Alive Travel & Tours

Alive Travel & Tours ভ্রমণ প্রিয়াসীদের বিশ্বস্ত সঙ্গী Social Worker
(2)

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Pas...
08/05/2024

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ

আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং
ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।
সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।
দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।
ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।
আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।
তথ্যসূত্র: visaguide.world

--------------------------

বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা
আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া
দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া
ওশিয়ানিয়া - টুভালু
তথ্যসূত্র: visaguide.world
------------------------------
ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে।

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?


একটি বৈধ পাসপোর্ট
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি।
বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!

বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম
ইউরোপ: আলবেনিয়া
আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে
উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা
দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম
তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------
বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)
একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।
পুরানো পাসপোর্ট (যদি থাকে)
রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী
ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি
ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি
আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
ম্যারেজ সার্টিফিকেট

সর্বনিন্ম মূল্যে বিমান টিকেটঢাকা - সিলেট - ৪৮৫০ টাকাসিলেট - ঢাকা - ৪৮৫০ টাকাঢাকা - সিলেট - ঢাকা - ৮৯০০ টাকাঢাকা - চট্টগ্...
08/05/2024

সর্বনিন্ম মূল্যে বিমান টিকেট

ঢাকা - সিলেট - ৪৮৫০ টাকা
সিলেট - ঢাকা - ৪৮৫০ টাকা
ঢাকা - সিলেট - ঢাকা - ৮৯০০ টাকা
ঢাকা - চট্টগ্রাম - ৪২০০ টাকা
চট্টগ্রাম - ঢাকা - ৪২০০ টাকা
ঢাকা - চট্টগ্রাম - ঢাকা - ৭৮০০ টাকা
ঢাকা - কক্সবাজার - ৬৪৯৯ টাকা
কক্সবাজার - ঢাকা - ৬৪৯৯ টাকা
ঢাকা - কক্সবাজার - ঢাকা - ১২৯৯৮ টাকা
ঢাকা - যশোর - ৪৫৫০ টাকা
যশোর - ঢাকা - ৪৫৫০ টাকা
ঢাকা - যশোর - ঢাকা - ৮৩৫০ টাকা
ঢাকা - রাজশাহী - ৫৩০০ টাকা
রাজশাহী - ঢাকা - ৫৩০০ টাকা
ঢাকা - রাজশাহী - ঢাকা - ৯৯৯৮ টাকা
ঢাকা - সৈয়দপুর - ৪৪৫০ টাকা
সৈয়দপুর - ঢাকা - ৪৪৫০ টাকা
ঢাকা - সৈয়দপুর - ঢাকা - ৬৯৫০ টাকা
ঢাকা - কলকাতা - ৮৮৫০টাকা
কলকাতা - ঢাকা - ৮৮৫০টাকা
ঢাকা - কলকাতা - ঢাকা - ১৬৯০০ টাকা
দেশ বিদেশের বিভিন্ন গন্তব্যে সর্বনিম্ন মূল্যে টিকেট কিনুন Alive Travel & Tours থেকে।
>>>>বিমান ভাড়া যেকোন সময় সিটের প্রাপ্যতা এবং এয়ারলাইন্স নীতি অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে।
--------------------------------------------------------------------------
টিকিটের জন্য বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন :
অফিসঃ 57/5, চায়না টাউন, ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ 01613-446655
E-mail:[email protected]

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা আবেদন করবেন যেভাবে ব্রাজিল একটি সুন্দর দেশ, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এই দেশে পর্যটকদের ...
08/05/2024

ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা আবেদন করবেন যেভাবে

ব্রাজিল একটি সুন্দর দেশ, যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত। এই দেশে পর্যটকদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং তাদের অনুভূতি সমৃদ্ধ। একজন পর্যটক ব্রাজিলে ভ্রমণ করতে চাইলে প্রথমে ভিসা আবেদন করতে হয়।

ভিসা আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ:

ব্রাজিলে ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য মূলত ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ, পাসপোর্ট, আবেদনের ফি, পর্যটকের ছবি, প্রোফেশনাল প্রূফ (যদি প্রয়োজন হয়), আবেদনকারীর প্রমাণিত নথি ইত্যাদি।

ভিসা আবেদনের পদক্ষেপ:
1. অনলাইন আবেদন: প্রথমে পর্যটককে অনলাইনে ভিসা আবেদন করতে হবে ব্রাজিলে। এই পদক্ষেপে পাসপোর্ট ও আবেদনের সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে।
2. ডকুমেন্ট সাবমিট: অনলাইন আবেদন সম্পন্ন হলে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি সাবমিট করতে হবে যথাযথভাবে।
3. ভিসা ইন্টারভিউ: কিছু ক্ষেত্রে আবেদনকারীদেরকে অনলাইন ইন্টারভিউ দেওয়া হতে পারে, এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এটি নিজেদের নিকটবর্তী কোনও ব্রাজিল সুদূরবর্তী কোনও দূতাবাসে গিয়ে হতে পারে।
4. অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি: যদি সমস্ত ডকুমেন্ট ও ইন্টারভিউ সফল হয়, তাহলে আবেদনকারীকে ভিসা অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি পেতে হবে।

ভিসা আবেদনের ফি:
ভিসা আবেদনের ফি স্বাভাবিকভাবে আবেদনকারীর ধরণ, স্থায়ী ও অস্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদনের সময় এবং অন্যান্য উপায়ে পরিবর্তিত হতে পারে।

অধিকাংশ অবধি পর্যটকদের অনুমোদন এবং ভিসা প্রাপ্তি পেতে কিছু সপ্তাহ প্রয়োজন হতে পারে, তবে কোনও অতিরিক্ত সার্ভিস নিয়ে যাওয়ার সময়সীমা প্রযোজ্য হতে পারে।

অতিরিক্ত দরদাতাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য: অনেকের জন্য ব্রাজিলে ভ্রমণের অনুমতির জন্য অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে, যেমন আর্থিক অবস্থা নিয়ে নির্দেশিকা, আরোগ্য প্রতিবেদন ইত্যাদি।

ভিসা মেয়াদ: ভিসা মেয়াদ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়সীমা থাকতে পারে, যেমন অস্থায়ী ভিসা মেয়াদ শেষ হলে পর্যটককে দ্রুততমভাবে দেশ ত্যাগ করতে হতে পারে।

কোনও সমস্যার সমাধান: অনেক সময় ভিসা প্রক্রিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন ও সমস্যা উঠে যা সঠিকভাবে সমাধান করার জন্য দূতাবাস বা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

ব্রাজিলের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া কঠিন হতে পারে, তবে সঠিক ডকুমেন্ট এবং তথ্য প্রদান করে সহজে সমাধান করা যায়। পর্যটকদের বিস্তারিত সম্পদসম্পন্ন এবং মন্তব্যযোগ্য অভিজ্ঞতা অনুভব করতে হয়। বি:দ্র: ফটোকার্ড মনোযোগ আকর্ষণের জন্য।

🏠 অফিসঃ ৫৭/৫, চায়না টাউন (৫ম তলা), ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

যোগাযোগ: +8801613446655
E-mail:[email protected]

মেক্সিকোর ভিজিট ভিসা প্রসেসিং ২০২৪। (৩,৫,৭) আমরা দিব।বাকি ডকুমেন্টস যারা দিতে পারবেন শুধু তারাই যোগাযোগ করবেন। ১. অরিজিন...
08/05/2024

মেক্সিকোর ভিজিট ভিসা প্রসেসিং ২০২৪। (৩,৫,৭) আমরা দিব।বাকি ডকুমেন্টস যারা দিতে পারবেন শুধু তারাই যোগাযোগ করবেন।

১. অরিজিনাল পাসপোর্ট এবং প্রথম ও শেষ পাতার ফটোকপি
২. আপনি যে দেশ থেকে মেক্সিকোর এম্বাসিতে জমা দিবেন সেদেশের ভিসার কপি
৩. ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ ও স্বাক্ষর
৪. পাসপোর্ট সাইজ ছবি এক কপি
৫. অরিজিনাল কাভার লেটার
৬. তিন মাসের পে স্লিপ
৭. অরিজিনাল পার্সোনাল কাভার লেটার
৮. অরিজিনাল পার্সোনাল ব্যাংক স্টেটমেন্ট (৪৫০০ ডলার ব্যালেন্স)
৯. ব্যাক্তিগত আয়কর রিটার্ন
১০. ব্যাবসায়ীদের জন্য সকল লাইসেন্স এর কপি

যোগাযোগ: 01613-446655
Email:[email protected]

🏠🇧🇩57/5, (5th Floor) Chaina Town, VIP Road Naya Paltan, Dhaka-1000.

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohd Moin Uddin, Razib Ahmed, Atikur Rahman Taher, محمد ھ...
07/05/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mohd Moin Uddin, Razib Ahmed, Atikur Rahman Taher, محمد ھرون, Masud Rana, Imtiaz Haque Refat, Engr Kabir Hossain, Shariful Islam, Saiful Islam Bhuiyan Saiful, Ripon Biswas, Hafiz Chowdhury, Rafiqul Islam Chy, Akter Mansura, Marup Hossain, MD Akbar Hussain, Ismail Hossain, Faruk Uddin, Abu Taleb Milon, Naeem Islam, Rezaulislam Saju, Mozammal Hoque, Neloy Hossan Neel, Arifin Al Masud, Shariful Islam Ayub, H M Habibur Rahman, Arif Hider, Ferdous Islam, Belal Chowdhury, Kabir Ahmed Raton, Md Rafikul Islam, মোঃ মোতাহারুল ইসলাম, Najrul Islam Nj, Didarul Alam, জসিম আহমদ কবিরা, Shahida Akter Lucky, Labib Ahmed, Aminul Abid, MD Sohidullah Rubel, Ashraf Zaman, Mon Rx, Md Mahibul Islam, Md Kawsar Ali, Liton Hossain, Md Hannan, Aliahmed Khan, Saddam Hosen, Majedur Rahman, Rahinul Islam, Md Rabiul Islam, Mohammed Shajahan

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 M. Arif, Md Hannan, Md Akram, রুদ্র পথিক
07/05/2024

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 M. Arif, Md Hannan, Md Akram, রুদ্র পথিক

আপনি যদি  🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো ন...
03/05/2024

আপনি যদি 🇺🇸 আমেরিকায় টুরিস্ট ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে কথাগুলো আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হয়তো কেউ আগে বিষয়গুলো নিয়ে এত খোলামেলা কথা বলেনি যা আজকে আমরা বলতে যাচ্ছি। তাই ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়বেন আশা করি। যা আপনার ভিসা পাওয়ার পূর্বশর্ত হিসেবে কাজ করবে, আর আপনি পেতে পারেন আমেরিকার পাঁচ বছরের মাল্টিপল টুরিস্ট ভিসা ইনশাল্লাহ।
আমেরিকার ভিসা নিয়ে আমাদের অনেক কৌতূহল থাকে। আবার আমাদের অনেকের ড্রিম কান্ট্রি আমেরিকা। সবার একবার হলেও আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা থাকে। তাই হয়তো আমাদের সবার চেষ্টা থাকে আমেরিকা যাওয়ার। আর সত্যি কথা হচ্ছে আমরা চাইলেই আমেরিকা যেতে পারি, হ্যাঁ আমরা সত্যি বলছি, চাইলে আপনিও যেতে পারেন। এখন আপনি বলতে পারেন এতই কি সহজ আমেরিকা যাওয়া? আমরা বলবো হ্যাঁ আসলেই সহজ আমেরিকা যাওয়া। যদি আপনি আমেরিকা যাওয়ার একজন যোগ্য ব্যক্তি হন। আমরা কিন্তু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার কথা বলছি।
এখন বলি সঠিক যোগ্যতার মাপকাঠি কি? আসলে এই ব্যাপারে কোন দিক নির্দেশনা নেই, ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটেও এর কোন চেকলিস্ট বা ক্রাইটেরিয়াও নেই। যেইটা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে এই এই ক্রাইটেরিয়া ও চেকলিস্ট গুলো ফুলফিল করলে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবেন। তাহলে আপনি বলতে পারেন আমি তাহলে কোন যোগ্যতার কথা বলছি? আসলে যোগ্যতার কোন মাপকাঠি নেই এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি যেহেতু আমরা অনেক ফাইল প্রসেস করেছি তাই কেন ভিসা পেয়েছে বা রিফিউজ হয়েছে তা বুঝতে পারছি, তাই একজন ব্যক্তি বা একটি পরিবার যে বিষয় গুলো মেনে তার প্রোফাইল গুলো ঘুছাতে পারলে তার কাঙ্খিত ভিসাটি পেতে পারে, তার একটি বিস্তর ধারণা দিচ্ছি।
আর হ্যাঁ, মাঝখানে ছোট করে একটি কথা বলি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসাটি মূলত ইন্টারভিউ নির্ভর একটি ভিসা। ৫ থেকে ৭ মিনিটের ছোট একটি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে ভিসাটি হয়ে থাকে। অন্যান্য দেশের মতো ডকুমেন্ট ভিত্তিক ভিসা নয়। ইন্টারভিউটি আপনি বাংলা অথবা ইংলিশে দিতে পারবেন।
যাক আগের কথায় আসি, আমরা প্রথমেই যে ভুল কাজটি করে থাকি সেটি হলো সঠিক যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও আমেরিকার ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলি। যে কারণে রিফিউজও হয়ে যাই। তাহলে অল্প করে ধারণা দিচ্ছি কি কি যোগ্যতা না থাকার কারণে ভিসা রিফিউজ হয়।

🔮প্রথমত আমরা একেবারে সাদা পাসপোর্টে কোন দেশ ট্রাভেল করা ছাড়া ইউএস ভিজিট ভিসার জন্য দাঁড়িয়ে যাই, যেই ভুলটি আমরা অনেকে করে থাকি। আবার অনেকে আপনার ফাইল প্রসেস করার জন্য বলে, সাদা পাসপোর্টে ভিসা হয় এটি একবারে ভুল কথা। আপনি ভিসা অফিসারের কাছে একজন ট্রাভেলার হিসেবে কিভাবে প্রমাণ করবেন যে আপনি আমেরিকা গিয়ে আবার ফিরে আসবেন? যেহেতু এটি একটি টুরিস্ট ভিসা আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি একজন ট্রাভেলার। আর প্রমাণ করার একটি ভালো মাধ্যম হলো আমাদের দেশের পার্শ্ববর্তী দেশগুলো টুরিস্ট ভিসায় ভিজিট করা। আপনি নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি আপনার পার্শ্ববর্তী দেশগুলো ট্রাভেল না করে আমেরিকার মতো প্রথম সারির দেশে কেন ঘুরতে যাবেন? হয়তো আপনি উত্তরটি পেয়ে গেছেন।
তবে আপনার যদি বয়স বেশী থাকে বা নিজ পরিবার ও আত্মীয়র মধ্যে কেউ যদি আমেরিকায় থাকে সেক্ষেত্রে তেমন একটা ভিজিট না থাকলেও হবে, যেমন ধরেন আপনার বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, কাজিন কেউ যদি আমেরিকায় থাকেন সেখানে ওনাদের দেখতে যাবেন বা ওনারা কোন প্রোগ্রাম এরেঞ্জ করেছেন সেখানে আপনি উপস্থিত থাকার কারণ দেখিয়ে আমেরিকা ভিজিট ভিসায় যেতে পারেন যদিও তার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকতে হবে।
অনেকে বলে আমেরিকা থেকে আপনার জন্য ইনভাইটেশন এনে ভিসা করিয়ে দিবে, এটিও ভুল কথা। আপনি চিন্তা করে দেখেন অচেনা লোক বা দূর সম্পর্কের কেউ কেন আপনাকে ইনভাইটেশন দিবেন? যদি দিয়েও দেন সেই ইনভাইটেশনে কোন কাজে আসবে না। আর ইনভাইটেশন ব্যাপারটি শুধুমাত্র মেডিকেল ইমারজেন্সি, বিজনেস, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন এবং ট্রেড ফেয়ার এর ক্ষেত্রে কিছুটা কার্যকর হয়।
🔮 দ্বিতীয়ত আপনি আপনার দেশে প্রতিষ্ঠিত, প্রতিষ্ঠিত মানে হচ্ছে আপনি বাংলাদেশে একজন ব্যবসায়ী বা ভালো কোন জব করেন, আর্থিকভাবে যথেষ্ট সচ্ছল আপনার আমেরিকাতে গিয়ে টাকা পয়সা খরচ করার মতো সামর্থ্য আপনার আছে, এর মানে আপনি আমেরিকাতে যাবেন এবং ফিরে আসবেন। আমার এই কথাটি পড়ে হয়তো চিন্তা করছেন অনেক টাকা থাকলে বা অনেক টাকা ইনকাম করলে হয়তো আমেরিকায় যেতে পারব। তাই না? কথাটি যদিও সত্য, কিন্তু আমরা যারা ভালো কোন দেশে যাওয়ার চিন্তা করি, তখনি যখন এটলিস্ট কিছু ভালো পরিমাণ টাকা আমাদের কাছে থাকে। তাহলেই আমেরিকার ভিসা নিয়ে চিন্তা করি। সেক্ষেত্রে আমরা ভালো জব বা ভালো ব্যবসা দেখাতে পারি। হয়তো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝতে পারছেন।
যাইহোক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার গল্পটি এই কারণেই বললাম। বলার কারণ কি জানেন? ভিসা অফিসার চিন্তা করেন আপনি আপনার দেশে যে পরিমাণ টাকা উপার্জন করেন, হয়তো সেখানে গিয়ে আরো ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করলে আপনি দেশে ফিরবেন না। এটা চিন্তা করে ভিসা অফিসার আপনাকে ভিসাটি নাও দিতে পারে। ইউএস এম্বাসির ওয়েবসাইটে লেখা আছে আপনি যখন নন ইমিগ্রেন্ট তথা টুরিস্ট ভিসায় (B1/B2) আবেদন করেন, ইন্টারভিউর আগের সময় পর্যন্ত ভিসা অফিসার ধরে নেন আপনি আমেরিকাতে গিয়ে আর ফিরে আসবেন না।
🔮 তৃতীয় কথাটি খুব গুরুত্বপূর্ণ আমেরিকান এম্বাসির একটি অনলাইন ফর্ম আছে ফর্ম টিকে বলা হয় DS-160, ভিসা অফিসারের সামনে নিজেকে প্রেজেন্ট করার সবথেকে বড় একটি মাধ্যম, তবে একটি দুঃখের বিষয় কি জানেন? আমরা DS-160 ফর্মটিকে নিয়ে অবহেলা করি। যেমন অনভিজ্ঞ কাউকে দিয়ে DS-160 ফর্মটি পূরণ করানো এবং অনভিজ্ঞ কারো সাথে পরামর্শ নেওয়া। অনেকেই এই ক্ষেত্রে খরচ কমানোর জন্য যেখানে সেখানে মোটামুটি ব্রাউজ করতে পারে বা কোন এক কম্পিউটার দোকান থেকে DS-160 ফর্মটি পূরণ করে। এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নেয় সে হয়তো আমেরিকা টুরিস্ট ভিসা সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞ নন, হয়তো বা তিনি একবার ভিসা পেয়েছে, কিন্তু ভিসা পাওয়ার মানে এই নয় যে তিনি সব ব্যাপারে জেনে গেছেন। তাই এরকম অনেকের পরামর্শ নিয়ে ভিসা আবেদন ফর্ম পূরণ করে বা ইন্টারভিউ দিয়ে অনেকেই রিফিউজ হয়েছে। কেননা DS-160 ফর্মটি ওভাবেই ডিজাইন করা হয়েছে যাতে করে ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে যা জানার বা ডিসিশন নেওয়ার দরকার তা সব ইনফরমেশন DS-160 ফর্মটি থেকে পেয়ে যান।
🔮চতুর্থ যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি সেটি হলো ইন্টারভিউ, যেহেতু আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা একটি ইন্টারভিউ নির্ভর ভিসা সে ক্ষেত্রে আপনার ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে কনভেন্স করতে হবে যে আপনি যাবেন আবার ফিরে আসবেন, এজন্য অবশ্যই আপনার একটি বিশ্বাসযোগ্য গল্প থাকতে হবে। এটির মাধ্যমে ভিসা অফিসারকে বোঝাতে হবে -আমি বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত, -আমেরিকা যাওয়ার আমার যৌক্তিক কারণ আছে এবং -আমি আমেরিকাতে গিয়ে ঘুরে ফিরে আসবো।
এই যে আমি বললাম আপনি যে ফিরে আসবেন, এটা কনভেন্স করতে হবে, এটা কনভেন্স করার উপায় কি? কাজ হচ্ছে DS-160 ফর্মটি সুন্দর ভাবে, নির্ভুল ভাবে পূরণ করা। অনেকেই (DS-160 ফর্ম ও ইন্টারভিউ) এই গুরুত্বপূর্ণ দুইটি বিষয়কে আলাদাভাবে পার্সেন্টেজ করে। আমরা এই কাজটি করব না কারণ এই দুইটির কম্বিনেশনে কাঙ্খিত ভিসাটি আপনার হবে।
আমরা আরেকটা বড় ভুল করি ডকুমেন্টকে মাত্রাতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া ও প্রচুর ডকুমেন্ট রেডি করা, যেগুলো আসলে ইন্টারভিউতে ধরেও দেখবেন না, তবে কিছু ডকুমেন্ট ভিসা ইন্টারভিউর সময় নিয়ে যেতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে হয়তো কোন যুক্তি সঙ্গত কারণ থাকলে ভিসা অফিসার দেখতে চাইবে। অনেকের মাথায় চিন্তাটি থাকে ব্যাংক ব্যালেন্স কত থাকতে হবে, ট্রানজেকশন কেমন করতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা রাখতে হবে। এই প্রশ্নের আসলে কোন উত্তরই নেই, ডকুমেন্ট এর মতো আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট বা ব্যাংক ব্যালেন্সও ভিসা অফিসার ধরেও দেখবেন না। যদিও দেখে খুব রেয়ার কেসে। আমাদের কথাটি হয়তো বুঝতে পেরেছেন ইউএস টুরিস্ট ভিসা ক্ষেত্রে এইসব ডকুমেন্টারি ইস্যু আপনার জন্য কোন ধরনের ভ্যালু রাখে না।
আমেরিকার ভিসার ব্যাপারে কোনভাবে আপনারা কন্ট্রাকে কারো সাথে যোগাযোগ করবেন না। কোনভাবে কন্ট্রাকে আমেরিকার ভিসা নিবেন এই বিষয়টি মন থেকে একেবারে ঝেড়ে ফেলে দিন। আমেরিকার ভিসা কন্ট্রাকে বা টাকা পয়সা দিয়ে কোনভাবে নেওয়া যায় না। সঠিকভাবে আবেদন করে ও সঠিকভাবে ইন্টারভিউ দিয়ে আপনি পেতে পারেন আমেরিকার টুরিস্ট (B1/B2) ভিসা।
💲 আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার বর্তমান এম্বাসি ফি ১৮৫$ ডলার যা বাংলাদেশ এর টাকায় কনভার্ট করলে যা আসে। এই টাকা শুধুমাত্র EBL অর্থাৎ ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এ জমা দেওয়া যায়। এই টাকা জমা দিয়ে ইন্টারভিউ এর ডেট নিতে হয়।
🔷 সর্বপরি একটা কথা বলবো, আমেরিকার টুরিষ্ট ভিসার ক্ষেএে যদি DS-160 ফর্মটি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা পূরণ করাতে পারেন, কারণ এই ফর্ম এর উপর আপনার ভিসা অনেকাংশ নির্ভর করে ও আমেরিকা যাওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারেন। এবং ইন্টারভিউতে ভিসা অফিসারকে সন্তুষ্ট করতে পারলে, আপনার ভিসাটি হবে ইনশাল্লাহ।
আপনারা যারা ধৈর্য সহকারে পুরো পোস্টটি পড়েছেন তাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। ❤️
🟢 আচ্ছা এখন বলি আমাদের কাজ কি। আমরা আপনাকে আমেরিকার টুরিস্ট ভিসা (B1/B2) প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করে থাকি। যেমনঃ-
১। DS-160 ফর্ম সঠিক ও সুন্দর ভাবে পূরণ করে দিবো।
২। ইন্টারভিউ এর জন্য ট্রেনিং দিয়ে পুরোপুরি তৈরী করবো।
৩। ইন্টারভিউ এর জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন তার সঠিক গাইড লাইন দিবো।
🟢 আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনার যা প্রয়োজনঃ-
১। পাসপোর্ট এর রঙিন কপি।
২। দুইটা ফোন নাম্বার।
৩। একটা ই-মেইল আইডি।
৪। ছবি (২x২ সাইজ) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড (সফট কপি)।
এগুলো থাকলেই আপনি আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনটি করতে পারেন।
🟢 আমরা আমেরিকার যেসব ভিসা প্রসেসিং করে থাকিঃ-
১। ভিজিট ভিসা (B1/B2)
২। মেডিকেল ভিসা (B2)
৩। বিজনেস ভিসা (B1)
৪। ড্রপ বক্সের মাধ্যমে ভিসা রিনিউ।।
🔷 পরিশেষে বলবো আপনি যদি কিছু দেশ ভিজিট করে থাকেন এবং উপরে আমরা যা লিখেছি সে অনুযায়ি আপনার প্রোফাইলটির মিল থাকে তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি একটু সময় করে ফোন দিয়ে বিস্তারিত আলাপ করে দেখেন, আশাকরি আমরা আমেরিকার টুরিস্ট ভিসার জন্য আপনাকে সহজ সমাধান দিতে পারবো। ইনশাল্লাহ। আপনার মূল্যবান ফোনের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।।।

🏠অফিসঃ ৫৭/৫ চায়না টাউন (৫ম তলা),ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।
আমাদের ফোন নাম্বারঃ-
📲+8801613446655 (WhatsApp)
📧 E-mail: [email protected]

আপনি যদি 🇨🇦 কানাডা যেতে আগ্রহী হোন তাহলে এই পোস্টটি কেবলই আপনার জন্য। কানাডা অনেকেরই স্বপ্নের দেশ। আমরা অনেকেই মনে করি ক...
03/05/2024

আপনি যদি 🇨🇦 কানাডা যেতে আগ্রহী হোন তাহলে এই পোস্টটি কেবলই আপনার জন্য। কানাডা অনেকেরই স্বপ্নের দেশ। আমরা অনেকেই মনে করি কানাডার টুরিস্ট ভিসা পাওয়া বেশ কষ্ট সাধ্য। তবে বাস্তবতা হলো যদি আপনার ডকুমেন্টস সঠিক থাকে এবং শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে অন্যান্য দেশের তুলনায় কানাডার ভিসা পাওয়া আরও সহজ। সঠিক উপায়ে ফাইল প্রসেস হয়ে থাকলে ভিসা পাওয়ার সফলতা ইনশাআল্লাহ আসবেই।

🔷 ভিসা প্রসেস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার প্রথমে আপনাদের কানাডা দেশটি সম্পর্কে একটু ধারনা দেয়ার চেষ্টা করছি।
কানাডা নর্থ আমেরিকার বিশাল এক দেশ। কানাডার আয়তন ৬৭ টি বাংলাদেশ এর সমান। ২২ লক্ষ লেক রয়েছে কানাডায়। কানাডার মোট জনসংখ্যা তিন কোটি পচাত্তর লক্ষ। কানাডা পৃথিবীর দ্বিতীয় তম শান্তির দেশ।

কানাডার টুরিস্ট ভিসায় সফলতা পাওয়ার জন্য কিছু ধাপ আছে যেগুলো আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ইনশাআল্লাহ।

🔶 প্রথমত যেই ধাপটি কানাডার ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো VISA APPLICATION LETTER অথবা SOP (Statement of Purpose). অনেকেই হয়ত জানেন কানাডার টুরিস্ট ভিসা হলো ডকুমেন্টস নির্ভর ভিসা তবে ডকুমেন্টস থেকেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ হলো এই VISA APPLICATION LETTER. আপনার ডকুমেন্টস অনেক স্ট্রং তবে আপনি যদি এই লেটারে নিজের ঘুরতে যাওয়ার উদ্দেশ্যকে সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে না পারেন তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনা কম। সুন্দর এবং সুমধুর একটি VISA APPLICATION LETTER এর মাধ্যমে আপনার ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয়তা গুলো উল্লেখ করা লাগবে। এই লেটারে আপনি যা উল্লেখ করবেন তা অবশ্যই আপনার প্রোফাইলের সাথে সামঞ্জস্যপুর্ণ হওয়াটা জরুরি। তাই একজন প্রফেশনাল এক্সপার্ট কাওকে দ্বারা এই VISA APPLICATION LETTER লিখাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি এই VISA APPLICATION LETTER লিখার ক্ষেত্রে আপনি আমাদের উপর পুর্ন আস্থা রাখতে পারেন।

🔶 দ্বিতীয়ত কানাডার ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রে যেই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো অর্থনৈতিক অবস্থা প্রমান করা অথবা Proof of income. আপনি ব্যবসা বা চাকরি যেটাই করেন না কেনো, আপনার মাসিক আয় যে ভালো সেটা প্রমান করাটা জরুরি। তবে এর মানে এই নয় যে আপনার ব্যাংকে অনেক অনেক পরিমাণ টাকা থাকা লাগবে। শুধুমাত্র কানাডা ঘুরে আসার জন্য যতোটুকু টাকা প্রয়োজন অতটুকু টাকা ব্যাংকে থাকাটাই যথেষ্ট। এর পরও যদি আপনার ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট অনেক দুর্বল হয়ে থাকে অথবা আপনার ব্যাংক ব্যালেন্স অনেক কম হয়ে থাকে তাহলে এই সমস্যা অভারকাম করার সঠিক গাইডলাইন আমরা আপনাকে দিবো। অনেক দুর্বল ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট দেখিয়েও আপনি কানাডার ভিসা পেতে পারেন যদি কিনা আপনি VISA APPLICATION LETTER এ সুন্দর মতো নিজের প্রোফাইল ব্যাখ্যা করতে পারেন।

🔶 তৃতীয় যেই জিনিষটি কানাডার ভিসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেটি হলো ট্রাভেল হিস্ট্রি বা পুর্বে অন্যান্য দেশে ট্রাভেল করার অভিজ্ঞতা থাকা। কানাডার মতো দেশে ট্রাভেল করার জন্য আপনার অবশ্যই দুই একটি দেশ ট্রাভেল থাকাটা জরুরী তবে ব্যাপারটি এমন নয় যে আপনি অনেকগুলো দেশ ভিজিট করলেই সহজে কানাডার ভিসা পেয়ে যাবেন। পূর্ববর্তী ট্রাভেল হিস্ট্রি কেবল একটি সহায়ক ভুমিকা পালন করে মাত্র। ট্রাভেল হিস্ট্রি এর পাশাপাশি আপনাকে সঠিক নিয়মে ডকুমেন্টস গুছাতে হবে এবং VISA APPLICATION LETTER লিখতে হবে।

🔶 চতুর্থ গুরুত্বপূর্ণ জিনিষ হলো ইনভাইটেশন। আপনার পরিচিত কেও কানাডাতে থাকলে তার থেকে ইনভাইটেশন নিয়ে আসতে পারেন। ইনভাইটেশন এর ফরমেট আমরাই আপনাকে দিয়ে দিবো। ইনভাইটেশন একটি সহায়ক ভুমিকা পালন করে অবশ্যই তবে এটি বাধ্যতামুলক নয়। আপনার যদি কানাডাতে কেও না থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ইনভাইটেশন ছাড়া হোটেল এড্রেস ব্যবহার করতে পারেন।

🔶 পঞ্চম এবং সর্বশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো আপনার কান্ট্রি টাই প্রমান করা৷ আপনার যে নিজ দেশের প্রতি টান আছে এবং আপনি যে কানাডা থেকে ফেরত আসবেন সেটা প্রমান করাটা গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি প্রমান করার পথ হলো VISA APPLICATION LETTER এর মাধ্যমে নিজের দেশে যে আপনার শক্ত একটি অবস্থান আছে সেটা উল্লেখ করা।

🔷 কানাডার ভিজিট ভিসার জন্য যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা সহজে আপনাদের জন্য উল্লেখ করার চেষ্টা করছিঃ

১. বর্তমান পাসপোর্ট এর স্ক্যানড কপি (ইনফরমেশন পেজ অর্থাৎ যেখানে আপনার তথ্য রয়েছে সেই পেজ) অবশ্যই পিডিএফ ফরমেটে হতে হবে।
২. পুরাতন পাসপোর্ট এর স্ক্যানড কপি (যেখানে বিগত ১০ বছরের এন্ট্রি এবং এক্সিস্ট সিল রয়েছে অর্থাৎ শুধু ভিসা ও সিল রয়েছে সেই পেজ গুলা লাগবে) অবশ্যই একটা পিডিএফ ফরমেটে হতে হবে।
৩. শিক্ষাগত যোগ্যতা সংক্রান্ত তথ্য যেমন ইউনিভার্সিটির নাম, পোস্ট গ্রাডুয়েশন এর পাশের সাল। কোন ধরনের সার্টিফিকেট লাগবে না শুধুমাত্র পাশের সাল গুলো (ব্যবসায়িদের ক্ষেত্রে পড়াশোনা খুব বেশি জরুরী না,থাকলে দিতে পারেন না থাকলে খুব বেশি জরুরি না)
৪. বিগত ৪ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং সলভেন্সি এফডিআর থাকলে দিতে পারেন (এটাসটেড)
৫. ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স এর কপি ইংলিশ নোটারাইজড
৬. অ্যাসেট ভাল্যুশন (এটা সিএ ফার্ম থেকে করে দিতে হবে এবং নোটারাইজড হতে হবে)
৭. চাকুরীজীবি হলে স্যালারি স্ট্যাটমেন্ট অথবা পে স্লীপ লাগবে
৮. ওয়াইফ, ভাই-বোন, সন্তান এর বাসার এড্রেস, ফোন নাম্বার ইমেল আইডি
৯. বাবা মা এর জন্ম সাল যদি জীবিত থাকে, মৃত্যু হলে প্রয়োজন নেই।
১০. ম্যারেজ সার্টিফিকেট ইংলিশ করে দিতে হবে। (নোটারাইজ)
১২. ভোটার আইডির স্ক্যান কপি বা বার্থ সার্টিফিকেট এর স্ক্যান কপি (ভোটার আইডির সাথে যদি পাসপোর্ট এর কোন প্রবলেম ও থাকে সেই ক্ষেত্রে চিন্তার কোন কারণ নেই sop তে লিখে দিলেই হবে
১৩. ৩৫*৪৫ সাইজ এর ছবি কানাডায়িন সাইজ। যেখান থেকে তুলবেন সেখান থেকে জাস্ট আপনার মেইল এ নিয়ে নিবেন ঐ খান থেকে আমরা মেইল এ নিয়ে নিবো।
১৪. পাসপোর্ট বা পি আর কার্ড, বাসার এড্রেস, ইমেইল আইডি, ফোন নাম্বার।

(এসব ডকুমেন্টস নিকটবর্তী কম্পিউটার এর দোকানে গিয়ে সিরিয়াল করে পিডিএফ করে আমাদের ইমেইল করে দেয়া লাগবে বা পেনড্রাইভে নিয়ে আসতে পারেন)

কানাডিয়ান এম্বাসি ফি আপনি কোনো ব্যাংকে জমা দিতে পারবেন না৷ এটি ইন্টারন্যাশনাল কার্ড দিয়ে অনলাইনে পে করা লাগবে। এম্বাসি ফি আপনি আমাদের বাংলা টাকাতেই দিতে পারবেন। আমরা সেটা ডলারে কন্ভার্ট করে নিবো।

সকল ডকুমেন্টস এবং এম্বাসি ফি জমা দেয়ার পর আপনাকে (আপনি যে দেশে অবস্থান করেন সে দেশের ভিএফএসে যেয়ে) ফিংগার প্রিন্ট দেয়া লাগবে তারপর কেবল অপেক্ষা করা লাগবে এম্নাসি এর সিদ্ধান্তের জন্য। যদি এম্বাসি আপনার ভিসা অনুমোদন করে থাকে তাহলে ইমেইল এর মাধ্যমে পাসপোর্ট গুলশানের ভিএফএসে জমা করতে বলবে। আপনার পাসপোর্ট ভিএফএস থেকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে এবং সেখান থেকেই ভিসা প্রিন্ট হয়ে পরবর্তীতে ভিএফএস থেকেই আপনার পাসপোর্ট আপনাকে ফেরত দেয়া হবে।

কানাডার ভিজিট ভিসার ব্যাপারে আমরা আপনাকে যে ধরনের সহায়তা করে থাকবোঃ

🟣 আপনার VISA APPLICATION LETTER অথবা SOP খুব সুন্দর এবং চমৎকার ভাবে লিখে দিবো।
🟣 আপনার সকল ডকুমেন্টস সুন্দর করে গুছাতে আমরা গাইডলাইন দিবো
🟣VISA APPLICATION FORM গুলো নির্ভুলভাবে ফিলআপ করে দিবো
🟣 আপনার ব্যাংক স্ট্যাটমেন্ট দুর্বল হলে বা ব্যাংক ব্যালেন্স কম থাকলে সেটা অভারকাম করার সঠিক গাইডলাইন আমরা দিবো।
🟣 এই পুরো প্রসেসটি দ্রুত সময়ে সম্পন্ন করে দিবো যেনো আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলাফল আপনি দ্রুত পেতে পারেন।

Alive Travel & Tours
🏠অফিসঃ ৫৭/৫, চায়না টাউন (৫ম তলা) ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।

আমাদের ফোন নাম্বারঃ
📞+8801613446655(WhatsApp)
E-mail: [email protected]

খুব দ্রুত রেসপন্স পেতে সরাসরি ফোন করুন অথবা whatsapp এ knock করুন।

📍Ireland Tourist Visa  🇮🇪আপনি single entry 3 months or multiple entry 6 months Irish visa জন্য আবেদন করতে পারবেন।তবে যাদ...
02/05/2024

📍Ireland Tourist Visa 🇮🇪

আপনি single entry 3 months or multiple entry 6 months Irish visa জন্য আবেদন করতে পারবেন।তবে যাদের ইউনাইটেড কিংডম এর ভিসা
অথবা সেনজেনভুক্ত কোন দেশের লম্বা সময়ের ভিসা আছে তারা মাল্টিপল ভিসার জন্য উপযুক্ত।
অন্যথায় সিঙ্গেল এন্টি।সিঙ্গেল এন্টি ভিসা ইস্যু হওয়ার পর তিন মাস পর্যন্ত ভেলিড থাকে।এবং এন্ট্রি হওয়ার পর ওই ডেট থেকে তিন মাস থাকার পারমিশন দিবে।

Note 1 আয়ারল্যান্ড EU এর দেশ কিন্তু সেনজেন ভুক্ত দেশ নয়।আয়ারল্যান্ড ভেলিড ভিসা অথবা রেসিডেন্ট পারমিট দিয়ে তুরস্ক এর ই-ভিসা নিতে পারবেন।

Note 2 আয়ারল্যান্ডের ভিসা অথবা রেসিডেন্ট পারমিট দিয়ে UK প্রবেশের অনুমোদন নেই।
ইউকের ভিসা নিয়ে প্রবেশ করতে হবে।তবে আপনি আয়ারল্যান্ড থেকে ইউকেতে যেতে পারবেন এবং
রিটার্ন আসতে পারবেন।কোন প্রকার check point or passport control নেই।তবে পুলিশি চেক এ পড়ে গেলে জটিলতায় পড়তে পারেন।

Documents required for Irish tourist visa

1) Orginal passport and copy with photo.
2) Online visa application from C-type and print out.
3)last 6 months bank statement and solvency.
4)Trade license (Translated & Notarized for business person)
for employee NOC Letter staff I'd card.For student certificate of Enrollment and vacation letter,Student I'd card.
5)NID copy
6)Cover letter
7)If tax documents available
8) Travel itinerary
9)Hotel reservation
10) Ticket booking slip

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন...
02/05/2024

সেনজেন ভুক্ত দেশে ভিসা পেতে করণীয়🔹✈️

সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য হলেও সুবিধাও কম নয়। ইউরোপ ভ্রমণের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। কিন্তু সেনজেন ভিসা পাওয়া কষ্টসাধ্য কিছুটা জটিল প্রক্রিয় বলেই ভিসার আবেদন করতে অনেকে গড়িমসি করে থাকেন। তবে একটিু সচেতন হয়ে ভিসার জন্য আবেদন করলে মিলে যেতে পারে সেনজেন ভিসা। তাই এই ভিসার সম্পর্ক কিছু জেনে নিন।

সেনজেন ভিসা কিঃ

অস্ট্রিয়া, আইসল্যান্ড, ইতালি, এস্তোনিয়া, গ্রিস, চেক রিপাবলিক, জার্মানি, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ফিনল্যান্ড, বেলজিয়াম, মাল্টা, লুক্সেমবার্গ, লাতভিয়া, লিথুয়ানিয়া, স্পেন, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, হাঙ্গেরি -এই দেশগুলো সেনজেন দেশ। এসব দেশে সেনজেন ভিসা ব্যবহার করে যাওয়া যায়। ১৯৮৫ সালে লুক্সেমবার্গের সেনজেন শহরে একটি চুক্তি সাক্ষর করে এই ইউরোপীয় দেশগুলো। এটি মূলত ছিলো দেশগুলোকে একীভূত করে নানা উন্নয়ন কার্য সম্পাদন করার উদ্দেশে। এই চুক্তির ধারাবাহিকতায় সৃষ্টি হয় ‘সেনজেন ভিসা’। সেনজেন ভিসার মেয়াদ ৯০ দিনের। অর্থাৎ এ কয়দিনের মধ্যে বেড়ানো বা ব্যবসা সংক্রান্ত প্রয়োজনে ইউরোপ ঘুরে আসা যায়।

সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়ঃ

সেনজেন ভিসা প্রাপ্তির জন্য অনেক কাগজপত্রের পাশাপাশি প্রয়োজন ধৈর্য ও সচেতনতার।

দূতাবাসে যোগাযোগঃ

ইউরোপের যে সকল দেশের দূতাবাস আমাদের দেশে আছে, সেখানে যোগাযোগ করতে হয়। ফ্রান্সের ওভারসীজ টেরিটরি মনাকো এবং এন্ডোরা এবং বুরকিনা ফাসো, মধ্য আফ্রিকা, ডি জিবুতি, গ্যাবন, আইভরি কোস্ট, মৌরিতানিয়া, সেনেগাল, টগো এসব দেশে যেতে চাইলে ফ্রান্স দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। চেক রিপাবলিকের ভিসার জন্য দিল্লীতে চেক রিপাবলিকের হাই কমিশনে যোগাযোগ করতে হবে। জার্মানি ভ্রমণের জন্য জার্মান দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।
ইতালি, গ্রিস ও মাল্টা ভ্রমণের জন্য ইতালি দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। সুইডেন, ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, পোল্যান্ড, লাটাভিয়া, নেদারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ভ্রমণের জন্য সুইডেন দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ

সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি ছবি। ভ্রমণ শেষ হওয়ার পরও অন্তত ছয় মাস মেয়াদ আছে এমন পাসপোর্ট জমা দিতে হবে।
জমা দেয়া প্রতিটি কাগজের মূলকপির সাথে একটি করে ফটোকপি দিতে হবে। কোন কাগজ বাংলায় থাকলে সেটার সাথে ইংরেজি বা জার্মান অনুবাদ যুক্ত করতে হবে। ভ্রমণ ভিসার ক্ষেত্রে হোটেল বুকিং কনফার্মেশনের প্রমাণ দেখাতে হয়।

ভ্রমণকারী কোন কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে চলেছেন তার বিস্তারিত জানাতে হয়। ম্যারেজ সার্টিফিকেট, বার্থ সার্টিফিকেট এবং সন্তান সন্ততির তথ্য প্রদান করতে হয়। ব্যক্তিগত হিসাব বিবরণী দেখাতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা বৈধ অভিভাবকের অনুমতিপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়া শিশুদের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে বাবা-মা বা অভিভাবকে অবশ্যই দূতাবাসে উপস্থিত থাকতে হবে। বিজনেস ভিসার জন্য অতিরক্তি হিসেবে জমা দিতে হবে কোম্পানির আমন্ত্রণ পত্র, হিসাব বিবরণী, ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি।

ভিসা প্রাপ্তির সময়ঃ

সাধারণত ৭-১০ কার্যদিবস, কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে এক মাস (বা তারও বেশি) পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ঃ

তবে আবেদন করার আগে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো প্রতিটি ভিসা অ্যাপ্লিকেশন
পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পরীক্ষা করে এবং আবেদনকারীর সাথে সংশ্লিষ্ট নানা ধরনের অসংখ্য ডকুমেন্টস জমা দিতে হয়। আবেদনকারীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থানকে সুস্পষ্ট করা এবং তার ভিসা আবেদনের যৌক্তিকতা তুলে ধরার জন্য তাই সেনজেন দেশগুলোর দূতাবাসগুলো আবেদনকারীর সাথে একটি ব্যক্তিগত সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করে। এম্বাসিতে এই ইন্টারভিউটা আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পন্ন করা জরুরি। ইংরেজি সহ অন্য কোন ভাষায় দক্ষতা থাকলে ভিসা পাওয়া সুবিধাজনক।

শেষ কথাঃ
আজকে সেনজন ভুক্ত দেশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে, আশা করি পোস্ট টা আপনার উপকারে এসেছে। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।

ধন্যবাদ

Address

৫৭/৫, চায়না টাউন (৫ম তলা), ভি আই পি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০।
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alive Travel & Tours posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alive Travel & Tours:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies