Travelbes

Travelbes বিমান টিকেট,হোটেল বুকিং, ভ্রমন ব্লগ,টিপস, সাশ্রয়ী ভ্রমন পরিকল্পনা, বিষয়ক তথ্য থাকবে এই পেজে।

অনেকের ধারনা দেশের ভিতর বিমানে ভ্রমন করতে পাসপোর্ট লাগে। ধারনা বা গুজবে কান দিবেন না। সাথে NID কার্ড রাখতে পারেন। না থাক...
17/01/2023

অনেকের ধারনা দেশের ভিতর বিমানে ভ্রমন করতে পাসপোর্ট লাগে। ধারনা বা গুজবে কান দিবেন না। সাথে NID কার্ড রাখতে পারেন। না থাকলে ক্ষতি নাই। আপনার প্রয়োজন শুধু একটি পিএনআর (PNR) নম্বর যুক্ত ইটিকেট। বাংলাদেশের যেকোন স্হান থেকে বিমানের টিকেট করুন নীচে দেওয়া ফোন নম্বরে কল করে।

দেশের ভিতর ও আন্তর্জাতিক বিমান টিকেট এর নিশ্চিত সেবা নিন খুবি সাশ্রয়ী মুল্যে।
12/10/2022

দেশের ভিতর ও আন্তর্জাতিক বিমান টিকেট এর নিশ্চিত সেবা নিন খুবি সাশ্রয়ী মুল্যে।

05/09/2022
28/08/2022
05/08/2022

জর্জ বার্নার্ড শ ছিলেন নিরামিষভোজী। আমিষের প্রতি তাঁর কোনো টান ছিল না। তিনি বেঁচেছিলেন ৯৪ বছর। যখন তাঁর বয়স সত্তর পূর্ণ হলো, তখন তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, ‘কেমন আছেন আপনি?’
উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘খুব ভালোভাবে বেঁচেবর্তে আছি। কিন্তু আমাকে বিচলিত করে রেখেছে ডাক্তাররা। তাঁরা সব সময়ই কানের পাশে এসে পইপই করে বলতে থাকে, যদি মাংস না খাই, তাহলে আমি মরে যাব।’
তাঁর নব্বই বছর বয়সে যখন তাঁকে একই প্রশ্ন করা হয়েছিল, তখন তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, ‘খুব ভালো আছি। এখন আর কেউ আমাকে বিচলিত করে না। মাংস না খেলে আমি মরে যাব বলে যে ডাক্তাররা আমাকে ভয় দেখাতেন, তাঁরা সবাই মরে গেছেন।’
জর্জ বার্নার্ড শ’ ছিলেন হালকা-পাতলা গড়নের মানুষ। আর তার বন্ধু বিশ্বখ্যাত চিত্র পরিচালক আলফ্রেড হিচকক ছিলেন মোটা ও বিশাল ভুঁড়ির অধিকারী। একবার শ’-কে ঠাট্টা করে হিচকক বললেন, ‘তোমাকে দেখলে মনে হয় ইংল্যান্ডে দুর্ভিক্ষ চলছে।’ জবাবে শ’ বললেন, আর তোমাকে দেখলে বোঝা যায় দুর্ভিক্ষের কারণটা কী!’ জর্জ বার্নার্ড শ’ কাউকে অটোগ্রাফ দিতেন না। নিজের লেখা বইও কাউকে কখনো উপহার দেননি। তবে বিশ্বখ্যাত বাঙালি জগদীশচন্দ্র বসু ১৯২৮ সালে রয়েল সোসাইটির সভায় একটি ভাষণ দেন। সেই ভাষণ শুনে শ’ মুগ্ধ হয়ে যান।
পরদিনই কয়েকটি বই নিয়ে তিনি জগদীশচন্দ্রের বাসায় গিয়ে হাজির। তখন জগদীশচন্দ্র বাসায় ছিলেন না। উপহারের বইগুলোতে শ’ লেখেন জীববিজ্ঞানে পণ্ডিত এক ব্যক্তিকে জীববিজ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ এক ব্যক্তি উপহার দিলেন।
একবার এক তরুণ সম্পাদক একটি সংকলনে জর্জ বার্নার্ড শ’-র একটি লেখা ছাপার অনুমতি চেয়ে চিঠি লিখল। চিঠিতে উল্লেখ ছিল, সম্পাদকের বয়স কম তাই তার পক্ষে সম্মানী পাঠানো সম্ভব নয়। জবাবে শ’ লিখলেন, তরুণ সম্পাদকের বড় হয়ে ওঠা পর্যন্ত তিনি অপেক্ষা করতে রাজি আছেন।
একদিন এইচ জি ওয়েলসের সঙ্গে রাস্তায় হাঁটছিলেন শ’। ওয়েলস তার হাতের লাঠিটা ঘোরাচ্ছিলেন। আর তা শ’-র নাক ছুঁই ছুঁই করছিল। জর্জ বার্নার্ড শ’ তাকে বললেন, তোমার লাঠি ঘোরানো বন্ধ কর। যে কোনো সময় এটা আমার নাকে লাগতে পারে। তারপর ওয়েলস যুক্তি দেখালেন, ‘লাঠি ঘুরিয়ে হাঁটা আমার নাগরিক অধিকার।’ তারপর জবাবে জর্জ বললেন, ‘মানলাম। তবে এটাও ঠিক আমার নাকের ডগা যেখানে শেষ, তোমার নাগরিক অধিকার সেখান থেকে শুরু।’
তিনি সামাজিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যাগুলো হাস্যরসের ছদ্মাবরণে তিনি অত্যন্ত দক্ষ শিল্পীর হাতে ফুটিয়ে তুলতে পারতেন। শিক্ষা, বিয়ে, ধর্ম, সরকার, স্বাস্থ্যসেবা এবং শ্রেণী-সুবিধাই ছিল জর্জ বার্নার্ড শ’র লেখার বিষয়বস্তু। অধিকাংশ লেখাতেই শ্রমজীবী মানুষের শোষণের বিপক্ষে তার অবস্থান ছিল সুস্পষ্ট। একজন কট্টর সমাজতান্ত্রিক হিসেবে ফ্যাবিয়ান সোসাইটির পক্ষে জর্জ বার্নার্ড শ’ অনেক বক্তৃতা দেন ও পুস্তিকা রচনা করেন।
বার্নার্ড শ’এমন ব্যক্তিত্ব যিনি যুগপৎ সাহিত্যে নোবেল (১৯২৫) এবং অস্কার (১৯৩৮) পুরস্কার লাভ করেন। নোবেল পুরস্কার গ্রহণে অনাগ্রহ থাকলেও স্ত্রীর পীড়াপীড়িতে শেষ পর্যন্ত তা তিনি গ্রহণ করেন। তবে তিনি আর্থিক পুরস্কার নেননি।
তিনি বলেন, আমি ডিনামাইট তৈরির জন্য আলফ্রেড নোবেলকে ক্ষমা করতে পারি, কিন্তু নোবেল পুরষ্কারের প্রবর্তনকারীকে ক্ষমা করতে পারি না, কারণ একমাত্র মানুষরুপী শয়তানই এমন পুরষ্কার প্রবর্তন করতে পারে। সুইডিশ রসায়ন বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল ডিনামাইট আবিষ্কারের পর "মৃত্যুর সওদাগর" হিসেবে নিন্দিত হয়েছিলেন।
নাট্যকার "জর্জ বার্নার্ড শ" নামটি মনে পড়লে, আজও কানে বাজে সেই বিখ্যাত 'Man and superman' নাটকের সংলাপ, "Beware of the man whose God is in the skies."। '
জর্জ বার্নার্ড শ' জন্মেছিলেন ২৬শে জুলাই ১৮৫৬। ডাবলিনের এক শিক্ষিত মধ্যবিত্ত পরিবারে। তাঁর পিতার নাম 'জর্জ কার শ' এবং মায়ের নাম 'লুসিন্ডা এলিজাবেথ শ'। এই দম্পতির আরও দুটি কন্যা সন্তান ছিল। মেথোডিস্ট চার্চ পরিচালিত ডাবলিনের একটি গ্রামার স্কুলে তার পড়াশোনা শুরু হয়। ১৮৬৫-৭১ এর মধ্যে 'শ' চারটি স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং প্রত্যেকটি তাকে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রতি বিরূপ করে তোলে। ডাবলিন ইংলিশ সায়েন্টিফিক এ্যন্ড কমার্শিয়াল ডে স্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক পড়ার সমাপ্তি ঘটে। পরবর্তীকালে তিনি তাঁর লেখায় বলেছেন, স্কুলকে কারগার এবং স্কুল শিক্ষককে কারাপরিদর্শক। এ প্রসঙ্গে এক ব্রিটিশ সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করেছিলেন, "প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা না নিলে চাকরী পাবেন কোথায়? " উত্তরে 'শ' বলেন," কেরানী যারা হতে চায় তারা পড়বে, আমি চাই জীবনকে আবিষ্কার করতে"। তুমি জন্মালে, আর কিছুদিন কাটিয়ে গেলে এই পৃথিবীর বুকে, তা হবে না। এই ভেবে বোধ হয় 'শ' এর মন ছোটবেলা থেকে ইস্পাত-কঠিন হয়ে ওঠে। কারণ তিনি তো পরবর্তী কালে লিখবেন ব্রিটিশ সেনার অত্যাচারের বিরুদ্ধে নাটক "দি ডেভিল'স ডিসাইপল"।
একবার তার বাড়িতে বেড়াতে এসে এক মহিলা অবাক হয়ে বললেন, ‘মিস্টার শ, আপনার ঘরে দেখছি একটাও ফুলদানি নেই। আমি ভেবেছিলাম, আপনি এত বড় একজন লেখক; আপনি নিশ্চয়ই ফুল ভালোবাসেন। তাই আপনার বাসার ফুলদানিতে বাগানের তাজা, সুন্দর ফুল শোভা পাবে।’ প্রত্যুত্তরে শ সঙ্গে সঙ্গেই বললেন, ‘ম্যাডাম, আমি বাচ্চা ছেলেমেয়েদেরকেও ভালোবাসি। তার অর্থ এই নয় যে, আমি তাদের মাথা কেটে নিয়ে এসে ঘরে সাজিয়ে রাখব।
জর্জ বার্নার্ড শ' কথা বলায় বেশ পটু ছিলেন। একবার এক ইংরেজ লর্ড বার্নার্ড শ’কে হেয় করার উদ্দেশ্যে বললেন,
-- আচ্ছা মি. শ’ আপনার বাবা নাকি দর্জি ছিলেন?
বার্নার্ড শ’--হ্যাঁ।
লর্ড -- তাহলে আপনি কেন দর্জি হলেন না?
বার্নার্ড শ’--আপনার পিতা নাকি ভদ্রলোক ছিলেন?
লর্ড --নিশ্চয়ই!
বার্নার্ড শ’--তাহলে আপনি কেন তার মতো হলেন না।
জর্জ বার্নাড শর মুখের লক্ষণীয় বৈশিষ্ট্য ছিল তার দাড়ি। একবার একটি ইলেকট্রিক রেজর নির্মাতা কোম্পানির কর্তারা বাজারে আসা তাদের নতুন রেজরের প্রচারণায় শ’র এই দাড়িকে নিশানা করল। শকে তারা এই নতুন রেজর দিয়ে দাড়ি কামানোর অনুরোধ করল। বিনিময়ে দেওয়া হবে লোভনীয় অঙ্কের টাকা। শ তাদের হতাশ করে বললেন, তাঁর বাবা যে কারণে দাড়ি কামানো বাদ দিয়েছিলেন, তিনিও ঠিক একই কারণে এ জঞ্জাল ধরে রেখেছেন। কোম্পানির কর্তারা কারণটি জানতে আগ্রহী হলে বার্নার্ড শ বললেন, “আমার বয়স তখন পাঁচ বছর। একদিন বাবা দাড়ি কামাচ্ছেন, আমি তাঁকে বললাম, ‘বাবা, তুমি দাড়ি কামাচ্ছ কেন!’ তিনি এক মিনিট আমার দিকে নীরবে তাকিয়ে থেকে বললেন, ‘আরে তাই তো, আমি এ ফালতু কাজ করছি কেন?’ এই বলে তিনি সেই যে জানালা দিয়ে রেজর ছুড়ে ফেললেন, জীবনে আর কখনো তা ধরেননি।”
লেনিন সম্পর্কে খোলামেলা ভাষায় জানিয়েছিলেন, ‘লেনিন মানে অতীন নয়, ভবিষ্যৎ’ । রাশিয়ায় স্তালিনের সাথে দেখা হওয়ার পর তাঁর অকপট বক্তব্য, ‘আমি একজন রুশ শ্রমিকের সাথে দেখা করার আশা করছিলাম এবং আমি একজন জর্জিয়ান ভদ্রলোককে খুঁজে পেয়েছি।‘
তাঁর রাশিয়া সফরে শেষ দিন দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলেন, ‘আগামীকাল আমি এই আশার দেশ ছেড়ে আমাদের পশ্চিমা দেশগুলিতে ফিরে যাচ্ছি - হতাশার দেশগুলিতে।‘
বার্নার্ড শ’র বিখ্যাত উক্তি, কোনও মানুষ যদি ২০ বছর বয়সে কমিউনিস্ট না হয়, সে বোকা। কোনও মানুষ যদি ৩০ বছর বয়সেও কমিউনিস্ট না হয়, সে আরও বড় বোকা।
জর্জ বার্নার্ড শ' শুধু একজন নাট্যকারই নয় তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনোমিক্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতাও বটে ।
Writes. Kabir.

ঢাকা টু মাদ্রাজ  বিমান টিকেট মাত্র ১৫৫০০টাকা।
24/06/2022

ঢাকা টু মাদ্রাজ বিমান টিকেট মাত্র ১৫৫০০টাকা।

মাত্র ৩০ মিনিটে ঢাকা যেতে আপনার খরচ পড়বে ২৯৯৯টাকা।আপনি যদি যশোর,রাজশাহী,সৈয়দপুর,বারিশাল থেকে দ্রুত সময়ে ঢাকা যেতে চান তো...
24/06/2022

মাত্র ৩০ মিনিটে ঢাকা যেতে আপনার খরচ পড়বে ২৯৯৯টাকা।
আপনি যদি যশোর,রাজশাহী,সৈয়দপুর,বারিশাল থেকে দ্রুত সময়ে ঢাকা যেতে চান তো অল্প সময়ের অফারে যোগ দিন। নিশ্চিত বিমান টিকটের জন্য কল করুন।

এখন বিমানে ঢাকায় যেতে সময় লাগে ৩০মিনিট, আর টাকা লাগে ঢাকায় যেতে ২৭শ টাকা মাত্র। প্রথম ডানা মেলার স্বাদ নিন। নিশ্চিত বিমা...
24/06/2022

এখন বিমানে ঢাকায় যেতে সময় লাগে ৩০মিনিট, আর টাকা লাগে ঢাকায় যেতে ২৭শ টাকা মাত্র। প্রথম ডানা মেলার স্বাদ নিন। নিশ্চিত বিমান টিকেট কিনতে কল বা হোয়াটএপে নক করুন।

20/06/2022

চট্টগ্রামের নাহার সোনিয়া আপুর বাগান ❤️
নেক্সট ভিডিও উনার স্বর্গকে নিয়েই ✅

20/06/2022

গন্তব্য সাইপ্রাস! 🇨🇾

ডয়চে ভেলের সাংবাদিক Arafatul Islam এবং Anupam Deb Kanunjna আগামী ১৮ জুন থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত থাকছেন সাইপ্রাসে৷ সেখানে বসবাসরত বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসী ও শরণার্থীদের জীবনের নানা দিক তুলে ধরবেন তারা৷ দেখতে চোখ রাখুন ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় এবং ওয়েবসাইটে৷

ঢাকা টু চিটাগং প্লেন টিকেক প্রাইস।
20/06/2022

ঢাকা টু চিটাগং প্লেন টিকেক প্রাইস।

ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া।
20/06/2022

ঢাকা টু কক্সবাজার বিমান ভাড়া।

01/06/2022

প্রিপেইড মিটারে ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স (১০০টাকা লোন) কোড। খুলনা জোনের প্রিপেইড বিদ্যুত মিটারের সব শর্ট কোড জানতে এই পোস্টটি শেয়ার করুন।

01/06/2022

ভৈরবের ফুটবলার।

26/05/2022
23/05/2022
আলু ভাগের হিসাব
23/05/2022

আলু ভাগের হিসাব

fariyajahan____1's short video with ♬ original sound

15/05/2022

কেউ হয়তো ভাবতেই পারেন ছবির মানুষটি এমনিতেই বসে আছে কিন্তু না উনি নিজের উৎপাদিত কৃষিপণ্য গ্রামীণ হাটবাজারে বসে বিক্রি করছেন।

ছবিতে দেখতে পাওয়া লোকটির নাম ড. আবু বকর সিদ্দিক ডাক নাম প্রিন্স। লোকটি একজন আপাদমস্তক কৃষক। শহুরে আয়েশী জীবন ত্যাগ করে গ্রামেই নিয়মিত বসবাসে অভ্যস্ত হয়েছেন। দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিবিএ, এমবিএ এবং পিএইচডি ডিগ্রী সম্পন্ন করে কৃষিকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তিনি।

ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ার রাঙ্গামাটিয়া ইউনিয়নে 'কিষাণ সমন্বিত কৃষি উদ্যোগ ' নামের একটি কৃষি খামারের উদ্যোক্তা এই ভদ্রলোক। মূলত, বিদেশী ফল ড্রাগনকে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের জন্য এটি বেশ পরিচিতি পেয়েছে।

কৃষি নিয়ে তাঁর বিভিন্ন কর্মকান্ড প্রমাণ করে তিনি এ কাজে গর্ববোধ করেন। কৃষি কাজের পাশাপাশি একটা বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনার কাজও করেন।

দেশের তরুণদের কৃষিকাজে উৎসাহিত করতে তাঁর এ প্রচেষ্টা অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে। bangladesh agrotech research center

14/05/2022

যদি হঠাৎ গাড়ির ব্রেক কাজ না করে !! 😭

✅ মানসিকভাবে শক্ত থাকুন, সাহস ধরে রাখুন, নার্ভাস না হয় মাথা ঠান্ডা রাখুন। নিজে এবং সকল যাত্রীকে সিটবেল্ট পরতে বলুন।
◾ সিটবেল্ট পরা থাকলেই কেবল এয়ারব্যাগ ডিপ্লয় হয়। এছাড়া কলিশনের ইম্প্যাক্ট শক থেকে স্পাইনাল কর্ড বেঁচে যায়। হেড এবং চেস্ট ইঞ্জুরির মাত্রা কম হবে।

✅ হ্যাজার্ড লাইট (যেটাকে আমরা ভুলবশতঃ ইমার্জেন্সি লাইট বলি) জ্বালাবেন।
◾ হ্যাজার্ড লাইট আশেপাশের ড্রাইভারদের সতর্ক করবে।

✅ উইন্ডো নামিয়ে দিন, গাড়ির দরজার সেন্ট্রাল লক খুলে দিন।
◾ উইন্ডো নামালে বাতাস এর কারনে স্পীড কমবে এবং উচ্চগতিতে জানালা খুলে গাড়ী চললে রিয়ারশীল্ডে বাতাস লেগে গাড়ীকে হালকা পিছনে টেনে ধরবে। এছাড়া গাড়ি খাদে বা পানিতে পরে গেলে দরজা আটকে গেলেও বের হতে সুবিধা হবে। সেন্ট্রাল লক একই কারনে খুলে রাখতে হয়। কেননা কলিশনের পর লক জ্যাম হয়ে যেতে পারে।

✅ গাড়ীর এক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিন। গিয়ার নিউট্রাল করুন। ঘনঘন ব্রেক প্যাডাল পাম্প করতে থাকবেন।
◾ এক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিলে গাড়ি ধীরে ধীরে গতি হারাতে থাকবে।

✅ রাস্তা যদি লম্বা এবং ফাকা হয় তবে গাড়ী সোজা স্টিয়ারিং রাখবেন। রাস্তা যদি ফাকা কিন্তু লম্বা না হয়ে চওড়া হয় সেক্ষেত্রে পেছনে গাড়ী দেখে আকাবাকা (S এর মত) চালাবেন।
◾ সামনের রাস্তা অল্প হলে আকাবাকা চালালে অল্প জায়গায় অধিক পথ অতিক্রম করা যায় এতে কিছুটা হলেও বেশি সময় পাওয়া যায়। তবে এক্ষেত্রে আশে পাশের গাড়ীকে খেয়াল করতে হবে।

✅ পার্কিং ব্রেক (যেটাকে আমরা হ্যান্ড ব্রেক বলি) আস্তে আস্তে টানবেন।
◾ পার্কিং ব্রেক একবারে হ্যাচকা টানবেন না এতে গাড়ী উল্টে বা ঘুরে যেতে পারে। পার্কিং ব্রেক দেখবেন তোলার সময় কটকট আওয়াজ হয়। এভাবে ঘাট ধরে ধরে আস্তে আস্তে তোলবেন।

✅ আশে পাশে ফাকা জায়গা, বড় গাছ, দেয়াল, রক্ষিত আইল্যান্ড এর খেয়াল রাখবেন। গতি কমে আসলে এসবে হিট করে গাড়ী থামান। এতে গাড়ীর ক্ষতি হলেও নিজের এবং যাত্রীর প্রাণ বাচবে।

✅ পুরো ব্যাপারটা খুব দ্রুত এবং সুচারু রূপে করতে হবে। এজন্য নার্ভাস হওয়া যাবেনা।

🤲 মহান প্রতিপালকের নিকট প্রার্থনা করুন, কেউ যেন সেইরকম ভয়ানক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি না হয়।

✅ নিরাপদ ভাবে গাড়ি চালান এবং প্রতি ৬ মাস পরপর গাড়ির ব্রেক সার্ভিসিং করুন।

Address

17, Nirala
Khulna
9100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Travelbes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Travelbes:

Videos

Share

Category

Nearby travel agencies


Other Tour Agencies in Khulna

Show All