Organic Solutions 2

  • Home
  • Organic Solutions 2

Organic Solutions 2 Travels & Tours

26/11/2023

শারীরিক নানা সমস্যায় উপকারি কালোজিরার তেল-
অনেকেই কিছু শারীরিক সমস্যায় কালোজিরার তেল ব্যবহার করেন। এর পক্ষে গবেষকদেরও মত রয়েছে, অর্থাৎ আধুনিক বিজ্ঞানের সমর্থন আছে। এই তেল কেবল ব্রণের প্রাদুর্ভাব কমায় না, উচ্চ রক্তচাপেও বেশ সহায়ক হতে পারে। এছাড়া অন্যান্য চমকপ্রদ উপকার তো রয়েছেই। এখানে কালোজিরা তেলের সাতটি উপকারিতা তুলে ধরা হলো।

* উচ্চ রক্তচাপ কমায়: চারটি গবেষণার একটি রিভিউ বলছে, কালোজিরার তেল রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।প্রাপ্তবয়স্করা অর্ধ চা-চামচ করে দিনে দু’বার কালোজিরার তেল খাওয়াতে রক্তচাপে উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখেছেন। কালোজিরার তেল রক্তচাপ কমায় কেন তা সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিতভাবে জানেন না। তবে তারা ধারণা করছেন যে, এই তেলের উচ্চ থাইমোকুইনোন রক্তচাপ কমানোর নায়ক হতে পারে। অনলাইন মেডিক্যাল প্র্যাকটিস পালোমা হেলথের পুষ্টিবিদ আরিকা হোশেট বলেন, ‘থাইমোকুইনোন প্রদাহ কমাতে পারে। এটাই হয়তো রক্তচাপ ব্যবস্থাপনায় অবদান রাখে।’

* কোলেস্টেরল কমায়: নিউবারি স্ট্রিট নিউট্রিশনের প্রতিষ্ঠাতা ও পুষ্টিবিদ স্কাইলার গ্রিগস বলেন, ‘কালোজিরার তেলে প্রচুর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা আমাদের শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল কমায়।’ একটি গবেষণায় যেসব স্থূল নারী প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে আট থেকে ১২ সপ্তাহ কালোজিরার তেল খেয়েছেন তাদের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (এলডিএল) সেসব নারীর তুলনায় বেশি কমেছিল যারা কালোজিরার তেল সেবন করেননি। উল্লেখ্য যে, এসময় উভয় গ্রুপই লো ক্যালরি ডায়েটের ওপর ছিলেন। অন্য একটি গবেষণায়ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীরা প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত কালোজিরার তেল খাওয়াতে এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইড উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমেছিল। উচ্চ মাত্রার এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লাইসেরাইড উভয়েই হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

* ওজন নিয়ন্ত্রণে আনে: কিছু গবেষণা বলছে, কালোজিরার তেল স্থূল ব্যক্তি বা টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) কমাতেও সাহায্য করতে পারে। তবে বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিতভাবে কিছু জানাননি। একটি গবেষণায় স্থূল নারীদের একটা গ্রুপকে প্রতিদিন ৩ গ্রাম করে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত কালো জিরার তেল সেবন করানো হয় এবং আরেকটা গ্রুপকে প্লাসেবো (যার কোনো থেরাপিউটিক ভ্যালু নেই) দেওয়া হয়। দেখা গেছে, প্রথম গ্রুপের নারীদের উল্লেখযোগ্য হারে ওজন কমেছে। গবেষণাকালে উভয় গ্রুপই লো ক্যালরি ডায়েট গ্রহণ করেছিল। আরেকটি গবেষণায়ও ওজন কমানোতে কালোজিরা তেলের প্রভাব লক্ষ্য করা গেছে- গড়ে ৪.৪ পাউন্ড বা ২.১ কিলোগ্রাম ওজন কমেছে।

* ব্রণ সারায়: ত্বকের প্রদাহ কমিয়ে ব্রণ সারাতেও কালোজিরার তেল প্রয়োগ করতে পারেন। ব্রণের স্থানে ২০ শতাংশ কালো জিরার তেল সমৃদ্ধ ক্রিম মেখে চমকপ্রদ ফল পাওয়া গেছে। গবেষণায় একটি গ্রুপকে ২০ শতাংশ কালোজিরা তেলের লোশন ও আরেকটি গ্রুপকে ৫ শতাংশ বেনজোয়েল পারঅক্সাইড লোশন দেওয়া হয়েছে। উভয়েই ব্রণ কমাতে ও সারাতে সমান কার্যকর ছিল। উভয়ের মধ্যে কালোজিরা তেলের লোশনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন- জ্বালাপোড়া ও চুলকানি) কম ছিল।

* ত্বককে আর্দ্র করে: কালোজিরার তেল মাখলে ত্বকে আর্দ্রতা আসে ও কিছু চর্মরোগ (যেমন- একজিমা) প্রশমিত হয়। তবে এই বিষয়ে গবেষণা এখনো সীমিত। একটি গবেষণায় দিনে দু’বার করে চার সপ্তাহ কালোজিরার তেল প্রয়োগে হাতের একজিমা কমে এসেছে। এটা ওভার-দ্য-কাউন্টার ইউসেরিন লোশন ও প্রেসক্রিপশন টপিক্যাল স্টেরয়েড বিটামিথাসোনের মতোই কার্যকর ছিল।

* চুল গজাতে সাহায্য করে: অনেকেই জানান যে, কালোজিরার তেল ব্যবহারে চুল আরো ঘন হয়েছে ও চুল পড়া কমেছে।তবে এই দাবিকে সত্যায়নের জন্য এখনো পর্যন্ত বলিষ্ঠ গবেষণা নেই। গবেষকদের মতে, কালোজিরার তেলে বিদ্যমান প্রোটিন ও ফ্যাটি অ্যাসিড রক্ত চলাচল বাড়িয়ে চুল গজাতে বা বিকাশসাধনে উদ্দীপনা যোগায়। একটি গবেষণায় শেভ করা মাথার চার স্থানে নারকেল তেল ও কালোজিরা তেলের মিশ্রণ এবং নারকেল তেল ও অন্যান্য তেলের মিশ্রণ দেওয়া হয়েছে।দেখা গেছে, যেখানে নারকেল তেল ও কালোজিরা তেলের মিশ্রণ দেওয়া হয়েছে সেখানে চুলের ঘনত্ব অন্যান্য স্থানের তুলনায় বেশি।

* শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে পারে: কিছু গবেষণা ধারণা দিচ্ছে, কালোজিরার তেল সেবন করলে অনুর্বর পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়তে পারে। একটি গবেষণায় অনুর্বর পুরুষদের একটি গ্রুপকে প্রতিদিন ২.৫ মিলি কালোজিরার তেল এবং আরেকটি গ্রুপকে প্লাসেবো দেওয়া হয়। আড়াই মাস পর দেখা গেছে, যারা কালোজিরার তেল খেয়েছেন তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা তুলনামূলক বেড়েছে। এমনকি শুক্রাণুগুলোর গতিশীলতাও বেড়েছে।

কীভাবে কালোজিরা তেল ব্যবহার করবেন?

কালোজিরার তেল ক্যাপসুল বা লিকুইড হিসেবে সেবন করতে পারেন। পুষ্টিবিদ হোশেট কোল প্রেসড ১০০ শতাংশ বিশুদ্ধ কালোজিরা তেল ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়েছেন। তবে কালোজিরা তেল ব্যবহার সংক্রান্ত বিষয়ে ডায়েটিশিয়ান বা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিছু চিকিৎসকের মতে, দিনে ১-২ চা চামচ কালোজিরা তেল সেবন নিরাপদ। তবে পুষ্টিবিদ হোশেটের মতে, শুরুর দিকে ১/২ চা চামচ সেবন করা উচিত। এতে শরীর অ্যাডজাস্ট করতে সময় পাবে।

যারা কালোজিরার তেল ব্যবহার করবেন না

অধিকাংশ সুস্থ মানুষের জন্য কালোজিরার তেল নিরাপদ। কিছু লোকের ক্ষেত্রে এটা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এই তেল কিছু ওষুধের সঙ্গে মিথষ্ক্রিয়া করতে পারে, যেমন- বিটা ব্লকার্স। তাই ওষুধের ওপর থাকলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলা উচিত।কিডনিতে সমস্যা থাকলেও চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়োজন আছে। এই তেল ব্যবহারে কিডনি ফেইলিউরের মতো ঘটনা ঘটেছে। সীমিত গবেষণার কারণে কালোজিরার তেল গর্ভবতী ও স্তন্যপান করানো নারীদের জন্য সুপারিশকৃত নয়। এই তেল ব্যবহারে কিছু মৃদু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন- জ্বালাপোড়া বা চুলকানি (যখন ত্বকে ব্যবহার করা হয়), কোষ্ঠকাঠিন্য, বমি, বমিভাব ও পেটফাঁপা। স্বল্পমেয়াদে (তিন থেকে চার মাস) কালোজিরা তেল ব্যবহারে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।

সিয়া সীডের পুষ্টিগুণ    🥛দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম     🍊কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি    🥬পালং শাকের চেয়ে ৩ গু...
23/11/2023

সিয়া সীডের পুষ্টিগুণ
🥛দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশী ক্যালসিয়াম
🍊কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি
🥬পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশী আয়রন (লোহা)
🍌কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম
🦐স্যামন মাছের থেকে ৮ গুণ বেশী ওমেগা-৩
উপকারিতা
১। এটা শক্তি এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
২। সিয়া সীড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
৩। সিয়া বীজ ওজন কমাতে সহায়তা করে
৪। সিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
৫। সিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারি
৬। সিয়া সিড মলাশয় (colon) পরিষ্কার রাখে ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
৭। সিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দেয়
৮। সিয়া সীড প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করে
৯। সিয়া সীড ভাল ঘুম হতে সাহায্য করে
১০। সিয়া বীজ ক্যান্সার রোধ করে
১১। সিয়া সিড হজমে সহায়তা করে
১২। সিয়া বীজ হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে
১৩। সিয়া সীড এটেনশান ডেফিসিট হাইপার এক্টিভিটি ডিসর্ডার দূর করে
১৪। সিয়া সিড ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে।
ওজন কমাতে ১ গ্লাস পানিতে ১ চা চামচ চিয়া বীজ দিয়ে নেড়ে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পান করুন। স্বাদ বাড়াতে চাইলে এতে লেবুর রস, কমলার রস, গোল মরিচ গুড়ো, বা মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।

23/11/2023

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিদিন ১ গ্লাস বিটের জুস পান করুন।

23/11/2023

🌿গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকঠিণ্য এবং আইবিএস🌿
💝এবার নিমিষেই হবে শেষ💝
**********************************
✅ অনিয়মিত জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস, অনিদ্রা ইত্যাদির করণে হজমের সমস্যা এবং গ্যাস্ট্রিক/কোষ্ঠকাঠিন্য এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে। বয়স যা-ই হোক না কেন, গ্যাস্ট্রিক, কোষ্ঠকাঠিন্যে অথবা পুরাতন আমাশয়ে ভুগছেন বেশিরভাগ মানুষ। কোষ্ঠকাঠিণ্যকে আপতদৃষ্টিতে তেমন সমস্যা বলে মনে না হলেও এ থেকে কিন্তু হতে পারে ভয়ানক এবং বড় ধরনের কোন শারিরীক সমস্যা। আর তাই সময় থাকতেই সতর্ক হন।
Order Here Organic Solutions 2

23/11/2023

✅প্রাকৃতিক ক্যালসিয়াম, ভিটামিনের ঘাটতি, বাত ব্যথা, অনিদ্রা ও ওজন বাড়াতে অশ্বগন্ধার বিকল্প নেই। এমনকি যৌবন ধরে রাখতেও অশ্বগন্ধার উপকারিতা অনস্বীকার্য। ত্বকের সমস্যাতেও দারুণ কাজ দেয় অশ্বগন্ধার ভেষজ গুণ।🌿
“অশ্বগন্ধা” কে বলা হয় ইউনানী ও আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের নয়নমণি। যার উপকারিতা গণনা করে শেষ করা যাবে না।
অশ্বগন্ধায় রয়েছে- ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, জিংক, ফ্যাটি এসিড, ফসফরাস, আয়রন, ট্যানিন, উইদানিন, এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
✅ বাত ব্যথা নিরাময় করে: অশ্বগন্ধায় ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, জিংক, ভিটামিন বি ক্সমপ্লেক্স থাকায় বাত ব্যথা নিরাময় করে।
✅ ওজন বৃদ্ধি করে: অশ্বগন্ধায় বিভিন্ন ভিটামিন থাকায় নিয়মিত সেবনে প্রাকৃতিক ভাবেই ওজন বৃদ্ধি করে।
✅ শিশুদের অপুষ্টি দুর করে ও শারিরিক গঠন সুন্দর ও সুঠাম করে তোলে। শিশুর মেধাবিকাশ ও স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধিতে অত্যান্ত কার্যকরি।
✅ অশ্বগন্ধায় ভিটামিন ডি থাকায়- শিশুদের হাড় গঠন ও মজবুত করে, যার ফলে রিকেটস্ রোগের প্রতিরোধ করে ।
✅ ভালো ঘুম হয়: অশ্বগন্ধায় উইদানিন নামক উপাদান থাকায় ভালো ঘুম হয়। যার ফলে মানসিক চিন্তা দূর করে।
✅ প্রচুর পরিমানে এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও ওপেশী শক্তি বৃদ্ধি করে।
✅ অশ্বগন্ধায় ক্যালসিয়াম ও বিভিন্ন ভিটামিন থাকায় মায়েদের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে।
✅ অশ্বগন্ধায় ফ্যাটি এসিড থাকায় হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস মরিংগা বা সজিনা পাতার জুস খেলে যে সব উপকারিতা পাবেন।✅ কোষ্ঠ কাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন✅ গ্যাস্ট্রি...
23/11/2023

প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস মরিংগা বা সজিনা পাতার জুস খেলে যে সব উপকারিতা পাবেন।
✅ কোষ্ঠ কাঠিন্য থেকে মুক্তি পাবেন
✅ গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটি থেকে চিরতরে মুক্তি
✅ উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে
✅ ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রনে রাখে
✅ হার্ট কে সুস্থ রাখে
✅ রক্ত স্বল্পতা দূর করে
✅ হাড় বা জয়েন্টের পেইন নিরাময়ে শহায়তা করে

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Organic Solutions 2 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Travel Agency?

Share