Trail n' Tent

Trail n' Tent Tourism and Camping
(7)

প্রচন্ড গরমে প্রশান্তির একটি টুর।
23/04/2024

প্রচন্ড গরমে প্রশান্তির একটি টুর।

ভ্রমণ পিপাসুদের সাথে একটি সফল টুরের সমাপ্তি।
17/04/2024

ভ্রমণ পিপাসুদের সাথে একটি সফল টুরের সমাপ্তি।

ঈদের ছুটি ও বাংলা নববর্ষের ছুটিতে সুন্দরবন ভ্রমন।সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারট...
06/04/2024

ঈদের ছুটি ও বাংলা নববর্ষের ছুটিতে সুন্দরবন ভ্রমন।

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর।
ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত
(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ আন্দার মানিক।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস।
৪ঃ কচিখালি।
৫ঃ ডিমের চর।
৬ঃ করমজল।

★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনা ৪নং ঘাট আসবো। আনুমানিক সকাল ৬ টা নাগাদ জাহাজে উঠবো জাহাজ আন্দর মানিকের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে। সকালে আন্দারমানি ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র পরিদর্শন করে আমরা আবার জাহাজে চলে আসব। আমাদের জাহাজ কটকা উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে রাতে জাহাজ কটকাতে অবস্থান করবো।

★★২য় দিন :
ভোরে কটকা জামতলা সী বীচ পরিদর্শনে যাবো। ওখান থেকে ফিরে কটকার অফিস পাড় নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে, সেখান থেকে ঘুরে আমরা জাহাজে ফিরবো,
জাহাজে করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চরে ওখনে আমরা ফুটবল খেলবো ও গোসল করব। ডিমের চর থেকে জাহাজে ফিরব। ও বিকাল ৪ টায় সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ জাহাজে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন ও আমাদের জাহাজ করমজলের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ৯ টায় করমজলে পরিদর্শন এ যাবো। প্রচুর কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। পরিদর্শন শেষে জাহাজ খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা করবে। আনুমানিক বিকাল ৪/৫ টা নাগাদ খুলনা আসবো। বাসে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।

 ্যাকেজ_ভূস্বর্গ_কাশ্মীর_ভ্রমণ (১১ রাত ১০ দিন) সম্পূর্ণ ল্যান্ড প্যাকেজ (বাই রোড রাজধানী/দুরন্ত এসি স্লিপার ট্রেন) সকল খ...
15/03/2024

্যাকেজ_ভূস্বর্গ_কাশ্মীর_ভ্রমণ (১১ রাত ১০ দিন)
সম্পূর্ণ ল্যান্ড প্যাকেজ (বাই রোড রাজধানী/দুরন্ত এসি স্লিপার ট্রেন) সকল খরচসহ
⭕ভ্রমণ তারিখঃ ১২ এপ্রিল, ২০২৪
🔰ইভেন্ট ফিঃ
🔻 জনপ্রতি ৪০,০০০ টাকা (১ রুমে ৩/৪ জন)
🔻জনপ্রতি ৪৩,৫০০ টাকা (১ রুমে ২ জন)
জরুরি বার্তা: শেষ দিনের অপেক্ষা নয়, ভিসা থাকলে দ্রুত কনফার্ম করবেন। ট্রেন টিকেটের প্রচুর চাপ তাই আগেই বুকিং কনফার্ম ‘করবেন।
#বাই_এয়ার_প্যাকেজ (৫ রাত ৬ দিন)
(শ্রীনগর এয়ারপোর্ট পিকআপ ও ড্রপ)
🟠 জনপ্রতি ২৫,৫০০ টাকা (১ রুমে ৩ জন)
🟠 জনপ্রতি ২৮,৫০০ টাকা (১ রুমে ২ জন)
◻️ভ্রমণ তারিখঃ ১৫-২০ এপ্রিল, ২০২৪ (৫ রাত ৬ দিন)

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:
📞01711367733

WhatsApp Also.
--------------------------------------------------
🟣প্যাকেজে যা যা অন্তর্ভুক্ত:
✅ঢাকা-কোলকাতা এসি বিজনেস ক্লাস বাস/ ডাইরেক্ট সৌহার্দ্য বাস
✅ট্রেনে বর্ডার+বেনাপোল-ঢাকা এসি ইকোনমি
✅ কোলকাতা থেকে দিল্লি Rajdhani Express/Duronto Express (রির্টান (3 AC) ট্রেন টিকেট)
✅ দিল্লি থেকে জম্মু Rajdhani Express/Duronto Express (রির্টান (3 AC) ট্রেন টিকেট)
✅ যাওয়া ও আসার দিন দিল্লিতে রেস্ট এর জন্য হোটেল।
✅জাম্মু-শ্রীনগর-জাম্মু রিজার্ভ গাড়ী সার্ভিস
✅প্রতিদিন সকাল ও রাতের খাবার আইটেনারি অনুযায়ী, কাশ্মীরে বুফে ব্রেকফাস্ট ও ডিনার
✅কোলকাতা ০১ রাত, জাম্মুতে ০১ রাত, কাশ্মির হাউসবোটে ০১ রাত অথবা শ্রীনগর হোটেলে, শ্রীনগরে ০৩ রাত, পেহেলগাম ০১ রাত যাপন মোট ৭ রাত (কাশ্মিরে ৩ স্টার ক্যাটাগরি হোটেল)
✅প্রতিদিন সাইটসিন এর জন্য রিজার্ভ গাড়ী
✅ডাল লেকে ১ ঘণ্টা শিকারা রাইড
✅সার্বক্ষণিক অভিজ্ঞ গাইড সেবা
❌ প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত নয়:
⭕ ট্রাভেল ট্যাক্স : ১০০০/-
⭕ বর্ডার স্পীড মানি (যদি লাগে)
⭕ প্রতিদিন দুপুরের খাবার
⭕ যে কোন রাইড ও এন্ট্রি টিকেট
⭕ পেহেলগামের আরু ভ্যালী, বেতাব ভ্যালী ও চন্দনওয়ারীর জন্য লোকাল গাড়ী ভাড়া এবং গন্ডোলা রাইডে যাবার ইউনিয়ন কার
⭕ প্যাকেজে যা অন্তর্ভুক্ত হয়নি এমন খরচ ও যদি কোন কারন বসত: প্যাকেজ এর বাইরে ২/১ দিন বেশী থাকতে হয় সে সকল খরচ।
3 star category hotel:
Srinagar : Hotel Sideeq Palace/ Four Season/ City Grace or Similar Hotel
Pehelgam: Hamdard Resort/ Rio Resort/ Pine Cliff/ Hotel Royalton or Similar Hotel
Deluxe Houseboat
🔰ভ্রমণের স্থান সমূহঃ
🔷শ্রীনগর লোকাল
🔷ডাল লেক
🔷সোনমার্গ
🔷গুলমার্গ
🔷পেহেলগাম
🔷 দিল্লি সিটি ট্যুর (নিজ খরচ)
=======================
নোট: আপনারা এয়ার টিকেট ও ট্রেনের টিকেটের সুবিধাও পাচ্ছেন আমাদের কাছে।
🔴 ভ্রমন বিস্তারিতঃ
🔵 ০০ দিন: ১২ এপ্রিল, ২০২৪
ঢাকার আরামবাগ থেকে রাতে এসি বিজনেস ক্লাস বাস/ ডাইরেক্ট সৌহার্দ্য বাসে কোলকাতার উদ্দেশ্যে যাত্রা।
খাবার: নেই।
🔵 ১ম দিন: ১৩ এপ্রিল, ২০২৪
কোলকাতা থেকে বিকালের ট্রেনে মাত্র ১৭/১৮ ঘন্টায় দিল্লির উদ্দেশ্যে যাত্রা।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵 ২য় দিন: ১৪ এপ্রিল, ২০২৪
সকাল ১১টার মধ্যে আমরা দিল্লি রেলওয়ে ষ্টেশনে পৌছে যাবো। তারপর হোটেলে চেক ইন ও রেস্ট নিয়ে রাতের ট্রেনে দিল্লি থেকে জাম্মুর উদ্দেশ্যে রওনা দিব।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৩য় দিন: ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
জাম্মু - পেহেলগাম -(প্রায় ২৩৬ কিমি/৭ ঘন্টা ড্রাইভ)
সকালবেলায় আমরা জাম্মু পৌছে অপেক্ষারত ড্রাইভারের সাথে ডাইরেক্ট
জাম্মু থেকে পেহেলগাম রওনা দিব। পথে নাস্তা করে চলতে থাকবো। যাবার পথে দেখে নিতে পারবো জাফরান ফিল্ডস/ ড্রাই ফুটস শপ এবং ক্রিকেট ব্যাট কারখানা, আপেল বাগান দেখে পেহেলগাম হোটেলে চলে যাবো। রাতের খাবার খেয়ে রাত্রি যাপন হোটেলে
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৪র্থ দিন: ১৬ এপ্রিল, ২০২৪
পেহেলগাম - শ্রীনগর (প্রায় ৯৮ কিমি/০৩ ঘন্টা ড্রাইভ)
হোটেলে সকালে নাস্তার পর আমরা পেহেলগামের বাইসরন/ মিনি সুইজারল্যান্ড ঘুরে এসে দুপুরের খাবার খেয়ে আরু ভ্যালী, বেতাবভ্যালী, চন্দনওয়ারী দেখে রুট দর্শনীয় স্থানের মাধ্যমে শ্রীনগরের উদ্দেশ্যে রওনা হবো, শ্রীনগরে হোটেলে রাত্রি যাপন করুন।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৫ম দিন: ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
শ্রীনগর - গুলমার্গ - শ্রীনগর (প্রায় ৫৮ কিমি/০২ ঘন্টা ড্রাইভ)
সকালের নাস্তা শেষে ১৬ শতকে কাশ্মীরি রোমান্টিক কবি দ্বারা আবিষ্কৃত "ফুলের তৃণভূমি" গুলমার্গের উদ্দেশ্যে রওনা হব, বন্য ফুলে ঢাকা ঘাসের ঢালে অনুপ্রাণিত হব। গুলমার্গে পৌঁছানোর পরে আমাদের গাড়ি পার্কিং এলাকায় বা হোটেলে দাঁড়াবে কারণ গুলমার্গে আমাদের গাড়ির ভিতরে প্রবেশের অনুমতি নেই এবং অভ্যন্তরীণ দর্শনীয় স্থানগুলি যা আপনাকে হাঁটা বা ঘোড়ায় চড়ে (আপনার নিজের খরচে) করতে হবে। শীতকালে গুলমার্গকে ভারী তুষারপাতের কারণে আরও সুন্দর দেখায় এবং ভারতের প্রধান স্কি রিসোর্টে পরিণত হয়৷ গুলমার্গে বিশ্বের সেরা স্কি ঢালগুলির মধ্যে একটি এবং ১৮টি গর্ত সহ সর্বোচ্চ গলফ কোর্স রয়েছে। গুলমার্গ থেকে কাংডুর ১ম গন্ডোলা রাইডের মাধ্যমে উপভোগ করুন ১ম ফেজ এবং ২য় ফেজ কাংডুর থেকে আফারওয়াত (আপনার নিজের খরচে) সন্ধ্যায় নিজেদের মত সময় কাটান, শ্রীনগরের হোটেলে রাত্রি যাপন।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৬ষ্ঠ দিন : ১৮ এপ্রিল, ২০২৪
শ্রীনগর - সোনামার্গ - শ্রীনগর (প্রায় ৯০ কিমি / ০৩ ঘন্টা ড্রাইভ)
সকালের নাস্তার পর সোনামার্গের উদ্দেশ্যে একদিনের ভ্রমণের জন্য রওনা। সোনামার্গ নামটি এসেছে দুটি কাশ্মীরি শব্দ "সন" এবং "মার্গ" থেকে যার অর্থ "সোনা" এবং "মেডো", একত্রিত হলে এর অর্থ "সোনার তৃণভূমি"। সোনামার্গ খুব সুন্দর কারণ আপনি কিছু শহর এবং গ্রামের মধ্য দিয়ে যাবেন, অনেক জায়গায় আপনি একপাশে বয়ে যাওয়া নদী সহ ধানক্ষেতের দৃশ্য উপভোগ করতে পারেন। সোনামার্গে আপনি থাজওয়াস হিমবাহ পরিদর্শন করতে পারেন যা সোনামার্গ থেকে প্রায় ৪ fকিমি দূরে একটি লোকাল ট্যাক্সি বা পনি রাইড ভাড়া করতে হবে (আপনার নিজস্ব খরচে) আপনার দিন উপভোগ করার পরে সন্ধ্যায় শ্রীনগরে ফিরে যেতে হবে, শ্রীনগরের হোটেলে রাত্রি যাপন করব।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৭ম দিন: ১৯ এপ্রিল, ২০২৪
শ্রীনগর লোকাল সাইটসিয়িং / শিকারা রাইড (প্রায় ৪০ কিমি/ ০৫ ঘন্টা ড্রাইভ) নিন
শ্রীনগরের স্থানীয় দর্শনীয় স্থান সমুহদেখব এবং শিকারা রাইড করে
শ্রীনগরে হাউসবোটে রাত্রিযাপন করবো।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৮ম দিন : ২০ এপ্রিল, ২০২৪
শ্রীনগর থেকে জাম্মুর উদ্দেশ্যে যাত্রা
হোটেলে সকালে নাস্তার পরে মিষ্টি ছুটির স্মৃতিসহ শ্রীনগর থেকে রিজার্ভ গাড়ীতে করে জাম্মুতে চলে যাবো। বিকাল ৭:১৫ মিনিটের ট্রেনে দিল্লির উদ্দেশ্যে যাত্রা। যদি জাম্মু থেকে কোলকাতার ডাইরেক্ট ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায় সেক্ষেত্রে সরাসরি জাম্মু টু কোলকাতার ট্রেনে ভ্রমণ।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵৯ম দিন : ২১ এপ্রিল, ২০২৪
দিল্লি পৌছে গ্রুপ ভিত্তিক রুমে ব্যাগ ও লাগেজ রেখে ফ্রেশ হয়ে রেস্ট। কেউ চাইলে নিজ খরচে দিল্লি সিটি ট্যুর করে নিতে পারেন। দিল্লি থেকে বিকেল ৪:৩০/ রাত ৭:৪৫ মিনিটের ট্রেনে কোলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হবো।
খাবারঃ সকাল এবং রাতের খাবার।
🔵১০তম দিন : ২২ এপ্রিল, ২০২৪
আনুমানিক দুপুরের মধ্যেই কোলকাতা এসে পৌছাব। কোলকাতা থেকে বনগাঁ হয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিব, রাত ১২টার মধ্যে ঢাকা থাকবো আশা করি। কেউ চাইলে কোলকাতা থেকে ট্যুর শেষ করতে পারবেন সেক্ষেত্রে ১,০০০ টাকা ফেরত দেয়া হবে।
খাবারঃ সকালের খাবার।
🔴বুকিং করবেন যেভাবেঃ

🟢 বুকিং মানি অফেরতযোগ্য। বুকিং কনফার্ম করার জন্য অগ্রিম ১৫,০০০ টাকা+বিকাশ খরচ ৩০০ = ১৫৩০০ টাকা অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫,০০০ টাকা দিতে পারবেন।
🔰বিকাশ ০১৭১১৩৬৭৭৩৩.

©Trailn'Tent
26/02/2024

©Trailn'Tent

আলহামদুলিল্লাহ একটি সফল টুরের সমাপ্তিwith GooD people...
26/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ একটি সফল টুরের সমাপ্তি
with GooD people...

আলহামদুলিল্লাহ ১৫০জন এর গ্রুপ নিয়ে সুন্দরবন এ সফল ভারে টুর সম্পন্ন।
21/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ ১৫০জন এর গ্রুপ নিয়ে সুন্দরবন এ সফল ভারে টুর সম্পন্ন।

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য ।১) নৌ বিহার।২) ওয়াইল্ড লাইফ।৩) প্রকৃত...
04/12/2023

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য ।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন সাথে বোনাস হিসাবে পাচ্ছেন প্রকৃতি,ওয়াইল্ড লাইফ, সুমুদ্র ।এই সময় বনে পর্যটক এর সংখ্যাও থাকে কম আর সেই সুযোগে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও দেখা জাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সুমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে
বার- বি- কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া/আন্ধার মানিক।
২ঃ কটকা
৩ঃজামতলা সী বিচ।
৪ঃকটকা অফিস।
৬ঃ কচিখালি।( ডিমের চর)
৭ঃ করমজল।

★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড়/রেল স্টেশন থেকে অটোরিক্সাতে করে ৫ মিনিটে জেলখানা ঘাটে সকাল ৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

★★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার, জামতলা সী প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবং ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো,
লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক রাত ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

বিঃ দ্রঃ জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।

★শিশু পলিসি : ০-২ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়, ৩-৬ বছরের বাচ্চার জন্য ৩৫০০/- প্রযোজ্য।
★ বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ৫২০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
★নিরাপত্তা: নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে দুই জন সসস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে রেডিওর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন।

★ খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ৫ বেলা ডবল মেনুর খাবার। এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যাবস্থা।

★প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
★ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ
★ সফট বা হার্ড ড্রিংস্
★ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি

📶 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।

বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)

ট্রেইল অ্যান্ড টেন্ট
যোগাযোগ #০১৭১১৩৬৭৭৩৩

▪ খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা ।▪ ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত      ভ্যাসেল:জল ফড়িং♦️  ১০,১১,১২নবেম্বর -২০২৩ ইং।🌿ভ্রমণের স্থানঃ ...
30/10/2023

▪ খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা ।
▪ ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত
ভ্যাসেল:জল ফড়িং
♦️ ১০,১১,১২নবেম্বর -২০২৩ ইং।
🌿ভ্রমণের স্থানঃ
#হাড়বাড়ীয়া ইকো ট্যুরিজম,
#কটকা অফিস পার,
#টাইগার টিলা, কটকা ওয়াচ টাওয়ার, টাইগার পয়েন্ট, #জামতলা সী বীচ,
#কচিখালী,
#ডিমের চর,
#করমজল,
🌿প্যকেজ অন্তর্ভুক্তঃ
৩ দিন ২ রাত ট্যুরিষ্ট শিপে থাকা, তিন দিনের সকল প্রকার খাবার, ভ্রমণ বৃত্তান্ত অনুযায়ী (ব্রেকফাষ্ট + লাঞ্চ + ডিনার ও প্রতিদিন ২ টি স্নাক্স), ভ্রমণ বৃত্তান্ত অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন, ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং, শেষ রাতে বার-বি-কিউ ডিনার, ২৪ ঘন্টা খাবার পানি সরবরাহ, ফরেষ্ট পারমিশন ও সকল প্রকার এন্ট্রি ফি, নিরাপওার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে অস্ত্রধারী গার্ড, অভিজ্ঞ সার্ভিস বয়, দক্ষ ক্রু, অভিজ্ঞ গাইড, কোন রকম হিডেন চার্জ নাই।

🌿আপনার প্যাকেজটি নিশ্চিত করতে আজই যোগাযোগ করুনঃ

#মোবাইল: ☎️+8801711367733

সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য সেপ্টেম্বর ২০২৩ থেকে এপ্রিল ২০২৪ এর অগ্রিম বুকিং চলছে (খুলনা — সুন্দরবন — খুলনা)পৃথিবীর বৃহত্তম ম্...
05/09/2023

সুন্দরবন ভ্রমণের জন্য সেপ্টেম্বর ২০২৩ থেকে এপ্রিল ২০২৪ এর অগ্রিম বুকিং চলছে (খুলনা — সুন্দরবন — খুলনা)
পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনে
বিলাস বহুল পর্যটকবাহী জাহাজে ৩ দিন ২ রাতের নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণ।

সুন্দরবনে কর্পোরেট ট্যুর, গ্রুপ ট্যুর, স্টাডি ট্যুর, ও ফ্যামিলি ট্যুর এর জন্য বিস্তারিত জানতে ও বুকিং এর জন্য আজই যোগাযোগ করুন:-
Trail n Tent
📞 +8801711367733

শীতের আমাজে ঘুরে আসুন রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর  আবাসস্থল সুন্দরবনে ।20,21,22 জানুয়ারী। খুলনা - সুন্দরবন - খুলনাপ্যাকেজ প্রো...
17/01/2023

শীতের আমাজে ঘুরে আসুন রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর আবাসস্থল সুন্দরবনে ।
20,21,22 জানুয়ারী।

খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা

প্যাকেজ প্রোগ্রাম
৩ দিন ২ রাত্রের ভ্রমন
ভ্রমণ স্পট :
1. হাড়বাড়িয়া
2. জামতলা সী-বীচ
3. কটকা অফিস পাড়
4. দুবলার চর
5. হিরণ পয়েন্ট
6. করমজল
খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।
১ম দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা জেলখানা ঘাট /মংলা থকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে।পশুর নদী ধরে শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।
দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছনে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি জলের পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।
শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য় দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।
একি পথ ধরে ফিরে এসে ট্রলারে করে যাবো কটকা অফিস পাড় । খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখে ফিরবো শীপে ৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্টের উদ্দেশ্যে।
বিকালে জোয়ার ভাটা দেখে আমরা নামবো হিরণ পয়েন্টে। এবং ফিরে আসবো সন্ধার পূর্বে।
এরপর আমরা সন্ধার পর নামবো শুটকি পল্লী দুবলার চরের আলোর কূলে। দুবলার সী বীচের সৌন্দর্য উপভোগ করবো পূর্ণ পূর্ণিমার আলোতে। এরপর যাবো করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য় দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।
সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয়:
উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
সাথে কি কি নিবেন:
1. প্রয়োজনীয় ঔষধ।
2. টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
3. ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
4. ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
5. সাবান,শ্যাম্পু
6. রেইন কোর্ট বা ছাতা
7. ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
📷 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।
বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★বিকাশের করা যাবে।
★ ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং দেওয়া যাবে।
যোগাযোগঃ
Trail n Tent
01711367733

07/01/2023

ফেব্রুয়ারীর শুরুতে সুন্দরবন যেতে চান কেউ???

18/11/2022
শীতের আমাজে ঘুরে আসুন রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর  আবাসস্থল সুন্দরবনে ।খুলনা - সুন্দরবন - খুলনাপ্যাকেজ প্রোগ্রাম৩ দিন ২ রাত্রে...
16/11/2022

শীতের আমাজে ঘুরে আসুন রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর আবাসস্থল সুন্দরবনে ।

খুলনা - সুন্দরবন - খুলনা

প্যাকেজ প্রোগ্রাম
৩ দিন ২ রাত্রের ভ্রমন
ভ্রমণ স্পট :
1. হাড়বাড়িয়া
2. জামতলা সী-বীচ
3. কটকা অফিস পাড়
4. দুবলার চর
5. হিরণ পয়েন্ট
6. করমজল
খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ডবল মেনুর খাবার থাকবে। চা এবং কফির ব্যাবস্থা থাকবে পর্যাপ্ত।
১ম দিন:
সকাল ৭:৩০ খুলনা জেলখানা ঘাট /মংলা থকে আমাদের গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে।পশুর নদী ধরে শীপ চলবে হাড়বাড়িয়ার উদ্দেশ্যে।
দুপুরের খাবার খেয়ে নামবো "হাড়বাড়িয়া ইকো-ট্যুরিজম কেন্দ্রে । আগে পিছনে গান ম্যান রেখে সারিবদ্ধ ভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। মিষ্টি জলের পুকুর পার হয়ে ঢুকবো গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে।প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবো। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা খাবো।
শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত "কটকা অভয়ারণ্যে।
২য় দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি'র ঝোপ,হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের বাদামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশর দুই গর্ব "সুন্দরবন" এবং 'বঙ্গপোসাগর " এর মিলন স্থান।
একি পথ ধরে ফিরে এসে ট্রলারে করে যাবো কটকা অফিস পাড় । খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখে ফিরবো শীপে ৷ শীপ যাবে হিরণ পয়েন্টের উদ্দেশ্যে।
বিকালে জোয়ার ভাটা দেখে আমরা নামবো হিরণ পয়েন্টে। এবং ফিরে আসবো সন্ধার পূর্বে।
এরপর আমরা সন্ধার পর নামবো শুটকি পল্লী দুবলার চরের আলোর কূলে। দুবলার সী বীচের সৌন্দর্য উপভোগ করবো পূর্ণ পূর্ণিমার আলোতে। এরপর যাবো করমজলের উদ্দেশ্যে।
৩য় দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির,বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ,বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা/মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
নিরাপত্তা:
নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VSF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন।
সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয়:
উজ্জল রঙ্গের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিব পোশাক পরা।
কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল / কেডস সাথে নিতে হবে। সু/ হাই হিল নিবেন না।
এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
জঙ্গলে নামার পর সু-শৃক্ষল ভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।
আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।
সাথে কি কি নিবেন:
1. প্রয়োজনীয় ঔষধ।
2. টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
3. ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
4. ক্যামেরা,মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
5. সাবান,শ্যাম্পু
6. রেইন কোর্ট বা ছাতা
7. ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
📷 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।
বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★বিকাশের করা যাবে।
★ ব্যাংক ডিপোজিট করে বুকিং দেওয়া যাবে।
যোগাযোগঃ
Trail n Tent
01711367733

দীর্ঘ বন্ধের পর রিলাক্সে ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ।ভ্রমনের তারিখঃ   ২ রা সেপ্টেম্বর থেকে...
24/08/2022

দীর্ঘ বন্ধের পর রিলাক্সে ঘুরে আসি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন থেকে ।

ভ্রমনের তারিখঃ ২ রা সেপ্টেম্বর থেকে ৪ ঠা সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত।

ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)

ভ্যাসেলঃ এম.এল কটকা এক্সপ্রেস

বেড ক্যাপাসিটিঃ ৪২ জন।

কাপল এটাষ্ট বাথ জনপ্রতি ১১,৫০০ টাকা (১ রুমে ২জন)
কাপল নন এটাষ্ট (১ রুমে ২জন) জনপ্রতি ১০,০০০ টাকা,
৩ বেড রুম এটাস্ট বাথরুম জনপ্রতি ১১,৫০০ টাকা,
টুইন রুম (এক রুমে ২জন): ১০,০০০/- জনপ্রতি।
৪ বেড বাঙ্কার(১ রুমে ৪জন): ৮,০০০/- জনপ্রতি।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস।
৪ঃ কচিখালি।
৫ঃ করমজল।

★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড়/রেল স্টেশন থেকে অটোরিক্সাতে করে ৫ মিনিটে জেলখানা ঘাটে সকাল ৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

★★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো,
লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক রাত ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন সাথে বোনাস হিসাবে পাচ্ছেন প্রকৃতি, ওয়াইল্ড লাইফ, সমুদ্র। এই সময় বনে পর্যটক এর সংখ্যাও থাকে কম আর সেই সুযোগে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগারও দেখা যাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে বার-বি-কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।

বিঃ দ্রঃ যেহেতু আমরা দীর্ঘবন্ধের পর এ ট্যুর টি করবো আর সেপ্টেম্বর মাস হওয়ার কারনে আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে ট্যুরের কিছু পরিবর্তন হতে পারে।
জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।

★শিশু পলিসি : ০-২ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়, ৩-৬ বছরের বাচ্চার জন্য ৩৫০০/- প্রযোজ্য।
★ বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ১০,৫০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
★নিরাপত্তা: নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোষ নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে রেডিওর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন।

★ খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্ন্যাক্স সহ ৫ বেলা ডবল মেনুর খাবার। এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যবস্থা।

★প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
★ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ,
★ সফট বা হার্ড ড্রিংকস,
★ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি

ভ্রমণকালীন স্বাস্থ্য বিধিঃ
📌 নির্ধারিত দিনে যাত্রার পূর্বে পুরা লঞ্চে সঠিক মাত্রার জীবাণু নাশক স্প্রে করা হবে।
📌প্রয়োজনীয় সময়ে মাক্স, হ্যান্ড গ্লোব এবং হ্যান্ড স্যানিটারি সরবারাহ করা হবে।
📌সার্ভিসে নিয়োজিত স্টাফ এবং গাইডের স্বাস্থ্যবিধি মেনে সার্ভিস নিশ্চিত করা হবে।
📌খাবারের বিশুদ্ধতার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হবে।

📌সুন্দরবন ভ্রমণের করনীয় :
🔹উজ্জল রঙের কাপড় ( যা অনেক দূর থেকে চোখে পড়ে ) পরিহার করা। হালকা রঙের এবং ঢিলে ঢালা ফুল স্লিভ পোশাক পরা।
🔹কোন প্রকার সুগন্ধি ব্যবহার না করা।
🔹পিছনে বেল্ট আছে এবং পানিতে ভিজলে নষ্ট হবে না এমন সেন্ডেল/কেডস সাথে নিতে হবে। সু/হাই হিল নিবেন না।
🔹এডভেঞ্চার ট্যুরে লাগেজের সাইজ ছোট হওয়াই ভালো।
🔹জঙ্গলে নামার পর কোন অবস্থাতে উচ্চ স্বরে কথা বলা যাবে না এবং খুব প্রয়োজন না হলে কথা না বলেই ট্রাকিং করতে হবে।
🔹যেহেতু সমস্ত প্রয়োজনীয় সব কিছু আমাদের খুলনা থেকে নিয়ে উঠতে হবে তাই পানি অপচয় না করা (নদীর পানি নোনা) এবং খাবার পানি অন্য কোন কাজে ব্যবহার না করা।
🔹জঙ্গলে নামার পর সুশৃঙ্খলভাবে হাটতে হবে এবং কোন অবস্থাতে দল ছুট হওয়া যাবে না।
🔹গাছের ডাল, পাতা বা লতায় হাত দেওয়া বা ছেড়া যাবে না।
🔹পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কোন কাজ করা যাবে না। যেমন: পলিথিন বা প্যাকেজিং বস্তু যত্রতত্র ফেলা যাবে না।
🔹স্থানীয় এবং অন্য ভ্রমণকারী দলের সদস্যদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা।
🔹গাইড এবং নিরাপত্তা রক্ষীদের নির্দেশনা মেনে চলা।

✅আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা আপনাদের নিরাপত্তা এবং আনন্দদায়ক ভ্রমণের জন্য তাই আপনাদের সহযোগিতা আমাদের কাম্য।

📌সাথে কি কি নিবেন:
▪প্রয়োজনীয় ঔষধ।
▪টুথ ব্রাশ ও পেস্ট।
▪ক্যাপ,সান গ্লাস সানস্ক্রিন লোশন
▪ক্যামেরা, মেমরি কার্ড ও পাওয়ার ব্যাংক
▪ সাবান,শ্যাম্পু
▪রেইন কোর্ট বা ছাতা
▪ব্যাক্তিগত অভ্যাসের সামগ্রী।
📶 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।
✋বি দ্রঃ ভেসেলে উঠার পরে কোন প্রকার কেনাকাটার সুযোগ নেই।

বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)
বুকিং মানি জমা দেওয়ার পদ্ধতিঃ
★ সরাসরি অফিসে এসে জমা দেও্য়া যাবে।
★বিকাশ করা যাবে।
★ ব্যাংক ডিপোজিট করে যাবে।

বিস্তারিত জানতে ফোন করুন:

Trail n Tent
01711367733
01617862540

11/06/2022
31/12/2021

Happy new year

The mighty green...
19/12/2021

The mighty green...

এবার আরো সহজ হয়ে গেলো দার্জিলিং ভ্রমণ। সাথেই থাকুন।https://www.jagonews24.com/m/special-reports/news/715740
17/11/2021

এবার আরো সহজ হয়ে গেলো দার্জিলিং ভ্রমণ। সাথেই থাকুন।

https://www.jagonews24.com/m/special-reports/news/715740

নেপালের হিমালয় পাদদেশের ভারতীয় জেলা দার্জিলিং। একদিকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মতো উচ্চতম পর্বতশ্রেণি দেখার হাতছানি, অন্য....

06/11/2021

শীতের রাতে খড়ের বিছানায় ঘুমিয়েছেন কখনো???
উত্তরবঙ্গের তীব্র শীতে, কুয়াশা ঢাকা সবুজের মাঝে, জড়োসড়ো তাবুর ভেতরে খড়(পল) এর বিছানা। সামনে জ্বলছে রাতজাগা আগুন।
আসছে নতুন ইভেন্ট। সাথেই থাকুন।

28/10/2021

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দৱবন থেকে ঘুরে আসি।

🔹ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)

ভ্রমনের তারিখঃ ১২/১৩/১৪ ই নভেম্বর ২০২১ ইং

ভ্যাসেলঃ এম,এল কটকা এক্সপ্রেস

বেড ক্যাপাসিটিঃ ৪২ জন।

বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন ঃ

Trail n' Tent
01711367733
01617862540

24/10/2021

We are ready to take you into the wild.
Sundarban is calling you.
Join us on every weekend for 3 days 2 nights...

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দৱবন থেকে ঘুরে আসি।ভ্রমনের তারিখঃ ০৮/০৯/১০ ই অক্টোবর  ২০২১ ইংভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ ...
22/09/2021

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন সুন্দৱবন থেকে ঘুরে আসি।
ভ্রমনের তারিখঃ ০৮/০৯/১০ ই অক্টোবর ২০২১ ইং
ভ্রমনের সময়: ৩ দিন ২ রাত

(খুলনা -সুন্দরবন -খুলনা)

ভ্যাসেলঃ এল,এম, ম্যানগ্রোভ।
বেট ক্যাপাসিটিঃ ৪৪ জন।

টুইন রুম / কাপল (এক রুমে ২ জন): ৮,০০০/- জন প্রতি ।
৪ বেড বাঙ্কার( ১ রুমে ৪ জন): ৭,০০০/- জন প্রতি

সুন্দরবন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন। এখানে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য ।
১) নৌ বিহার।
২) ওয়াইল্ড লাইফ।
৩) প্রকৃতি।
৪) সাগর
বাংলাদেশের আর কোথাও নৌযানে করে তিনদিন ভ্রমনের সুযোগ নাই একমাত্র সুন্দরবন ছাড়া, আপনি এখানে সেই সুযোগ পাচ্ছেন সাথে বোনাস হিসাবে পাচ্ছেন প্রকৃতি,ওয়াইল্ড লাইফ, সুমুদ্র ।এই সময় বনে পর্যটক এর সংখ্যাও থাকে কম আর সেই সুযোগে খুব কাছে থেকে বন্যপ্রানী দেখার এক অপূর্ব সুযোগ পাওয়া যায়। এমন কি এই সময় পৃথিবী বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও দেখা জাবার সম্ভবনা খুব বেশী।
এই সময় সুমুদ্রকে পাবেন আপনার মনের মত করে।
আর হ্যাঁ সুন্দরবনে আপনাদের জন্য থাকছে বিশেষ আকর্ষণ হিসাবে
বার- বি- কিউ নাইট।
আরও সাথে থাকছে অভিজ্ঞ গাইড।

আমাদের ভ্রমনের স্থানঃ
১ঃ হারবাড়িয়া।
২ঃ কটকা জামতলা সী বিচ।
৩ঃ কটকা অফিস।
৪ঃ কচিখালি।( ডিমের চর)
৫ঃ করমজল।

★১ম দিন :
নির্ধারিত দিনে ঢাকা থেকে খুলনাগামী বাসে/ট্রেনে করে খুলনা শহরের রয়েল মোড়/রেল স্টেশন থেকে অটোরিক্সাতে করে ৫ মিনিটে জেলখানা ঘাটে সকাল ৭ টার মধ্যে পৌঁছানো। আপনাকে আমাদের ট্যুর গাইড রিসিভ করে ট্রলারে শীপে নিয়ে আসবে। তারপর ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা পরিবেশন। জাহাজ মংলা পোর্টে পৌঁছানোর পূর্বে রুপসা ব্রীজ, খুলনা শীপ ইর্য়াড ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র দেখা যাবে। দুপুর ১ টা থেকে ২:৩০ মিনিটের মধ্যে আমরা চাঁদপাই ফরেস্ট অফিস পৌছাবো। বন বিভাগের অনুমোদনপত্র ও গার্ড নিয়ে বিকাল ৩:৩০- ৪ টার মধ্যে হাড়বাড়িয়ায় পৌছানো যেখানে বন বিভাগের ইকো ট্যুরিজম স্পট দেখতে পাওয়া যাবে। এরপর বনের ভিতর দিয়ে ছোট ছোট ক্যানেল পার হয়ে কটকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে রাত ১ টায় পৌছানো এবং রাতে জাহাজে অবস্থান।

★★২য় দিন :
ভোরে ট্রলারে করে কটকার আশেপাশে ক্যানেল ক্রুজিং। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীরভাবে উপলব্দি করার জন্যে ট্রলার বন্ধ করে বিভিন্ন প্রকার প্রানী যেমন হরিন,মাছরাঙা, বানর, বনমোরগ, হরিণ, বন্য শূকর এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কলকাকলী উপভোগ করা হবে। ওয়াচ টাওয়ার, জামতলা সী প্রচুর হরিণ দেখতে পাওয়া যাবে এবং ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকলে বাঘ ও দেখা যেতে পারে। ব্রেকফাস্ট করে কটকার অফিস পার নামবো ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সেখানে প্রচুর হরিন দেখা পেতে পারি, সেখান থেকে ঘুরে আমরা লঞ্চে ফিরবো,
লাঞ্চ করে আমরা কচিখালীর দিকে রওনা করবো পূর্বে ডিমের চর ( যদি আবওহা অনুকূল থাকে ডিমের চরে যাবো) ও বিকাল ৪ টায় ভয়ংকর কিন্তু সুন্দর কচিখালীতে ঘুরাঘুরি করে বিকাল নাগাদ ট্যুরিষ্ট শীপে চলে আসব। রাতে বার-বি-কিউ ডিনার করে জাহাজে রাত্রি যাপন।

★★৩য় দিন :
সকালের নাস্তা খেয়ে করমজল ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিদর্শন। সকালে ১০ টায় করমজলে নেমে প্রচুর বানর, হরিন, কুমিরের প্রজননকেন্দ্র দেখতে পাওয়া যাবে। দুপুরের দিকে খুলনার উদ্দেশ্যে রওনা। আনুমানিক রাত ৫/৬ টা নাগাদ খুলনা আসা এবং রাতের বাসে/ ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়া হবে।

বিঃ দ্রঃ জোয়ার ভাটার কারনে ২/৩ ঘন্টা সময় ব্যবধান হতে পারে।

★শিশু পলিসি : ০-২ বছরের বাচ্চাদের জন্য চার্জ প্রযোজ্য নয়, ৩-৬ বছরের বাচ্চার জন্য ৩৫০০/- প্রযোজ্য।
★ বিদেশীদের জন্যে অতিরিক্ত ৫২০০/- টাকা ফরেষ্ট এন্ট্রি ফি দিতে হবে।
★নিরাপত্তা: নিরাপত্তার ব্যাপারে আমাদের কোন আপোস নেই। আপনাদের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবে বাংলাদেশ বনবিভাগ থেকে দুই জন সসস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী । আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে রেডিওর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন।

★ খাবার: প্রতিদিন ২ বেলা স্নাক্স সহ ৫ বেলা ডবল মেনুর খাবার। এবং পর্যাপ্ত চা/কফির ব্যাবস্থা।

★প্যাকেজে যা থাকবে নাঃ
★ ব্যক্তিগত কোন ঔষধ
★ সফট বা হার্ড ড্রিংস্
★ক্যামেরা বা ভিডিও ক্যামেরার এন্ট্রি ফি

📶 সুন্দরবনে কোন অপারেটর কাজ করে না একমাত্র টেলিটক ছাড়া।

বুকিং মানি ৫,০০০ টাকা (জনপ্রতি)

ট্রেইল অ্যান্ড টেন্ট

Address

Khulna
9000

Telephone

+8801711367733

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trail n' Tent posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category


Other Tour Agencies in Khulna

Show All