#kolkata #jagannathtemple #krishna #reelsfb #reelsviral
বৃন্দাবনের প্রেম মন্দিরের স্বাদ কিছু টা হলেও মিটবে আলমবাজারের শ্যাম মন্দিরে এলে।। কোলকাতার খুব কাছেই অবস্থিত এই মন্দির থেকে চোখ সরাতে পারবেন না। আলমবাজারের শ্রী শ্যাম মন্দির।। মন্দির টি এক কথায় অসাধারণ।। মন্দির টিতে রাজস্থানীয় শিল্পী রা সাদা পাথরের ওপর অসামান্য দক্ষতার সাথে নানান নকশা তৈরি করেছে এবং রয়েছে বিশাল কাঁচের অপূর্ব সুন্দর কাজ।। গর্ভগৃহের মাঝখানে আছেন শ্রীশ্যামের বিগ্রহ, একপাশে রাধাকৃষ্ণ র বিগ্রহ, একপাশে সিদ্ধিদাতা গণেশ , শিব লিঙ্গ ও বজরঙ্গবলির বিগ্রহ।। মন্দির টিতে সন্ধ্যাবেলার লাইট সজ্জা মন্দিরটি কে অপরূপ সুন্দর রূপ দেয়।। অনেকে এই মন্দির কে কাঁচের মন্দির ও বলে থাকে।। আলমবাজারে নারায়ণী সিনেমা হলের একদম বিপরীতে সকাল 8:০০ - দুপুর ১২:০০ বিকাল ৪:০০ - রাত ১০:০০ ধন্যবাদ 🙏🌼❤️ #reels #srikrishna #krishna
শ্রীরামপুর রাজবাড়ির গোস্বামী পরিবারটির শ্রীরামপুরে আগমন ও বসবাসের সূত্রপাত শেওড়াফুলি রাজের হাত ধরেই। শেওড়াফুলি রাজপরিবার । শেওড়াফুলি রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা মনোহর চন্দ্র রায়। তাঁর পুত্র রাজা রাজচন্দ্র রায় ১৭৫২-৫৩ সাল নাগাদ শেওড়াফুলির পাশেই শ্রীপুর গ্রামে একটি শ্রীরামচন্দ্রের মন্দির নির্মাণ করেন। শ্রী রামচন্দ্র জীউর এই মন্দিরটির সূত্রেই পরে শ্রীপুর, গোপীনাথপুর এবং মোহনপুর গ্রাম তিনটি সংযুক্ত করে গোটা জায়গাটির নাম দেওয়া হয় শ্রীরামপুর। শ্রীরামপুরের খ্যাতির একটি দিক যদি হয় কেরি সাহেবের ছাপাখানার কারণে, তাহলে অন্যটি অবশ্যই ড্যানিশ বা দিনেমার উপনিবেশ হিসেবে। ১৭৫৫ সালে ড্যানিশরা বাঙলার নবাব আলিবর্দী খাঁর থেকে এক লক্ষ ষাট হাজার সিক্কার বিনিময়ে শ্রীরামপুরে বাণিজ্যকুঠি স্থাপন ও বসবাসের অনুমতি পায়। ড্যানিশ সম্রাট ষষ্ঠ ফ্রেডেরিকে
ফোটো শ্যুটের জন্য অবশ্যই যেতে পারেন।।❤️🌼
শ্রীরামপুর রাজবাড়ির গোস্বামী পরিবারটির শ্রীরামপুরে আগমন ও বসবাসের সূত্রপাত শেওড়াফুলি রাজের হাত ধরেই। শেওড়াফুলি রাজপরিবার । শেওড়াফুলি রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা মনোহর চন্দ্র রায়। তাঁর পুত্র রাজা রাজচন্দ্র রায় ১৭৫২-৫৩ সাল নাগাদ শেওড়াফুলির পাশেই শ্রীপুর গ্রামে একটি শ্রীরামচন্দ্রের মন্দির নির্মাণ করেন। শ্রী রামচন্দ্র জীউর এই মন্দিরটির সূত্রেই পরে শ্রীপুর, গোপীনাথপুর এবং মোহনপুর গ্রাম তিনটি সংযুক্ত করে গোটা জায়গাটির নাম দেওয়া হয় শ্রীরামপুর। শ্রীরামপুরের খ্যাতির একটি দিক যদি হয় কেরি সাহেবের ছাপাখানার কারণে, তাহলে অন্যটি অবশ্যই ড্যানিশ বা দিনেমার উপনিবেশ হিসেবে। ১৭৫৫ সালে ড্যানিশরা বাঙলার নবাব আলিবর্দী খাঁর থেকে এক লক্ষ ষাট হাজার সিক্কার বিনিময়ে শ্রীরামপুরে বাণিজ্যকুঠি স্থাপন ও বসবাসের অ
বেনারস যাবেন...!?
বেনারসের ঘাটে আরতি হবে, অথচ ভিড় হবে না। আসলে এই আরতি দেখার জন্য আপনাকে বাক্স প্যাঁটরা নিয়ে কাশীবাসী হওয়ার দরকার নেই। কলকাতাতে থেকেই দেখতে পাবেন ঠিক বেনারসের কায়দায় গঙ্গা-আরতি।।
হাওড়ার রামকৃষ্ণপুর ঘাটে গঙ্গারতি হয় ঠিক বেনারসের ধাঁচে। বাবুঘাটের সাথে সরাসরি লঞ্চ যোগাযোগ এই ঘাটের।১৮৯৮ সালে মাঘী পূর্ণিমার দিনে এই ঘাটেই পা পড়েছিল স্বামী বিবেকানন্দ। এখান থেকে নবগোপাল ঘোষের বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি।
ডান দিকে তাকালেই চোখ জুড়িয়ে দেবে গঙ্গার উপরে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দৃশ্য।।সন্ধ্যা সাতটার সময় শুরু হয় আরতি।কর্পূরের গন্ধ, প্রদীপ, চামর, ধুনুচি, শঙ্খ সব মিলিয়ে অসাধারণ সন্ধ্যা কাটবে...!!!❤️🌼🌼
#ramdhonursahor
#bengalgangaarti