্ক্যাল অংশ নাই +ব্রেইন তৈরি হয় নাই তখন সেই মা অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকে আর চোখ থেকে জল গড়িয়ে পরে।




#তাদের_অনেক_প্রশ্নঃ
কেন এমনটা হলো?
কোনো বাতাস লাগে নাইতো, আমি কি এমন পাপ করলাম, আল্লাহ আমার উপর নারাজ কেন ইত্যাদি?
এখন তাহলে কি হবে? এটা কি ভালো হবে? ট্রীটমেন্ট কি?




#আসুন_বিষয়টা_একটু_জানিঃঃ------------------------
এই সমস্যাকে Anencephaly বলা হয়। এটা সাধারণত নিউরাল টিউব ডিফেক্টে হয়। এই নিউরাল টিউব কনসিভের পর ৪-৫ সপ্তাহ বা ২৮-৩২ দিনের মধ্যে তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। যদি কোনোক্ষেএে টিউবের কোনো অংশ বন্ধ না হয় তখনই নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়ে জন্মগত এই ত্রুটি Anencephaly হয়।
আর এই নিউরাল টিউব ডিফেক্টের কিছু কারন যেমনঃ মা-বাবার জীনগত কিছু সমস্যা, আরো ফলিক এসিড এর ঘাটতি, কিছু এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস, ওপিয়ড ঔষধ যা গর্ভকালীন সময়ের প্রথম ২মাসে খেলে ইত্যাদি।




#ডায়াগনোসিস_বা_কিভাবে_এই_সমস্যা_বুঝা_যাবে?
১২-১৪ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলেই ডায়াগনোসিস করা সম্ভব। এছাড়াও মায়ের Serum Alpha-fetoprotein(elevated), MRI, Amniocentesis ইত্যাদি টেস্টের মাধ্যমে জানা সম্ভব।




িকিৎসা_কি?
এর কোনো চিকিৎসা নাই।



#কোনো_প্রতিরোধ_ব্যবস্থা??
অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কনসিভ করার পর থেকে প্রথম ৩মাস ফলিক এসিড সেবন করতে হবে। এমনকি যারা কনসিভ করতে চাচ্ছেন তাদেরকেও কনসিভের আগে থেকেই ফলিক এসিড খেতে হবে। প্রথম দুইমাস কোনো প্রকার ওপিয়ড মানে ব্যথানাশক ঔষধ খাবেন না, এন্টিসাইকোটিক ড্রাগস খাওয়া যাবেনা।



িশু_কি_জন্মের_পর_বেঁচে_থাকবে?
এরা অনেক সময় গর্ভেই নস্ট হয়ে যায় অথবা মারা যায়।
আর জন্মের সাথে সাথে বা কয়েক ঘন্টা/দিন/সপ্তাহের মধ্যেই মারা যায়। বিভিন্ন রিপোর্টের মাধ্যমে এটা প্রমানিত এই ধরনের শিশুরা জন্মের পর ১বছরের মধ্যে ১০০% ক্ষেএে মারা যায়। এরা হয় অন্ধ নয়তো বধির আর এদের কনসাসনেস থাকে না।




#কেন_এই_পোস্ট?
সচেতনতা বৃদ্ধি।
অনেকেই অনেক কথা বলেনঃ আগেকার যুগের মানুষতো ডাক্তার দেখাতোনা, আমারতো এখন কোনো সমস্যা নাই তাহলে কেন ডাক্তার দেখাবো, আমি ঔষধ খেতে পারিনা বমি আসে, ৬মাসে আল্ট্রা করবো এতো আগে আল্ট্রা করে কি লাভ, আবার অনেকে বলেন হয় ৮মাসে আল্ট্রা করবো অথবা আল্ট্রাই করবোনা।
আশা করি যারা পোস্টটি ভালোভাবে পড়েছেন তারা বুঝতে পেরেছেন কেন প্রথমদিকে একটা আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে হয় আর কেন সবসময় ডাক্তারের চেকআপে থাকতে হয়।


আল্লাহ আমাদের সকলকে সুস্থ ও ভালো রাখুন🤲।

#ডাঃতানিয়া_হাফিজ✍️

Address

Rupganj, Narayanganj
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমাদের মুড়াপাড়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share